ঢাকা ১০:০২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
রাউজানে সনাতনী সমাজে আলোচিত ব্যক্তিত্ব – সুমন দাশ গুপ্ত গাজীপুর জেলা জয়দেবপুর থানার হোতাপাড়া বিএনপির সমাবেশ সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে এলাকায় অবৈধভাবে মাছ শিকারকালে আটক ৮ রাণীশংকৈলে কৃষকের মাঝে কৃষি প্রণোদনা বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণ শ্যামনগরের বুড়িগোয়ালিনীতে নদী ভাঙন পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক বস্তা ডাম্পিং কাজ শুরু শ্যামনগর উপজেলা পর্যায়ে স্টেকহোল্ডারদের পরামর্শ সভা মায়ের অকাল মৃত্যুতে ভেঙে পড়া দুই ভাইবোনের সংগ্রামের গল্প বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে যশোরে ড্যাবের বর্ণাঢ্য র‍্যালী নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে আজিজ আহম্মেদ কলেজে ছাত্রদলের মানববন্ধন ওসির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলনের বিষয়ে সোনাগাজীতে রাজনৈতিক ও সাংবাদিক মহলের প্রতিবাদ ও প্রতিক্রিয়া

যশোরে দুদকের মামলায় স্ত্রীসহ পুলিশ কর্মকর্তা শফিকুল কারাগারে

নিজেস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৩:০১:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫ ৭৭ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার ॥ যশোরে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি সদর আদালতের সাবেক এস.আই শফিকুল ইসলাম ও তার স্ত্রী মোমেনা খাতুন গতকাল মঙ্গলবার সিনিয়র স্পেশাল জজ (জেলা ও দায়রা জজ) আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন।

এ সময় তারা আদালতে জামিনের আবেদনও জানান। সিনিয়র স্পেশাল জজ (জেলা ও দায়রা জজ) শেখ নাজমুল আলম তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।

আত্মসমর্পণকারী এস.আই শফিকুল ইসলাম ও মোমেনা খাতুনের আসল বাড়ি ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার সাদিকপুরে। বর্তমানে তারা যশোর শহরের নতুন খয়েরতলাস্থ ভাষ্কর্যের মোড় এলাকার বাসিন্দা।

দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. আশরাফুল আলম বিপ্লব জানান, জ্ঞাত আয় বহির্ভূত ৫৭ লাখ ৯৬ হাজার ৯৪৩ টাকার সম্পদ অর্জন এবং পরষ্পর যোগসাজসে দুদকের কাছে ২৫ লাখ ৯৯ হাজার ৮৮১ টাকার সম্পদ গোপন করার অভিযোগে ২০২২ সালের ২ আগস্ট এসআই শফিকুল ইসলাম ও তার স্ত্রী মোমেনা খাতুনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।

দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় যশোরে মামলাটি দায়ের করেছিলেন সংস্থার তৎকালীন সহকারী পরিচালক মোহা. মোশাররফ হোসেন। এই মামলার তদন্ত শেষে ২০২৪ সালের ৩০ জুন যশোরের সিনিয়র স্পেশাল জজ (জেলা ও দায়রা জজ) আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় খুলনার উপ-সহকারী পরিচালক মুহা. অহিদুর রহমান।

তিনি জানান, ওই মামলায় মঙ্গলবার চার্জশিটভুক্ত আসামি এসআই শফিকুল ইসলাম ও তার স্ত্রী মোমেনা খাতুন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিচারক তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

যশোরে দুদকের মামলায় স্ত্রীসহ পুলিশ কর্মকর্তা শফিকুল কারাগারে

আপডেট সময় : ০৩:০১:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার ॥ যশোরে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি সদর আদালতের সাবেক এস.আই শফিকুল ইসলাম ও তার স্ত্রী মোমেনা খাতুন গতকাল মঙ্গলবার সিনিয়র স্পেশাল জজ (জেলা ও দায়রা জজ) আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন।

এ সময় তারা আদালতে জামিনের আবেদনও জানান। সিনিয়র স্পেশাল জজ (জেলা ও দায়রা জজ) শেখ নাজমুল আলম তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।

আত্মসমর্পণকারী এস.আই শফিকুল ইসলাম ও মোমেনা খাতুনের আসল বাড়ি ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার সাদিকপুরে। বর্তমানে তারা যশোর শহরের নতুন খয়েরতলাস্থ ভাষ্কর্যের মোড় এলাকার বাসিন্দা।

দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. আশরাফুল আলম বিপ্লব জানান, জ্ঞাত আয় বহির্ভূত ৫৭ লাখ ৯৬ হাজার ৯৪৩ টাকার সম্পদ অর্জন এবং পরষ্পর যোগসাজসে দুদকের কাছে ২৫ লাখ ৯৯ হাজার ৮৮১ টাকার সম্পদ গোপন করার অভিযোগে ২০২২ সালের ২ আগস্ট এসআই শফিকুল ইসলাম ও তার স্ত্রী মোমেনা খাতুনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।

দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় যশোরে মামলাটি দায়ের করেছিলেন সংস্থার তৎকালীন সহকারী পরিচালক মোহা. মোশাররফ হোসেন। এই মামলার তদন্ত শেষে ২০২৪ সালের ৩০ জুন যশোরের সিনিয়র স্পেশাল জজ (জেলা ও দায়রা জজ) আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় খুলনার উপ-সহকারী পরিচালক মুহা. অহিদুর রহমান।

তিনি জানান, ওই মামলায় মঙ্গলবার চার্জশিটভুক্ত আসামি এসআই শফিকুল ইসলাম ও তার স্ত্রী মোমেনা খাতুন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিচারক তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।