ঢাকা ১২:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
রাউজানে আশরাফিয়া আবুশাহ মিয়া জব্বারিয়া মঈনীয়া এতিমখানা ও হেফজখানা উদ্বোধন চট্টগ্রামে বাগীশিকের মাস্টার ট্রেইনার কর্মশালা সম্পন্ন সিবিসি পরীক্ষা”করতে না চাওয়ায় রোগীর মুখে থাপ্পড় চিকিৎসকের জামালপুরে গ্রেপ্তারকৃত যুব মহিলালীগ সভাপতি কারাগারে চুয়াডাঙ্গায় অনলাইন জুয়ার মাস্টার এজেন্টসহ গ্রেফতার-০২জন শ্যামনগর উপজেলায় তারেক জিয়া পরিষদের কমিটি অনুমোদন ৩য় তম বার্ষিকী দৈনিক সাতক্ষীরা সকাল শ্যামনগর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে চুরি মামলার গ্রেফতার ২ শ্যামনগরে নারীদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরন রাণীশংকৈলে সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রেখে শারদীয় দূর্গা পূজা পালন করা হবে সহকারী পুলিশ সুপার

বখতিয়ার সাইদ ইরান টক অব দ্যা ফটিকছড়ি।

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:৩৫:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ৫২৪ বার পড়া হয়েছে

বখতিয়ার সাইদ ইরান টক অব দ্যা ফটিকছড়ি।

তোরা সব জয়ধ্বনি কর!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর!
ঐ নূতনের কেতন ওড়ে কালবৈশাখির ঝড়
তোরা সব জয়ধ্বনি কর!!
আস্‌ল এবার অনাগত প্রলয়–নেশায় নৃত্য–পাগল,
—————————————————–
হঠাৎ চমক নিয়ে এলেন তরুণ এই নেতা ইরান। জেলা আওয়ামী লীগের এই সদস্য ফটিকছড়ি বাসীকে দেখাচ্ছে নতুন স্বপ্ন।
নির্বাচন কমিশন কতৃক ঘোষিত উপজেলা নির্বাচনে হাওয়া বইতে শুরু করেছে ফটিকছড়ি উপজেলায়। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শেষ হতে না হতে হাওয়া এসে গেল উপজেলার।  দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতিকে কাজ করেছেন দলীয় ব্যানারের সকল উপজেলা নেতৃবৃন্দ। আশা যদি দলীয় এম পি পেয়ে যায় তাহলে হেভিওয়েট প্রার্থী গুলো নৌকা পাওয়ার দৌঁড়ে এগিয়ে থাকেব।
সেই হিসেবে সবাই দলীয় এম পি কে প্রচুর সময়ও  দিয়ে আসছেন।
নৌকা প্রতিক দৌঁড়ে এগিয়ে ছিলেন ফটিকছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দীন মুহুরী,  উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য সৈয়দ বাকের, সহসভাপতি আবদুল কাইয়ুম, চেয়ারম্যান শাহীন, পাশাপাশি নাম আসে জেলা পরিষদ সদস্য আকতার মাহমুদ পারভেজ , যুবনেতা খাইরুল বশর, জেবুন নাহার মুক্তা সহ অনেকের নাম।
নির্বাচন কতৃক ও দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী নির্বাচনে যখন দলীয় প্রতীক নৌকা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা হয় তখন হাওয়া অন্য দিকে বইতে শুরু করে।
হঠাৎ করে আলোচনায় চলে আসেন এম পি সাহেবের কাছের মানুষ হিসেবে পরিচিত সাবেক উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও বর্তমান উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য বখতিয়ার সাইদ ইরান।
অপেক্ষাকৃত তরুণ হিসেবে যুব সমাজের মডেল হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত। ভদ্র নম্র ও বিনয়ী হিসেবে তার আলাদা একটা সুনাম রয়েছে পথে প্রান্তরে। বিগত রাজনৈতিক জীবনে তার ক্যারিয়রে কোনো কলঙ্ক নেই। ক্লিন ইমেজ হিসেবে ওপরের মহলেও আলাদা একটা সুনাম রয়েছে তার। সব কিছু মিলিয়ে ভোটের মাঠের অবস্থান অন্যদের চেয়ে আলাদা বলে মনে করেন জনগণ।
ছাত্র অবস্থায় হতে খুব ঠান্ডা মেজাজের এবং কৌশলপন্থী একজন ছাত্র রাজনৈতিক ছিলেন। শুরুটা করেছিলেন ফটিকছড়ির প্রয়াত এম পি রফিকুল আনোয়ারের হাত ধরে। নানুপুর লায়লা কবির কলেজ ছাত্র সংসদ হতে শুরু করে পদ পদবীর জন্য দ্বিতীয় বার পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি এই ছাত্র নেতার। গ্রাম্য রাজনীতিকে বেশি প্রাধান্য না দিয়ে শহর,জেলা, উপজেলা রাজনীতিতে  বেশি সময় দিয়েছেন।  প্রয়াত এম পি রফিকুল আনোয়ারের পরে তার একমাত্র কন্যা বর্তমান এমপি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি ( সাবেক মহিলা এম পি) কে তিনি প্রচুর সময় দেন এবং অনেকটা রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন। এই বার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফটিকছড়ি আসনে ইলেকশন ম্যাগানিজমে তিনি ছিলেন দূরন্ত। ঠান্ডা মেজাজে খেলেছেন প্রতিটি মুহুর্তে। বয়সে অল্প, ইয়াং হিসেবে এনার্জি ছিল প্রচুর। অল্প বয়সে নিজের আয়ত্বে নিয়েছেন উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য পদ। জেলা উপজেলা পর্যায়ে সব নেতাদের সাথে রয়েছে গভীর সুসম্পর্ক।  রয়েছে আলাদা নিমেজ। রয়েছে বিশাল ইয়াং কর্মী বাহিনী।
কথা বলে জানা যায়, তিনি ইতিমধ্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও নিজ এলাকার প্রবীণ মুরুব্বি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তি যোদ্ধা গোলাম রহমানের সাথে কথা বলেছেন,নিজ এলাকার চেয়ারম্যান কাজী মাহমুদুল হকের সাথে কথা বলেছেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবদুল কাইয়ুম এর সাথে ও কথা বলেছেন। জেলা উপজেলা পর্যায়ে সব নেতাদের সাথে কথা বলা শেষ করে আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা দিবেন তার উপজেলা নির্বাচনের কথা। ইতিমধ্যে কর্মীরা কাজ শুরু করেছেন নেতার নির্বাচন নিয়ে।
আমার সাথে কথা হলে, তিনি ইতিমধ্যে গ্রীণসিগন্যাল পেয়ে মাঠে নেমে গেছেন। জানান ইনশাআল্লাহ উপজেলা পর্যায়ে তিনি সকল মিডিয়াকে ডেকে ব্রিফিং করবেন। তিনি সকল জনগনের কাছে দোয়া ছেয়েছেন।
তিনি বলেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে আছে আমাদের এলাকার রত্ন এবং আমার শ্রদ্ধাভাজন রাজনৈতিক গুরু, কাজবান্ধব ও উন্নয়নের একজন কারিগর জনাব এ টি এম  পিয়ারুল ইসলাম। আমি যদি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিতে পারি তাহলে আমাদের দুজনের মধ্যে একটি সেতু বন্ধন কাজ করবে।
ফটিকছড়ি বিশাল এলাকা। এই এলাকাকে সময় দিতে হলে তুলনামূলক একজন তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্ব দরকার। আমি আশা করি আলহামদুলিল্লাহ তা আমার মাঝে আছে। এম পি ও প্রশাসনের সহযোগিতা পেলে আমি একটি মডেল ফটিকছড়ি উপজেলা আপনাদের উপহার দিবো ইনশাআল্লাহ। ফটিকছড়ি কে মাদকমুক্ত ফটিকছড়ি ঘোষণা করব। এরি মধ্যেই শুরু করেছে নির্বাচনী প্রচরণা।

নিউজটি শেয়ার করুন

One thought on “বখতিয়ার সাইদ ইরান টক অব দ্যা ফটিকছড়ি।

  1. I’m extremely inspired along with your writing talents as well as with the format in your blog. Is this a paid theme or did you modify it yourself? Either way stay up the nice high quality writing, it’s rare to see a great blog like this one today!

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

বখতিয়ার সাইদ ইরান টক অব দ্যা ফটিকছড়ি।

আপডেট সময় : ০১:৩৫:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

বখতিয়ার সাইদ ইরান টক অব দ্যা ফটিকছড়ি।

তোরা সব জয়ধ্বনি কর!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর!
ঐ নূতনের কেতন ওড়ে কালবৈশাখির ঝড়
তোরা সব জয়ধ্বনি কর!!
আস্‌ল এবার অনাগত প্রলয়–নেশায় নৃত্য–পাগল,
—————————————————–
হঠাৎ চমক নিয়ে এলেন তরুণ এই নেতা ইরান। জেলা আওয়ামী লীগের এই সদস্য ফটিকছড়ি বাসীকে দেখাচ্ছে নতুন স্বপ্ন।
নির্বাচন কমিশন কতৃক ঘোষিত উপজেলা নির্বাচনে হাওয়া বইতে শুরু করেছে ফটিকছড়ি উপজেলায়। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শেষ হতে না হতে হাওয়া এসে গেল উপজেলার।  দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতিকে কাজ করেছেন দলীয় ব্যানারের সকল উপজেলা নেতৃবৃন্দ। আশা যদি দলীয় এম পি পেয়ে যায় তাহলে হেভিওয়েট প্রার্থী গুলো নৌকা পাওয়ার দৌঁড়ে এগিয়ে থাকেব।
সেই হিসেবে সবাই দলীয় এম পি কে প্রচুর সময়ও  দিয়ে আসছেন।
নৌকা প্রতিক দৌঁড়ে এগিয়ে ছিলেন ফটিকছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দীন মুহুরী,  উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য সৈয়দ বাকের, সহসভাপতি আবদুল কাইয়ুম, চেয়ারম্যান শাহীন, পাশাপাশি নাম আসে জেলা পরিষদ সদস্য আকতার মাহমুদ পারভেজ , যুবনেতা খাইরুল বশর, জেবুন নাহার মুক্তা সহ অনেকের নাম।
নির্বাচন কতৃক ও দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী নির্বাচনে যখন দলীয় প্রতীক নৌকা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা হয় তখন হাওয়া অন্য দিকে বইতে শুরু করে।
হঠাৎ করে আলোচনায় চলে আসেন এম পি সাহেবের কাছের মানুষ হিসেবে পরিচিত সাবেক উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও বর্তমান উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য বখতিয়ার সাইদ ইরান।
অপেক্ষাকৃত তরুণ হিসেবে যুব সমাজের মডেল হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত। ভদ্র নম্র ও বিনয়ী হিসেবে তার আলাদা একটা সুনাম রয়েছে পথে প্রান্তরে। বিগত রাজনৈতিক জীবনে তার ক্যারিয়রে কোনো কলঙ্ক নেই। ক্লিন ইমেজ হিসেবে ওপরের মহলেও আলাদা একটা সুনাম রয়েছে তার। সব কিছু মিলিয়ে ভোটের মাঠের অবস্থান অন্যদের চেয়ে আলাদা বলে মনে করেন জনগণ।
ছাত্র অবস্থায় হতে খুব ঠান্ডা মেজাজের এবং কৌশলপন্থী একজন ছাত্র রাজনৈতিক ছিলেন। শুরুটা করেছিলেন ফটিকছড়ির প্রয়াত এম পি রফিকুল আনোয়ারের হাত ধরে। নানুপুর লায়লা কবির কলেজ ছাত্র সংসদ হতে শুরু করে পদ পদবীর জন্য দ্বিতীয় বার পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি এই ছাত্র নেতার। গ্রাম্য রাজনীতিকে বেশি প্রাধান্য না দিয়ে শহর,জেলা, উপজেলা রাজনীতিতে  বেশি সময় দিয়েছেন।  প্রয়াত এম পি রফিকুল আনোয়ারের পরে তার একমাত্র কন্যা বর্তমান এমপি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি ( সাবেক মহিলা এম পি) কে তিনি প্রচুর সময় দেন এবং অনেকটা রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন। এই বার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফটিকছড়ি আসনে ইলেকশন ম্যাগানিজমে তিনি ছিলেন দূরন্ত। ঠান্ডা মেজাজে খেলেছেন প্রতিটি মুহুর্তে। বয়সে অল্প, ইয়াং হিসেবে এনার্জি ছিল প্রচুর। অল্প বয়সে নিজের আয়ত্বে নিয়েছেন উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য পদ। জেলা উপজেলা পর্যায়ে সব নেতাদের সাথে রয়েছে গভীর সুসম্পর্ক।  রয়েছে আলাদা নিমেজ। রয়েছে বিশাল ইয়াং কর্মী বাহিনী।
কথা বলে জানা যায়, তিনি ইতিমধ্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও নিজ এলাকার প্রবীণ মুরুব্বি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তি যোদ্ধা গোলাম রহমানের সাথে কথা বলেছেন,নিজ এলাকার চেয়ারম্যান কাজী মাহমুদুল হকের সাথে কথা বলেছেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবদুল কাইয়ুম এর সাথে ও কথা বলেছেন। জেলা উপজেলা পর্যায়ে সব নেতাদের সাথে কথা বলা শেষ করে আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা দিবেন তার উপজেলা নির্বাচনের কথা। ইতিমধ্যে কর্মীরা কাজ শুরু করেছেন নেতার নির্বাচন নিয়ে।
আমার সাথে কথা হলে, তিনি ইতিমধ্যে গ্রীণসিগন্যাল পেয়ে মাঠে নেমে গেছেন। জানান ইনশাআল্লাহ উপজেলা পর্যায়ে তিনি সকল মিডিয়াকে ডেকে ব্রিফিং করবেন। তিনি সকল জনগনের কাছে দোয়া ছেয়েছেন।
তিনি বলেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে আছে আমাদের এলাকার রত্ন এবং আমার শ্রদ্ধাভাজন রাজনৈতিক গুরু, কাজবান্ধব ও উন্নয়নের একজন কারিগর জনাব এ টি এম  পিয়ারুল ইসলাম। আমি যদি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিতে পারি তাহলে আমাদের দুজনের মধ্যে একটি সেতু বন্ধন কাজ করবে।
ফটিকছড়ি বিশাল এলাকা। এই এলাকাকে সময় দিতে হলে তুলনামূলক একজন তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্ব দরকার। আমি আশা করি আলহামদুলিল্লাহ তা আমার মাঝে আছে। এম পি ও প্রশাসনের সহযোগিতা পেলে আমি একটি মডেল ফটিকছড়ি উপজেলা আপনাদের উপহার দিবো ইনশাআল্লাহ। ফটিকছড়ি কে মাদকমুক্ত ফটিকছড়ি ঘোষণা করব। এরি মধ্যেই শুরু করেছে নির্বাচনী প্রচরণা।