ঢাকা ০৭:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
বাগেরহাটে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা হরিপুরে সরাসরি গোখরা সাপ দিয়ে ঐতিহ্যবাহী পাতা খেলা দক্ষিণ রাউজানে মহানবমী পূজা উদযাপন ফেনী পৌরসভার উদ্যোগে ১৯টি পূজা মন্ডপে অনুদানের চেক বিতরণ বিজয়া দশমী অনুষ্ঠানে পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান এবং জেলা প্রশাসক জনাব মোঃ সাইফুল ইসলাম পশ্চিম গুজরায় জ্বালা কুমারী তরুণ সংঘে উগ্যােগে দুর্গোৎসব উদযাপন না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক গাজীপুরে হাইওয়ে রোডে দেহ ব্যবসার আড়ালে চাঁদাবাজি, এলাকাবাসীর প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি ঝিনাইদহে বাসচাপায় শিশুসহ ২ জন নিহত রাণীশংকৈলে সিঁদুর খেলার মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব

ঝিনাইদহ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ম্যানেজারের বিরুদ্ধে গ্রাহক হয়রানির অভিযোগ

নিজেস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৭:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০২৪ ৩৬৪ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
ঝিনাইদহ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ম্যানেজারের বিরুদ্ধে গ্রাহক হয়রানির অভিযোগ
ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ ঝিনাইদহ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে লোন পেতে নানা হয়রানি আর ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে বিদেশ গমনে ইচ্ছুক গ্রাহকদের।সকল প্রকার বৈধ কাগজপত্র যেমন ভিসা,ম্যানপাওয়ার বিএমইটি কার্ড,জাতীয় পরিচয়পত্র,বিমান টিকিট,ব্যাংকের চেক, জামিনদার থাকার পরেও লোন পাচ্ছে না গ্রাহক।হেড অফিস থেকে টাকা দিচ্ছে না ব্যাংকের ফান্ড সংকট এসব নানা অজুহাতে গ্রাহকদের ফেরত পাঠানো হচ্ছে।প্রতিদিন বহু লোক ব্যাংক থেকে লোন না পেয়ে হতাশ হয়ে ফেরত যাচ্ছে। এছাড়া ব্যাংকের ম্যানেজার হাসানুজ্জামানের বিরুদ্ধে গ্রাহকের সাথে খারাপ আচরণ করার একাধিক অভিযোগ উঠেছে।আর এই সুযোগে ব্যাংকের আশপাশের কম্পিউটারের দোকানে গড়ে উঠেছে দালাল সিন্ডিকেট। অথচ দালালের ফাইল গেলই কোন প্রকার হয়রানি ছাড়াই লোন হয়ে যায়।তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়,শহরের বিভিন্ন জায়গা ম্যানেজার ইন্ধনে গড়ে উঠেছে বহু দালাল সিন্ডিকেট। ম্যানেজারের ব্যাবহৃত মোবাইলে ইন্সুরেন্স কর্মী তানিয়া নামের এক দালের মোবাইল নাম্বার দেখা যায়। তানিয়া নামের এই মহিলা প্রতিটা গ্রাহকের নিকট থেকে লোন করে দেওয়ার কথা বলে ভিজিটিং কার্ড ছাপিয়ে ৬ হাজার করে টাকা নিচ্ছেন বলে অনেকেই অভিযোগ করেছে। বিষয়টি ম্যানজার হাসানুজ্জামানের কাছে অভিযোগ দিলে বিষয়টি সে এড়িয়ে যায়।অনুসন্ধানে জানা যায়,দালালেরা গড়ে ১ লক্ষ টাকা লোন করে দিয়ে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা করে ঘুষ নেয় ম্যানেজার এবং অফিসকে দেবার কথা বলে। এরকম শতশত ঘটনার অভিযোগ উঠেছে ঝিনাইদহ প্রাবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ম্যানেজার এবং কর্মচারীর বিরুদ্ধে। লোন পেতে হয়রানির বিষয়ে সদর উপজেলার নারায়ণপুর গ্রামের আসাদুল শেখ জানান,বড় আশা করে লোন নিতে এসেছিলাম প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে সকল প্রকার কাগজ থাকার পরেও ব্যাংকে টাকা নেই বলে ম্যানেজার লোন দিল না।১১ তারিখে বিমান টিকিট অর্ধেক টাকা গোছাতে পেরেছি বাকি টাকা কিভাবে গুছাবো সেটাই নিয়ে এখন চিন্তায় পড়ে গেলাম।আমার বিদেশ যাওয়া কি আদৌ হবে কিনা জানিনা। এছাড়া গোপালপুর এলাকার হিরন মিয়া জানান, বিদেশ থেকে ফেরত এসে দেড় বছরের মধ্যে সকল লোন শোধ করেছি।

কোন প্রকার ঋণ খেলাপি হয়নি নতুন করে আবার লোন চাইতে গেলাম ম্যানেজার বলল বড় ব্যবসা থাকতে হবে।
লোন হয়রানির ব্যাপারে ঝিনাইদহ পৌরসভার হামদহ এলাকার যুবক নয়ন অভিযোগ করেন,আমার ২ লক্ষ টাকা লোন পেতে এক মামার মাধ্যমে ১৬ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়।এছাড়া শহরের পবহাটির স্থানীয় বাসিন্দা মাহিনুর নামের এক ব্যাক্তি অভিযোগ করেন,বিদেশ থেকে ফেরত আসার পরে আমার ভাই এবং আমি প্রবাসী ব্যাংকের আরাপপুর শাখায় যায় লোনের জন্য। তখন ব্যাংকের কর্মকর্তারা আমাকে নানা ধরেনের উল্টাপাল্টা প্রশ্ন করে সময় পার করে। বৈধ কাগজ থাকার পরেও আমাকে লোন দেয়নি। পরে ব্যাংকের নিচে চায়ের দোকানে মন খারাপ করে বসে থাকলে ব্যাংকের উপর থেকে নেমে এসে এক দালাল বলে আমি ম্যানেজারের কাছের লোক আপনি ৩০ হাজার টাকা দিলে ৩ লক্ষ টাকা লোন নিয়ে দেবো। এছাড়া ঝিনাইদহ সদর উপজেলার পানামি গ্রামের সৌদি আরব প্রবাসী শহিদ নামের এক ব্যাক্তি মোবাইলে জানান, তার দুই লক্ষ টাকা লোন পেতে অফিসে ৭ হাজার টাকা ঘুষও দালালকে মিষ্টি খেতে ২ হাজার টাকা দিতে হয়।মহেশপুর উপজেলার নাটিমা গ্রামের আরিফ হোসেন বলেন, টিভিতে প্রবাসী ব্যাংকের লোনের কথা শুনে ঝিনাইদহে আসছিলাম। লোনের বিষয়ে বললে ম্যানেজার বললেন হেড অফিস থেকে টাকা দিচ্ছে না আপনার লোন হবে না।কি করব বাধ্য হয়ে সুদে টাকা নিয়ে বিদেশে যেতে হবে বোধহয়। প্রবাসী ব্যাংকের বিরুদ্ধে এরকম অসংখ্য অভিযোগে বাতাস ভারী হয়ে উঠছে।এছাড়া অফিসে সময় মতো অফিস না করা নিজেদের ইচ্ছা মতো দুপুরের খাবারে বিরতির সময় পার করা। লোকবল কম থাকার অজুহাতে গ্রাহকের কাছ থেকে সময় মতো ঋণের পাওনা টাকা আদায় করেনা ব্যাংকের কর্মকর্তারা।এতে করে ঝিনাইদহ শাখায় খেলাপী ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। গ্রাহক হয়রানির ও অনিয়মের অভিযোগের বিষয়ে ম্যানেজার হাসানুজ্জামানের কাছে জানতে চাইলে সে বলেন,হেড অফিস থেকে টাকা দিচ্ছে না। আমার এখানে অনেক পুরাতন ফাইল পড়ে আছে তাদেরকে টাকা দিতে পারছিনা। নতুন ফাইল জমা নিতে পারবোনা। হেড অফিস ফান্ড দিলে আবার লোন দিবো। আপনারা এরপর যদি কোন তথ্য চান তাহলে হেড অফিসকে আমার জানাতে হবে তারপর আপনারা লিখিত দিলে তথ্য দেবো।
এদিকে প্রবাসী ব্যাংকের লোন পেতে হয়রানির বিষয়ে ঝিনাইদহের সচেতন মানুষের মাঝে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সভাপতি এম রায়হান বলেন,বর্তমান সরকার বিদেশে যাওয়ার জন্য প্রবাসীদের সহজে জামানতবিহীন লোনের ব্যবস্থা করে দিয়েছে।কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য সরকারের এমন সদিচ্ছা থাকার পরেও ঝিনাইদহের প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তার কারণে এই নিয়ম বাস্তবায়ন হচ্ছে না এটা খুবই দুঃখজনক ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

ঝিনাইদহ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ম্যানেজারের বিরুদ্ধে গ্রাহক হয়রানির অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৮:৫৭:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০২৪

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
ঝিনাইদহ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ম্যানেজারের বিরুদ্ধে গ্রাহক হয়রানির অভিযোগ
ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ ঝিনাইদহ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে লোন পেতে নানা হয়রানি আর ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে বিদেশ গমনে ইচ্ছুক গ্রাহকদের।সকল প্রকার বৈধ কাগজপত্র যেমন ভিসা,ম্যানপাওয়ার বিএমইটি কার্ড,জাতীয় পরিচয়পত্র,বিমান টিকিট,ব্যাংকের চেক, জামিনদার থাকার পরেও লোন পাচ্ছে না গ্রাহক।হেড অফিস থেকে টাকা দিচ্ছে না ব্যাংকের ফান্ড সংকট এসব নানা অজুহাতে গ্রাহকদের ফেরত পাঠানো হচ্ছে।প্রতিদিন বহু লোক ব্যাংক থেকে লোন না পেয়ে হতাশ হয়ে ফেরত যাচ্ছে। এছাড়া ব্যাংকের ম্যানেজার হাসানুজ্জামানের বিরুদ্ধে গ্রাহকের সাথে খারাপ আচরণ করার একাধিক অভিযোগ উঠেছে।আর এই সুযোগে ব্যাংকের আশপাশের কম্পিউটারের দোকানে গড়ে উঠেছে দালাল সিন্ডিকেট। অথচ দালালের ফাইল গেলই কোন প্রকার হয়রানি ছাড়াই লোন হয়ে যায়।তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়,শহরের বিভিন্ন জায়গা ম্যানেজার ইন্ধনে গড়ে উঠেছে বহু দালাল সিন্ডিকেট। ম্যানেজারের ব্যাবহৃত মোবাইলে ইন্সুরেন্স কর্মী তানিয়া নামের এক দালের মোবাইল নাম্বার দেখা যায়। তানিয়া নামের এই মহিলা প্রতিটা গ্রাহকের নিকট থেকে লোন করে দেওয়ার কথা বলে ভিজিটিং কার্ড ছাপিয়ে ৬ হাজার করে টাকা নিচ্ছেন বলে অনেকেই অভিযোগ করেছে। বিষয়টি ম্যানজার হাসানুজ্জামানের কাছে অভিযোগ দিলে বিষয়টি সে এড়িয়ে যায়।অনুসন্ধানে জানা যায়,দালালেরা গড়ে ১ লক্ষ টাকা লোন করে দিয়ে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা করে ঘুষ নেয় ম্যানেজার এবং অফিসকে দেবার কথা বলে। এরকম শতশত ঘটনার অভিযোগ উঠেছে ঝিনাইদহ প্রাবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ম্যানেজার এবং কর্মচারীর বিরুদ্ধে। লোন পেতে হয়রানির বিষয়ে সদর উপজেলার নারায়ণপুর গ্রামের আসাদুল শেখ জানান,বড় আশা করে লোন নিতে এসেছিলাম প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে সকল প্রকার কাগজ থাকার পরেও ব্যাংকে টাকা নেই বলে ম্যানেজার লোন দিল না।১১ তারিখে বিমান টিকিট অর্ধেক টাকা গোছাতে পেরেছি বাকি টাকা কিভাবে গুছাবো সেটাই নিয়ে এখন চিন্তায় পড়ে গেলাম।আমার বিদেশ যাওয়া কি আদৌ হবে কিনা জানিনা। এছাড়া গোপালপুর এলাকার হিরন মিয়া জানান, বিদেশ থেকে ফেরত এসে দেড় বছরের মধ্যে সকল লোন শোধ করেছি।

কোন প্রকার ঋণ খেলাপি হয়নি নতুন করে আবার লোন চাইতে গেলাম ম্যানেজার বলল বড় ব্যবসা থাকতে হবে।
লোন হয়রানির ব্যাপারে ঝিনাইদহ পৌরসভার হামদহ এলাকার যুবক নয়ন অভিযোগ করেন,আমার ২ লক্ষ টাকা লোন পেতে এক মামার মাধ্যমে ১৬ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়।এছাড়া শহরের পবহাটির স্থানীয় বাসিন্দা মাহিনুর নামের এক ব্যাক্তি অভিযোগ করেন,বিদেশ থেকে ফেরত আসার পরে আমার ভাই এবং আমি প্রবাসী ব্যাংকের আরাপপুর শাখায় যায় লোনের জন্য। তখন ব্যাংকের কর্মকর্তারা আমাকে নানা ধরেনের উল্টাপাল্টা প্রশ্ন করে সময় পার করে। বৈধ কাগজ থাকার পরেও আমাকে লোন দেয়নি। পরে ব্যাংকের নিচে চায়ের দোকানে মন খারাপ করে বসে থাকলে ব্যাংকের উপর থেকে নেমে এসে এক দালাল বলে আমি ম্যানেজারের কাছের লোক আপনি ৩০ হাজার টাকা দিলে ৩ লক্ষ টাকা লোন নিয়ে দেবো। এছাড়া ঝিনাইদহ সদর উপজেলার পানামি গ্রামের সৌদি আরব প্রবাসী শহিদ নামের এক ব্যাক্তি মোবাইলে জানান, তার দুই লক্ষ টাকা লোন পেতে অফিসে ৭ হাজার টাকা ঘুষও দালালকে মিষ্টি খেতে ২ হাজার টাকা দিতে হয়।মহেশপুর উপজেলার নাটিমা গ্রামের আরিফ হোসেন বলেন, টিভিতে প্রবাসী ব্যাংকের লোনের কথা শুনে ঝিনাইদহে আসছিলাম। লোনের বিষয়ে বললে ম্যানেজার বললেন হেড অফিস থেকে টাকা দিচ্ছে না আপনার লোন হবে না।কি করব বাধ্য হয়ে সুদে টাকা নিয়ে বিদেশে যেতে হবে বোধহয়। প্রবাসী ব্যাংকের বিরুদ্ধে এরকম অসংখ্য অভিযোগে বাতাস ভারী হয়ে উঠছে।এছাড়া অফিসে সময় মতো অফিস না করা নিজেদের ইচ্ছা মতো দুপুরের খাবারে বিরতির সময় পার করা। লোকবল কম থাকার অজুহাতে গ্রাহকের কাছ থেকে সময় মতো ঋণের পাওনা টাকা আদায় করেনা ব্যাংকের কর্মকর্তারা।এতে করে ঝিনাইদহ শাখায় খেলাপী ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। গ্রাহক হয়রানির ও অনিয়মের অভিযোগের বিষয়ে ম্যানেজার হাসানুজ্জামানের কাছে জানতে চাইলে সে বলেন,হেড অফিস থেকে টাকা দিচ্ছে না। আমার এখানে অনেক পুরাতন ফাইল পড়ে আছে তাদেরকে টাকা দিতে পারছিনা। নতুন ফাইল জমা নিতে পারবোনা। হেড অফিস ফান্ড দিলে আবার লোন দিবো। আপনারা এরপর যদি কোন তথ্য চান তাহলে হেড অফিসকে আমার জানাতে হবে তারপর আপনারা লিখিত দিলে তথ্য দেবো।
এদিকে প্রবাসী ব্যাংকের লোন পেতে হয়রানির বিষয়ে ঝিনাইদহের সচেতন মানুষের মাঝে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সভাপতি এম রায়হান বলেন,বর্তমান সরকার বিদেশে যাওয়ার জন্য প্রবাসীদের সহজে জামানতবিহীন লোনের ব্যবস্থা করে দিয়েছে।কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য সরকারের এমন সদিচ্ছা থাকার পরেও ঝিনাইদহের প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তার কারণে এই নিয়ম বাস্তবায়ন হচ্ছে না এটা খুবই দুঃখজনক ।