ঢাকা ১০:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
মুন্ডুমালা বাজারে অব্যবস্হাপনায় ও যানজটে জনজীবনে চরম দুর্ভোগ নেই সংযোগ সড়ক,২৭ লাখ টাকার সেতুতে উঠতে হয় মই বেয়ে নোয়াখালী সংগঠকদের নিয়ে এবি পাটির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় দুমকীতে গাঁজা সেবনে বৃদ্ধকে এক মাসের কারাদণ্ড দুমকীতে ডেঙ্গুর ছোবলে প্রাণ হারালেন ছাত্র হিজবুল্লাহ নেতা জাকারিয়া র‌্যাবের অভিযানে নীলফামারীর চাঞ্চল্যকর ধর্ষণ মামলার পলাতক অভিযুক্ত গ্রেফতার চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু মা ইলিশ সংরক্ষন অভিযান/২৫ উপজেলা টাস্কফোর্স কমিটির প্রস্তুতি সভা বিশ্ব নদী দিবসে সাতক্ষীরায় নৌকায় মানববন্ধন শৈলকূপায় হচ্ছে প্রবাসী কর্মীদের বিশাল প্রশিক্ষণ কেন্দ্র! ৮০টি কেন্দ্রের মেগা প্রকল্পে ভিআইপি অগ্রাধিকার ঝিনাইদহে

পবিপ্রবি’তে ৭ মার্চ জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস উদযাপন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:০১:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪ ১০৭ বার পড়া হয়েছে

পবিপ্রবি’তে ৭ মার্চ জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস উদযাপন

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চ’৭১ এর ভাষণকে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যের দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ায় এবং মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্তি করায় এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব এখন বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। এ দিবস উপলক্ষে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সকাল ১০ টায় প্রশাসন ভবনের সামনে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত । পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসুসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও শিক্ষক শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা কর্মচারী। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত বলেন,” এটি একটি কালজয়ী ভাষণ। এই ভাষণ শুধু ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতিকেই অনুপ্রাণিত করছিল তা নয়, বরং এটি যুগ যুগ বিশ্বের সকল বঞ্চিত, অবহেলিত ও স্বাধীনতাকামী জাতিগুলাকে অনুপ্ররণা জাগিয়ে আসছে। এ ভাষণ সব দেশ, জাতি ও সম্প্রদায়র জন্য প্রাসঙ্গিক। এ কারণই ঐতিহাসিক ৭ই মার্চর ভাষণক ২০১৭ সালে ইউনেস্কোর “মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ” বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসবে অন্তর্ভুক্ত
করেছে। আঠারা মিনিটের এ বক্তব্য তিনি বাঙ্গালীর স্বাধীনতার সারমর্ম বলেছিলেন যা তার পূর্ব নির্ধারিত বা লিখিত ভাষণ ছিল না। এ ভাষণের মাধ্যমে তিনি পরাক্ষভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। এ ভাষণ আজ বিশ্ব স্বীকৃত। এই ভাষণের তাৎপর্য অনুধাবন করে গণতান্ত্রিক, মানবিক ও অসাম্প্রদায়িক মূল্যবোধ ধারণ, লালন ও বিকাশ ঘটাতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

পবিপ্রবি’তে ৭ মার্চ জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস উদযাপন

আপডেট সময় : ০৫:০১:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪

পবিপ্রবি’তে ৭ মার্চ জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস উদযাপন

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চ’৭১ এর ভাষণকে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যের দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ায় এবং মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্তি করায় এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব এখন বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। এ দিবস উপলক্ষে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সকাল ১০ টায় প্রশাসন ভবনের সামনে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত । পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসুসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও শিক্ষক শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা কর্মচারী। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত বলেন,” এটি একটি কালজয়ী ভাষণ। এই ভাষণ শুধু ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতিকেই অনুপ্রাণিত করছিল তা নয়, বরং এটি যুগ যুগ বিশ্বের সকল বঞ্চিত, অবহেলিত ও স্বাধীনতাকামী জাতিগুলাকে অনুপ্ররণা জাগিয়ে আসছে। এ ভাষণ সব দেশ, জাতি ও সম্প্রদায়র জন্য প্রাসঙ্গিক। এ কারণই ঐতিহাসিক ৭ই মার্চর ভাষণক ২০১৭ সালে ইউনেস্কোর “মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ” বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসবে অন্তর্ভুক্ত
করেছে। আঠারা মিনিটের এ বক্তব্য তিনি বাঙ্গালীর স্বাধীনতার সারমর্ম বলেছিলেন যা তার পূর্ব নির্ধারিত বা লিখিত ভাষণ ছিল না। এ ভাষণের মাধ্যমে তিনি পরাক্ষভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। এ ভাষণ আজ বিশ্ব স্বীকৃত। এই ভাষণের তাৎপর্য অনুধাবন করে গণতান্ত্রিক, মানবিক ও অসাম্প্রদায়িক মূল্যবোধ ধারণ, লালন ও বিকাশ ঘটাতে হবে।