ঢাকা ০৭:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
১১০ জন সদস্য এক কণ্ঠে শপথ নিলেন পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়ার জন্য সাপলেজার কৃতি সন্তান জেরিন তাসনিম অদিতী মেডিকেল পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ন সরকার উৎখাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলকারী গ্রেপ্তার-৮ আনসার-সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে গাজা,নগদ অর্থ উদ্ধার, আটক-১ পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ১১ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ সাতক্ষীরার আশাশুনিতে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্ট এর সম্মেলন অনুষ্ঠিত ফেনী ইউনিভার্সিটিতে আইন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে নোয়াপাড়া পথেরহাট থেকে মাওলা আলী জামে মসজিদ সড়ক সংস্কারের আহ্বান এলাকাবাসীর শ্যামনগর জলবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট স্মারকলিপি প্রদান ৩১ দফা ভিন্নভাবে উপস্থাপন করে প্রশংসিত হলো বাকৃবি ছাত্রদল

স্বেচ্ছাসেবী এইচ.এম শাহিন আলম এর ১৬তম রক্তদান

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১০:৩৫:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ অগাস্ট ২০২৫ ৬৫ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার : মুজিবুর রহমান

স্বেচ্ছাসেবী এইচ.এম শাহিন আলম এর ১৬ তম রক্তদান করেছেন ১৫ বার হোল্ড ব্লাড প্লাজমা ১বার। আজ ০১.০৮.২৫ইং রক্তস্বল্পতা একজন মুমূর্ষু রোগীকে হবিগঞ্জ টি- পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার হসপিটালে রক্তদান সম্পূর্ণ করেছেন।

সেচ্ছাসেবী শাহিন আলম রক্তদানের কারণ জানান, দেশে প্রতিদিন শত শত ব্যাগ রক্ত প্রয়োজন হয়। স্বেচ্ছাসেবীদের

মাধ্যমে সব রোগীদের রক্ত দেওয়া সম্ভব হয়না, হসপিটাল গুলোতে প্রচুর রক্ত প্রয়োজন হয় প্রতিদিন, যদি দেশের ছাত্র শ্রমজীবী কৃষক সাধারণ জনগন সহ সব পেশার মানুষ যদি এগিয়ে আসে মুমূর্ষু রোগীদের পাশে রক্তের অতিরিক্ত প্রভাব টা কমে যাবে।

রক্তের অভাবে কেউ আর মৃত্যু বরণ করবেনা, রক্তদান করা স্বেচ্ছাসেবীদের পেশা নয় বরং নেশা যেই নেশায় হাজারো অসহায় মানুষের জীবন বাঁচে, সকলকে আহবান করেছেন রক্তদানের মাধ্যমে স্বেচ্ছাসেবী শাহিন আলম।

কারণ দেশে প্রতিবছর প্রায় সাড়ে ৯ লাখ ব্যাগ রক্ত লাগে। এর কেবল ৩০ শতাংশ আসে স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে। বাকি ৭০ শতাংশ আসে রক্তগ্রহীতার স্বজন ও অপরিচিতদের কাছ থেকে। দেশে নারীদের মধ্যে রক্ত দেওয়ার সুযোগ ও প্রবণতা কম। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে, রক্তদাতাদের মধ্যে কেবল ৬ শতাংশ হচ্ছেন নারী।

সরকারের নিরাপদ রক্ত পরিসঞ্চালন কর্মসূচির হিসাবে, ২০১৯ সালে সারা দেশে ৯ লাখ ৪২ হাজার ১৭২ ব্যাগ রক্ত সংগ্রহ করে গ্রহীতাদের দেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাসের প্রকোপের কারণে তা কমে আসে ২০২০ সালে। গত বছর সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ৬ লাখ ৬২ হাজার ৭৫৭ ব্যাগে। এই রক্তদাতাদের মধ্যে ৯৪ শতাংশই পুরুষ।

সকল স্বেচ্ছাসেবীদের সাথে কাঁধ কাঁধ মিলিয়ে উন্নয়ন সমাজসেবা পরিষদ সংগঠনের সেচ্চাসেবকরা সব সময় অসহায় মানুষের সেবা
দিয়ে আসছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

স্বেচ্ছাসেবী এইচ.এম শাহিন আলম এর ১৬তম রক্তদান

আপডেট সময় : ১০:৩৫:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ অগাস্ট ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার : মুজিবুর রহমান

স্বেচ্ছাসেবী এইচ.এম শাহিন আলম এর ১৬ তম রক্তদান করেছেন ১৫ বার হোল্ড ব্লাড প্লাজমা ১বার। আজ ০১.০৮.২৫ইং রক্তস্বল্পতা একজন মুমূর্ষু রোগীকে হবিগঞ্জ টি- পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার হসপিটালে রক্তদান সম্পূর্ণ করেছেন।

সেচ্ছাসেবী শাহিন আলম রক্তদানের কারণ জানান, দেশে প্রতিদিন শত শত ব্যাগ রক্ত প্রয়োজন হয়। স্বেচ্ছাসেবীদের

মাধ্যমে সব রোগীদের রক্ত দেওয়া সম্ভব হয়না, হসপিটাল গুলোতে প্রচুর রক্ত প্রয়োজন হয় প্রতিদিন, যদি দেশের ছাত্র শ্রমজীবী কৃষক সাধারণ জনগন সহ সব পেশার মানুষ যদি এগিয়ে আসে মুমূর্ষু রোগীদের পাশে রক্তের অতিরিক্ত প্রভাব টা কমে যাবে।

রক্তের অভাবে কেউ আর মৃত্যু বরণ করবেনা, রক্তদান করা স্বেচ্ছাসেবীদের পেশা নয় বরং নেশা যেই নেশায় হাজারো অসহায় মানুষের জীবন বাঁচে, সকলকে আহবান করেছেন রক্তদানের মাধ্যমে স্বেচ্ছাসেবী শাহিন আলম।

কারণ দেশে প্রতিবছর প্রায় সাড়ে ৯ লাখ ব্যাগ রক্ত লাগে। এর কেবল ৩০ শতাংশ আসে স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে। বাকি ৭০ শতাংশ আসে রক্তগ্রহীতার স্বজন ও অপরিচিতদের কাছ থেকে। দেশে নারীদের মধ্যে রক্ত দেওয়ার সুযোগ ও প্রবণতা কম। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে, রক্তদাতাদের মধ্যে কেবল ৬ শতাংশ হচ্ছেন নারী।

সরকারের নিরাপদ রক্ত পরিসঞ্চালন কর্মসূচির হিসাবে, ২০১৯ সালে সারা দেশে ৯ লাখ ৪২ হাজার ১৭২ ব্যাগ রক্ত সংগ্রহ করে গ্রহীতাদের দেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাসের প্রকোপের কারণে তা কমে আসে ২০২০ সালে। গত বছর সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ৬ লাখ ৬২ হাজার ৭৫৭ ব্যাগে। এই রক্তদাতাদের মধ্যে ৯৪ শতাংশই পুরুষ।

সকল স্বেচ্ছাসেবীদের সাথে কাঁধ কাঁধ মিলিয়ে উন্নয়ন সমাজসেবা পরিষদ সংগঠনের সেচ্চাসেবকরা সব সময় অসহায় মানুষের সেবা
দিয়ে আসছেন।