ঢাকা ০৫:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ফেনী সদর উপজেলা ছাত্রদলের উদ্যোগে শহীদ জিয়া আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়েছে সংসার চালাতে নিরাপত্তাকর্মীর চাকুরি করছেন জাতীয়দলের নাসুমের বাবা সারা বাংলা মামার বরিশালটা আমার,নতুন বাংলাদেশে সেই গডফাদারদের কোনো স্থান নেই:গাজী কামরুল ইসলাম সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর প্রেসক্লাবে ঈদুল মিলাদুন্নবী পালিত হয় বিশ্বের সেরা জুলুসে জনস্রোতে চট্টগ্রাম পৌনে ১কোটি জনতার রেকর্ড শ্যামনগরে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে জশনে জুলুস অনুষ্ঠিত রাণীশংকৈলে কৃষকদলের সভাপতি বহিষ্কৃত কৃষক দলের নেতার বিরুদ্ধে থানায়  জিডি  সোনাগাজীতে প্রবাসী পরিবারের উপর হামলা ও হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ঝিনাইদহে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির ১১ তম জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত নীলফামারীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত

পাটকেলঘাটায় অগ্নিকান্ডে তিনটি দোকানে ৩ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি

নিজেস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১২:১০:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১০৭ বার পড়া হয়েছে

মোঃ মহাসিন, সাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটায় অগ্নিকাণ্ডে কাঠের ডিজাইন মেশিন কারখানাসহ তিনটি দোকান পুড়ে গেছে।

উপজেলার খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের পাটকেলঘাটা বাধন কমপ্লেক্সের পাশে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ৩ কোটি টাকার ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।

সাতক্ষীরা সদর ফায়ার সার্ভিসের ওয়ার হাউজ ইনসপেক্টর নূরুল ইসলাম বলেন, ৯৯৯-এ খবর পেয়ে রাত ১টা ৪০ মিনিটে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহত হয়নি।

আগুনে মোট তিনটি দোকান পুড়ে যায়। আগুনের সূত্রপাত বা ক্ষয়ক্ষতি কী পরিমাণ হয়েছে, তা তদন্ত সাপেক্ষে বলা যাবে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক সক সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পার।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের পাশে আলমগীর টিম্বার নামের একটি কাঠের ডিজাইন কারখানার পেছনের দিকে প্রথমে স্থানীয়রা আগুন দেখতে পান।

এ সময় তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলেও মুহূর্তের মধ্যেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। পরে স্থানীয়রা ৯৯৯ কল দিলে সাতক্ষীরা সদরের ফায়ার সার্ভিসের দু’টি ইউনিট প্রায় তিন ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।

এর আগেই ব্যবসায়ী আলমগীরের কারখানা ও ফার্নিচার দোকান, আবুল হোসেনের ফার্নিচার দোকানের মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায় ও জাকির হোসেনের দোকান আংশিক ক্ষতি হয়।

আলমগীর টিম্বার স্বত্বাধিকারী আলমগীর বলেন, আমি রাত ১টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাসায় পৌঁছায়। পরক্ষণেই আগুন লাগার বিষয় মোবাইলে জানতে পেরে চলে আসি।

আগুনে আমার কারখানার বড় ৮টি মেশিনসহ মোট ৪৫টি মেশিন, দোকান ভর্তি ফার্নিচার ও দু’টি মোটরসাইকেল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে আমার অন্তত দুই কোটি ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

পাটকেলঘাটায় অগ্নিকান্ডে তিনটি দোকানে ৩ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি

আপডেট সময় : ১২:১০:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

মোঃ মহাসিন, সাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটায় অগ্নিকাণ্ডে কাঠের ডিজাইন মেশিন কারখানাসহ তিনটি দোকান পুড়ে গেছে।

উপজেলার খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের পাটকেলঘাটা বাধন কমপ্লেক্সের পাশে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ৩ কোটি টাকার ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।

সাতক্ষীরা সদর ফায়ার সার্ভিসের ওয়ার হাউজ ইনসপেক্টর নূরুল ইসলাম বলেন, ৯৯৯-এ খবর পেয়ে রাত ১টা ৪০ মিনিটে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহত হয়নি।

আগুনে মোট তিনটি দোকান পুড়ে যায়। আগুনের সূত্রপাত বা ক্ষয়ক্ষতি কী পরিমাণ হয়েছে, তা তদন্ত সাপেক্ষে বলা যাবে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক সক সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পার।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের পাশে আলমগীর টিম্বার নামের একটি কাঠের ডিজাইন কারখানার পেছনের দিকে প্রথমে স্থানীয়রা আগুন দেখতে পান।

এ সময় তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলেও মুহূর্তের মধ্যেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। পরে স্থানীয়রা ৯৯৯ কল দিলে সাতক্ষীরা সদরের ফায়ার সার্ভিসের দু’টি ইউনিট প্রায় তিন ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।

এর আগেই ব্যবসায়ী আলমগীরের কারখানা ও ফার্নিচার দোকান, আবুল হোসেনের ফার্নিচার দোকানের মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায় ও জাকির হোসেনের দোকান আংশিক ক্ষতি হয়।

আলমগীর টিম্বার স্বত্বাধিকারী আলমগীর বলেন, আমি রাত ১টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাসায় পৌঁছায়। পরক্ষণেই আগুন লাগার বিষয় মোবাইলে জানতে পেরে চলে আসি।

আগুনে আমার কারখানার বড় ৮টি মেশিনসহ মোট ৪৫টি মেশিন, দোকান ভর্তি ফার্নিচার ও দু’টি মোটরসাইকেল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে আমার অন্তত দুই কোটি ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।