ঢাকা ০৮:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ফটিকছড়িতে অপপ্রচারের প্রতিবাদে যুবদল নেতার সংবাদ সম্মেলন শায়েস্তাগঞ্জের সুতাং বাজারে আগুনে ১৫ টি দোকান ছাই খুবি উপকেন্দ্রে রাবির ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত কালীগঞ্জে অস্ত্র, গাজা সহ কিশোর গ্যাংয়ের ২ ভাই আটক কালীগঞ্জে ১ বৃদ্ধা গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা নিরীহ ফিলিস্তিনের উপর ইহুদিবাদী ঈসরাইলের গনহত‍্যার প্রতিবাদে রাউজানে বিক্ষোভ মিছিল বিগত ৬বছরে হিসাব-নিকাশে গরমিল রাণীশংকৈলে মুক্তিযোদ্ধা হাফেজিয়া মাদ্রাসার নতুন কমিটি গঠন ঝিনাইদহ ডাকবাংলা আঃ রউফ ডিগ্রি কলেজের মসজিদের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন সাতক্ষীরায় সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন দিরাই-শাল্লায় নলকূপে পানি নেই;মানুষ দিশেহারা

পবিপ্রবি’তে ৭ মার্চ জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস উদযাপন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:০১:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪ ৬০ বার পড়া হয়েছে

পবিপ্রবি’তে ৭ মার্চ জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস উদযাপন

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চ’৭১ এর ভাষণকে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যের দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ায় এবং মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্তি করায় এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব এখন বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। এ দিবস উপলক্ষে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সকাল ১০ টায় প্রশাসন ভবনের সামনে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত । পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসুসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও শিক্ষক শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা কর্মচারী। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত বলেন,” এটি একটি কালজয়ী ভাষণ। এই ভাষণ শুধু ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতিকেই অনুপ্রাণিত করছিল তা নয়, বরং এটি যুগ যুগ বিশ্বের সকল বঞ্চিত, অবহেলিত ও স্বাধীনতাকামী জাতিগুলাকে অনুপ্ররণা জাগিয়ে আসছে। এ ভাষণ সব দেশ, জাতি ও সম্প্রদায়র জন্য প্রাসঙ্গিক। এ কারণই ঐতিহাসিক ৭ই মার্চর ভাষণক ২০১৭ সালে ইউনেস্কোর “মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ” বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসবে অন্তর্ভুক্ত
করেছে। আঠারা মিনিটের এ বক্তব্য তিনি বাঙ্গালীর স্বাধীনতার সারমর্ম বলেছিলেন যা তার পূর্ব নির্ধারিত বা লিখিত ভাষণ ছিল না। এ ভাষণের মাধ্যমে তিনি পরাক্ষভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। এ ভাষণ আজ বিশ্ব স্বীকৃত। এই ভাষণের তাৎপর্য অনুধাবন করে গণতান্ত্রিক, মানবিক ও অসাম্প্রদায়িক মূল্যবোধ ধারণ, লালন ও বিকাশ ঘটাতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

পবিপ্রবি’তে ৭ মার্চ জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস উদযাপন

আপডেট সময় : ০৫:০১:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪

পবিপ্রবি’তে ৭ মার্চ জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস উদযাপন

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চ’৭১ এর ভাষণকে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যের দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ায় এবং মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্তি করায় এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব এখন বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। এ দিবস উপলক্ষে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সকাল ১০ টায় প্রশাসন ভবনের সামনে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত । পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসুসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও শিক্ষক শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা কর্মচারী। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত বলেন,” এটি একটি কালজয়ী ভাষণ। এই ভাষণ শুধু ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতিকেই অনুপ্রাণিত করছিল তা নয়, বরং এটি যুগ যুগ বিশ্বের সকল বঞ্চিত, অবহেলিত ও স্বাধীনতাকামী জাতিগুলাকে অনুপ্ররণা জাগিয়ে আসছে। এ ভাষণ সব দেশ, জাতি ও সম্প্রদায়র জন্য প্রাসঙ্গিক। এ কারণই ঐতিহাসিক ৭ই মার্চর ভাষণক ২০১৭ সালে ইউনেস্কোর “মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ” বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসবে অন্তর্ভুক্ত
করেছে। আঠারা মিনিটের এ বক্তব্য তিনি বাঙ্গালীর স্বাধীনতার সারমর্ম বলেছিলেন যা তার পূর্ব নির্ধারিত বা লিখিত ভাষণ ছিল না। এ ভাষণের মাধ্যমে তিনি পরাক্ষভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। এ ভাষণ আজ বিশ্ব স্বীকৃত। এই ভাষণের তাৎপর্য অনুধাবন করে গণতান্ত্রিক, মানবিক ও অসাম্প্রদায়িক মূল্যবোধ ধারণ, লালন ও বিকাশ ঘটাতে হবে।