ঢাকা ০২:০৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নোয়াপাড়া পথেরহাট থেকে মাওলা আলী জামে মসজিদ সড়ক সংস্কারের আহ্বান এলাকাবাসীর শ্যামনগর জলবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট স্মারকলিপি প্রদান ৩১ দফা ভিন্নভাবে উপস্থাপন করে প্রশংসিত হলো বাকৃবি ছাত্রদল আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে জনগণের দ্বারে দ্বারে যেতে হবে — আলতাফ হোসেন চৌধুরী দুমকিতে গণছুটির কারণে বিদ্যুৎ অফিস অচল, ভোগান্তিতে সাধারণ জনগণ কবর জিয়ারত ও গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নিহত পরিবারের খোঁজখবর নিলেন দুমকি  উপজেলা বিএনপি ১২ই রবিউল আউয়াল আসলে আশেকদের মন উৎফুল্লতায় ভরে উঠে- মাওলানা মনসুর পটুয়াখালীতে জিপিএ-৫ কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ঝিনাইদহে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে যুবককে কু পি য়ে জ-খ-ম চট্টগ্রামে ‘উত্তম বাবুর্চি ক্যাটারিং সার্ভিস’ মানসম্মত খাবার পরিবেশের অঙ্গীকার

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্রের প্রতিনিধিদের সম্মাননা প্রদান প্রসঙ্গে সম্পাদকের চিন্তাধারা

সম্পাদকীয় কলাম
  • আপডেট সময় : ০১:০৪:১৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫ ৭০ বার পড়া হয়েছে

আসসালামু আলাইকুম সকল পাঠকবৃন্দ! দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি ক্ষদ্র প্রতিষ্ঠান। খুব অল্প সময়ে দেশের বিভিন্ন মানুষের কাছে জায়গা করে নিয়েছে এই অনলাইন নিউজ পোর্টালটি।এই পত্রিকা সত্য প্রকাশে আপোষহীন এবং প্রধান উদ্দেশ্য এদেশের নির্যাতিত ও নিপীড়িত অসহায় মানুষের জন্য নিস্বার্থে কাজ করবে বাস্তবেও সেটাই করছে ইতোমধ্যে যা দৃশ্যমান।বিগত একটি বছর সাত মাস পেরিয়ে ২য় বছরে এসে বলছি আমরা সাফল্যের দ্বার প্রান্তে। আর এই সাফল্যের পেছনে রয়েছে কিছু মানুষের নিঃস্বার্থ ভালবাসা এবং কর্ম দক্ষতা, যাদের কারণে আজ আমরা অনেকটা এগিয়ে এসেছি তারা হলেন এই প্রত্রিকার প্রতিনিধি এবং স্টাফ যারা শুরু থেকেই আছে এবং নিঃস্বার্থে কাজ করে চলেছেন।
আরো কয়েকজন রয়েছে তাদের কথা বলার শেষ নেই।যারা সার্বক্ষণিক দায়িত্ব নিয়ে পত্রিকার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। কন্ঠ দিয়ে আমাদের ফেসবুক ও ইউটিউবে ভিডিও সংবাদগুলো প্রসার করতে নিঃস্বার্থ ভূমিকা রেখেছে তাবাচ্ছুম তনয়া।
আর একজন রয়েছেন তার কথা না বললেই নয়, যিনি দায়িত্বটা নিজের করে না নিলে হয়তো পত্রিকা এতটা প্রচার ও প্রসারিত হতো না, রাতদিন পরিশ্রম করে এই পত্রিকাটিকে দাড় করিয়ে রেখেছে তিনি হলেন পত্রিকার নিউজ আপলোডার টুম্পা খাতুন।
সম্পাদকীয় দায়িত্ব,নিউজ প্রকাশের দায়িত্ব এবং সকল সোশ্যাল মিডিয়া পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে তিনি যে ভূমিকা রেখেছে তার জন্য তাকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করা হবে।তার অবদান পত্রিকা সারা জীবন স্মরণ রাখবে।

আর এই সকল কিছুর প্রাণ কেন্দ্র হলো সংবাদ যেটা না থাকলে পত্রিকার ১ পয়সা মূল্য নেই সেই কাজটি সকল প্রতিনিধিই করেছে এবং কিন্তু এমন কয়েক জন প্রতিনিধি রয়েছে যাদের নাম প্রকাশ না করতে পারলে আমার লেখাটি স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে না।বর্তমানে আমদের প্রতিনিধি অনেক এবং সংবাদের অভাব হয় না কিন্তু পত্রিকাটি যখন যাত্রা শুরু করে তখন কয়েকজন নবীন প্রবীন আমার আহবানে যোগ দিয়েছিলো একটি শূন্য পত্রিকায় এবং এখনো তারা নিঃস্বার্থে কাজ করে চলেছে মানবতার পেশায়।
আসলে একটি পত্রিকা যখন নতুন হয় তার কোন দাপট,ক্ষমতা,পরিচিতি কিছুই থাকে না আর এমন পত্রিকায় কেউ কাজও করতে চাইবে না।ঠিক সেই মুহুর্তে কিছু সাংবাদিক আমার সাথে একটি নতুন স্বপ্নযাত্রায় যোগ দিয়েছিলো। এ কে আজাদ ভাই যার অবদান ভোলার মত নয় তিনিই সহ গোলাম রব্বানী ভাইও আমাদের জন্য যে কাজ করেছে তার জন্যই আমরা আজ এই সাফল্যের দ্বারে।
বরিশালের আশরাফ উদ্দিন তিনিও সেই নতুন থেকে কাজ করছেন। তার অবদানে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি তার মাধ্যমেই আজ আমরা বরিশাল বিভাগে বিস্তর পরিচিতি লাভ করেছি।বরিশালে রয়েছে সোহেল রানা তাকেও পত্রিকা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।
একজন প্রবীন সাংবাদিক মিলন বৈদ্য শুভ তার মত একজন লোক দৈনিক বাংলাদেশের চিত্রের সাথে প্রথম থেকে এখনো আমাদের সাথে জড়িয়ে আছে যারফলে পত্রিকাকে মূল্যায়ন করেছিলো চট্রগ্রামবাসী এবং সেই ধারাবাহিকতায় চট্টগ্রামেও আমাদের ব্যাপকতা রয়েছে।

পর্যায়ক্রমে, যে চৌদ্দ জন প্রতিনিধি এবং স্টাফদের সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে তারা সকলেই নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করেছে দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা প্রতিষ্ঠার জন্য।যা দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র আজীবন তাদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে এবং যথাযথ মূল্যায়ন করবে।

“”যে সকল প্রতিনিধির সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা পরিবারের পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা রইল সেই সাথে সকলের সাফল্য কামনা করছে দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পরিবার””

আরো কিছু মানুষ রেয়েছে এখনো যাদেরকে সম্মাননা বা তাদেরকে নিয়ে কোন প্রচার করা হয়নি তারা এই পত্রিকা পরিচালনায় প্রথম দিকে যে সাপোর্ট টা করেছিলো তার অবদান কোন কিছু দিয়ে মূল্যায়ন করা সম্ভব নয় ঐ মুহুর্তে আমার ডাকে তারা সাড়া না দিলে বর্তমান যে দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র সকলের কাছে আজ এই ভাবে পরিচিত তো দুরের কথা সৃষ্টিতেই সমাপ্তি হতে পারতো।তাদের একান্ত সহযোগিতা এবং উৎসাহ প্রদানের মাধ্যমেই আজ আমরা এতটা অগ্রসরমান।অসীম চন্দ্র আমাদের পত্রিকার উপদেষ্টাদের একজন যিনি আমাকে সাহস দিয়েছে এত বড় একটি কাজ করতে।ভুলতে চাইনা কাউকে সাফল্যতার সময় যারা অবদান রেখেছে দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকায়।

একটি মানুষের কথা বলে আজ এখানেই সমাপ্তি করবো তিনি হলেন আনোয়ার হোসেন ভূইয়া নির্বাহী সম্পাদক দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকার।আনোয়ার স্যার হলেন বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির মহা-সম্পাদক যার কাছেই আমি সহযোগিতা প্রার্থনা করেছিলাম এবং তার সাথে চুড়ান্ত হইছিলো, তিনি বলেছিলেন আমার এই স্বপ্ন যাত্রায় তার সহযোগিতা থাকবে সারাক্ষণ। তিনি আমাকে এগোতে নিঃস্বার্থভাবে যে আর্থিক সাপোর্ট করেছিলো তার জন্য আমি সারাজীবন তার কাছে কৃতজ্ঞ থাকবো।

সর্বশেষ আমি দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকার সকলকে আবার একটি মেসেজ দিতে চাই সেটা হলো আমার এই স্বপ্ন যাত্রায় শুধু আপনারা নয় সামনে যারা আসবে (১০০০ প্রতিনিধির একটি পরিবার হবে যে পরিবারে পত্রিকার নাম দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র, সত্য প্রকাশে আপোষহীন ) সকলকে নিয়েই আমি একটি পরিবার গড়বো বাংলার মানচিত্রে।
যারা সত্যিকার অর্থে মানুষের কল্যাণের জন্য সাংবাদিকতা করবে,মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করবে এবং বাংলাদেশের নির্যাতিত ও নিপীড়িত প্রতিটি নাগরিকের জন্যই কাজ করবে।
একটি সুন্দর বাংলাদেশ গঠনের আমাদের ভূমিকা থাকবে সর্বদা সবার থেকে উঁচুতে। ইনশাআল্লাহ!

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্রের প্রতিনিধিদের সম্মাননা প্রদান প্রসঙ্গে সম্পাদকের চিন্তাধারা

আপডেট সময় : ০১:০৪:১৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫

আসসালামু আলাইকুম সকল পাঠকবৃন্দ! দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি ক্ষদ্র প্রতিষ্ঠান। খুব অল্প সময়ে দেশের বিভিন্ন মানুষের কাছে জায়গা করে নিয়েছে এই অনলাইন নিউজ পোর্টালটি।এই পত্রিকা সত্য প্রকাশে আপোষহীন এবং প্রধান উদ্দেশ্য এদেশের নির্যাতিত ও নিপীড়িত অসহায় মানুষের জন্য নিস্বার্থে কাজ করবে বাস্তবেও সেটাই করছে ইতোমধ্যে যা দৃশ্যমান।বিগত একটি বছর সাত মাস পেরিয়ে ২য় বছরে এসে বলছি আমরা সাফল্যের দ্বার প্রান্তে। আর এই সাফল্যের পেছনে রয়েছে কিছু মানুষের নিঃস্বার্থ ভালবাসা এবং কর্ম দক্ষতা, যাদের কারণে আজ আমরা অনেকটা এগিয়ে এসেছি তারা হলেন এই প্রত্রিকার প্রতিনিধি এবং স্টাফ যারা শুরু থেকেই আছে এবং নিঃস্বার্থে কাজ করে চলেছেন।
আরো কয়েকজন রয়েছে তাদের কথা বলার শেষ নেই।যারা সার্বক্ষণিক দায়িত্ব নিয়ে পত্রিকার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। কন্ঠ দিয়ে আমাদের ফেসবুক ও ইউটিউবে ভিডিও সংবাদগুলো প্রসার করতে নিঃস্বার্থ ভূমিকা রেখেছে তাবাচ্ছুম তনয়া।
আর একজন রয়েছেন তার কথা না বললেই নয়, যিনি দায়িত্বটা নিজের করে না নিলে হয়তো পত্রিকা এতটা প্রচার ও প্রসারিত হতো না, রাতদিন পরিশ্রম করে এই পত্রিকাটিকে দাড় করিয়ে রেখেছে তিনি হলেন পত্রিকার নিউজ আপলোডার টুম্পা খাতুন।
সম্পাদকীয় দায়িত্ব,নিউজ প্রকাশের দায়িত্ব এবং সকল সোশ্যাল মিডিয়া পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে তিনি যে ভূমিকা রেখেছে তার জন্য তাকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করা হবে।তার অবদান পত্রিকা সারা জীবন স্মরণ রাখবে।

আর এই সকল কিছুর প্রাণ কেন্দ্র হলো সংবাদ যেটা না থাকলে পত্রিকার ১ পয়সা মূল্য নেই সেই কাজটি সকল প্রতিনিধিই করেছে এবং কিন্তু এমন কয়েক জন প্রতিনিধি রয়েছে যাদের নাম প্রকাশ না করতে পারলে আমার লেখাটি স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে না।বর্তমানে আমদের প্রতিনিধি অনেক এবং সংবাদের অভাব হয় না কিন্তু পত্রিকাটি যখন যাত্রা শুরু করে তখন কয়েকজন নবীন প্রবীন আমার আহবানে যোগ দিয়েছিলো একটি শূন্য পত্রিকায় এবং এখনো তারা নিঃস্বার্থে কাজ করে চলেছে মানবতার পেশায়।
আসলে একটি পত্রিকা যখন নতুন হয় তার কোন দাপট,ক্ষমতা,পরিচিতি কিছুই থাকে না আর এমন পত্রিকায় কেউ কাজও করতে চাইবে না।ঠিক সেই মুহুর্তে কিছু সাংবাদিক আমার সাথে একটি নতুন স্বপ্নযাত্রায় যোগ দিয়েছিলো। এ কে আজাদ ভাই যার অবদান ভোলার মত নয় তিনিই সহ গোলাম রব্বানী ভাইও আমাদের জন্য যে কাজ করেছে তার জন্যই আমরা আজ এই সাফল্যের দ্বারে।
বরিশালের আশরাফ উদ্দিন তিনিও সেই নতুন থেকে কাজ করছেন। তার অবদানে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি তার মাধ্যমেই আজ আমরা বরিশাল বিভাগে বিস্তর পরিচিতি লাভ করেছি।বরিশালে রয়েছে সোহেল রানা তাকেও পত্রিকা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।
একজন প্রবীন সাংবাদিক মিলন বৈদ্য শুভ তার মত একজন লোক দৈনিক বাংলাদেশের চিত্রের সাথে প্রথম থেকে এখনো আমাদের সাথে জড়িয়ে আছে যারফলে পত্রিকাকে মূল্যায়ন করেছিলো চট্রগ্রামবাসী এবং সেই ধারাবাহিকতায় চট্টগ্রামেও আমাদের ব্যাপকতা রয়েছে।

পর্যায়ক্রমে, যে চৌদ্দ জন প্রতিনিধি এবং স্টাফদের সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে তারা সকলেই নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করেছে দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা প্রতিষ্ঠার জন্য।যা দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র আজীবন তাদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে এবং যথাযথ মূল্যায়ন করবে।

“”যে সকল প্রতিনিধির সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা পরিবারের পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা রইল সেই সাথে সকলের সাফল্য কামনা করছে দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পরিবার””

আরো কিছু মানুষ রেয়েছে এখনো যাদেরকে সম্মাননা বা তাদেরকে নিয়ে কোন প্রচার করা হয়নি তারা এই পত্রিকা পরিচালনায় প্রথম দিকে যে সাপোর্ট টা করেছিলো তার অবদান কোন কিছু দিয়ে মূল্যায়ন করা সম্ভব নয় ঐ মুহুর্তে আমার ডাকে তারা সাড়া না দিলে বর্তমান যে দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র সকলের কাছে আজ এই ভাবে পরিচিত তো দুরের কথা সৃষ্টিতেই সমাপ্তি হতে পারতো।তাদের একান্ত সহযোগিতা এবং উৎসাহ প্রদানের মাধ্যমেই আজ আমরা এতটা অগ্রসরমান।অসীম চন্দ্র আমাদের পত্রিকার উপদেষ্টাদের একজন যিনি আমাকে সাহস দিয়েছে এত বড় একটি কাজ করতে।ভুলতে চাইনা কাউকে সাফল্যতার সময় যারা অবদান রেখেছে দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকায়।

একটি মানুষের কথা বলে আজ এখানেই সমাপ্তি করবো তিনি হলেন আনোয়ার হোসেন ভূইয়া নির্বাহী সম্পাদক দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকার।আনোয়ার স্যার হলেন বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির মহা-সম্পাদক যার কাছেই আমি সহযোগিতা প্রার্থনা করেছিলাম এবং তার সাথে চুড়ান্ত হইছিলো, তিনি বলেছিলেন আমার এই স্বপ্ন যাত্রায় তার সহযোগিতা থাকবে সারাক্ষণ। তিনি আমাকে এগোতে নিঃস্বার্থভাবে যে আর্থিক সাপোর্ট করেছিলো তার জন্য আমি সারাজীবন তার কাছে কৃতজ্ঞ থাকবো।

সর্বশেষ আমি দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকার সকলকে আবার একটি মেসেজ দিতে চাই সেটা হলো আমার এই স্বপ্ন যাত্রায় শুধু আপনারা নয় সামনে যারা আসবে (১০০০ প্রতিনিধির একটি পরিবার হবে যে পরিবারে পত্রিকার নাম দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র, সত্য প্রকাশে আপোষহীন ) সকলকে নিয়েই আমি একটি পরিবার গড়বো বাংলার মানচিত্রে।
যারা সত্যিকার অর্থে মানুষের কল্যাণের জন্য সাংবাদিকতা করবে,মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করবে এবং বাংলাদেশের নির্যাতিত ও নিপীড়িত প্রতিটি নাগরিকের জন্যই কাজ করবে।
একটি সুন্দর বাংলাদেশ গঠনের আমাদের ভূমিকা থাকবে সর্বদা সবার থেকে উঁচুতে। ইনশাআল্লাহ!