সাড়ে তিন বছর বয়সে ক্যান্সার আক্রান্ত ভুগছেন মিম

- আপডেট সময় : ০৬:১৩:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ মে ২০২৪ ১৫৭ বার পড়া হয়েছে

জিএম আবু জাফর, স্টাফ রিপোটার সাতক্ষীরা:
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ৫নং শিবপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড খানপুর গ্রামের মোছা:ফজিলা খাতুনের মেজো মেয়ে মোছা: রুবিনা খাতুন এর একমাত্র মেয়ে সন্তান মোছা : মিম, মিমের বাবার নাম মো: ইসরাইল হোসেন।
গত এক বছর ধরে ক্যান্সার আক্রান্ত ভুগছেন মিম,
মিমের বাবা মো: ইসরাইল হোসেন বলেন আমি আর পারছি না মিমের চিকিৎসা করতে, এমন কি মো: ইসরাইল হোসেন তার স্ত্রী সন্তানকে এখন আর দেখাশুনা করে না। এখন আর খজখবর ও মোবাইলে কথা টুকু ও পযন্ত বলে না,এই বিপাদের সময় সন্তানকে কাছে না রেখে ইসরাইল হোসেন সে তার মতোন সাভাবিক জিবন জাপন করছেন, এই নিষ্ঠুর পাশান বাবা কি করে থাকতে পারে, এমন নিষ্ঠুর বাবা থাকার চেয়ে না থাকা টাই ভালো।
আমি পুলিশ প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এই ইসরাইল হোসেন,আর যেন মিমের মত বাবার আদর স্নেহের থেকে বঞ্চিত না হয়। মিম ও তার আম্মা খুব কষ্টে জীবনযাপন করছেন একদিকে সংসারের খাওয়া দাওয়ার খরচ অন্যদিকে মিমের চিকিৎসা করা, চোখের পানিতে দিন পার করছেন তারা কি করে মিমকে সুস্থ করা যায়।
মিম ও তার আম্মা এখন মিমের নানির বাড়িতে থাকে, নানি মোছা: ফজিলা খাতুন খুব অসহায় দরিদ্র পরিবার, ফজিলা খাতুন ছোট একটা চায়ের দোকান চালায়, চায়ের দোকানে যা ইনকাম হয় একদিকে সংসার চালাতে হয় অন্যদিকে মিমের ছোট মামা সেও ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত ভুগছেন। চায়ের দোকান চালিয়ে কোন রকম সংসার টাই চলছে, মিমের নানি ফজিলা খাতুন বলেন আমি বড় বিপাদে পড়ে আছি কি করে আমি এদের দেখাশুনা ও চিকিৎসা করব আমার কাছে তো কোন টাকা নেই ও কোন জমি জায়গা নেই যে জমি বিক্রয় করে চিকিৎসা করব, ফজিলা খাতুন বলেন আমার ছোট ছেলে সে ও ক্যান্সার রোগে ভুগছেন আমি কি করবো বুঝতে পারছি না। ফজিলা খাতুন বলেন আমার কানের সোনার দুল ছিল সেই দুটি বন্দক রেখে মিমের ঢাকায় চক্ষু হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলাম, সেখানে কিছু দিন থাকার বলেন মিমের ৫টা কেমো দিতে হবে একটা একটা কেমো দাম ৫০হাজার টাকা, এবং অপারেশন করতে হবে এক থেকে দুই লাখ টাকা প্রয়োজন।
আপনারা চাইলে সাহায্যের হাত বাড়িতে দিতে পারেন, দয়া করে একটু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন সবাই, নিচের দেওয়া নাম্বারে যোগাযোগ করুন, মোবাইল : ০১৭৬২২৬৯০৮৭ নগদ অথবা বিকাশ পার্সোনাল।