ঢাকা ০৯:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫, ১৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
আগৈলঝাড়ায় দূর্গাপূজা মন্ডপে আনসার নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সরকারি বরাদ্দের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে কেন, প্রশ্ন অ্যাটর্নি জেনারেলের জামালপুরে নূর ডায়াগনস্টিক সেন্টার ক্লিনিকের ১৬ তম বর্ষে পদার্পন উপলক্ষে পল্লী চিকিৎসকদের নিয়ে ডক্টরস ডে ও ফ্রি মেডিকেল অনুষ্ঠিত একজন ৬০ বছরের বৃদ্ধ মহিলার করুন আর্তনাদ প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ রাস্তার পাশে মরা গাছ ও পায়তালের ঝুঁকিতে আতংকিত হরিপুর বাসী বরিশালে বিভিন্ন পূজামন্ডপ পরিদর্শন করেন আনসার ভিডিপির রেঞ্জ কমান্ডার জলবদ্ধতায় নাকাল কালীগঞ্জ উপজেলা সদরবাসী মনিরামপুরের বিভিন্ন পূজা মন্দিরে শুভেচ্ছা ও উপহার বিতরণ করলেন বিএনপি নেতা মুতাছিম বিল্লাহ হবিগঞ্জে ৭৫ শিক্ষার্থীকে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণে বরণ!তিন মাসের কোর্স শেষে ঘরে বসেই আয়ের সুযোগ

একজন ৬০ বছরের বৃদ্ধ মহিলার করুন আর্তনাদ

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৭:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫ ৭৫ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার,পিরোজপুর:গরীব অসহায় মানুষের তৃপ্তি অল্প কিছু পেলেই।আর তা যদি গুরে বালি।তাহলে কার কাছে বলবে তার দুঃখের কথা।একমাত্র সৃষ্টি কর্তা ছাড়া চোখের পানি ফেলানোর জায়গা আছে কি?
গটনাটির মূল কাহিনি পিরোজপুর জেলার মঠবাড়ীয়া উপজেলার ৯ নং সাপলেজা ইইনিয়নের ৬ নং তাফাল বাড়ীয়া গ্রামের ছালেহা বেগম বয়স ৬০ বছর।স্বামী রুহুল আমীন।তার একমাত্র একটি পূত্র ০সন্তান দ্বার দেনা করে বিদেশ পাঠালেও আছে মহা বিপদে।কথায় আছে ভাঙ্গা পাও খাদলে পরে।এই বৃদ্ধার একই রাহুর দশা।
ঘড়ের বুয়া হিসাবে সাপলেজা গৃস্হলির কাজ করে মাহবুব পঞ্চাইত,শাহাআলমের বাসায়।২/৩ টি ঘড়ের ফ্লোর,মুছে যাহা পায় তা দিয়েই পুত্র কন্যা পূত্র বধু নাতি নিয়ে সংসার চালায়।স্বামী রুহুল আমীন প্রতিবন্ধি অচল।অনেক অনুনয় বিনয়,অনুরোধ তদবির করে পেয়েছিল একটি ন্যায্য মূল্যের কার্ড।কিছ দিন পুর্বে মিজানুর রহমান ডিলার ৯ নং সাপলেজা ইউনিয়ন তাকে ফোনে জানালেন তিনি চাল পাবেন।আশায় বুক ভরে গিয়েছিল নদীর তীরপর মত নুতন চড়জাগার এক স্বপ্নের মুর্ছনায়।কয়েক মিনিটের ব্যাবদানে পচা চাল তার স্বপ্ন স্বাধ ধুলায় পরিনত করে দিল।এক মাসের খাবার চলবে। সঠিক মূল্য দিয়ে যাতায়াতের টাকা খরচ করে চাল নিয়ে বাড়ী গেল।বস্তা খুলতেই বের হল পচা চাল।পাক করা আর হলনা অন্যের কাছ থেকে চাল এনে পাক করল।তার মনের কষ্ট মনেই থেকে গেল।কার কাছে বলবে এই কষ্টের কথা।কেউ কি নিবে তার খবর?এখন টাকা দিয়ে কৃরয় করা চাল মুরগী,হাস,গরুর খাবারের অনুপযোগী।হাতের শেষ সম্বল টাকা কয়টা খরচ করে গাড়ী ভাড়া,ন্যায্য মুল্য দিয়ে নিঃস্ব ছালেহা।
এই কাহীনি বলতে না বলতেই হাউ মাউ করে কেদে উঠল।একটি ড্রামের আশা করেছিল তিনি। একটি ড্রাম পাবে।বৃষ্টির পানি ধরে খাবে।নেই কোন পানির সুব্যাবস্হা। ৫০০০৳ টাকা দিতে না পারায় ৪/৫ বছর ধরে কোন ড্রাম পান নাই তিনি।দালালদের হাতের নাগালে থাকা লোকজন ই ধনী টাকাওয়াল লোক দেখে ড্রাম বিতরন।একটা ড্রাম ও গরীবরা পান নাই।দালালরা অসহায় লোকদের ড্রাম,সরকারী সকল কিছু সিন্ডিকেট করে বিতরন করেন।
বাকী কথা গুলো ছালেহার ভিডিও চিত্রে দেখুন

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

একজন ৬০ বছরের বৃদ্ধ মহিলার করুন আর্তনাদ

আপডেট সময় : ০৭:৪৭:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার,পিরোজপুর:গরীব অসহায় মানুষের তৃপ্তি অল্প কিছু পেলেই।আর তা যদি গুরে বালি।তাহলে কার কাছে বলবে তার দুঃখের কথা।একমাত্র সৃষ্টি কর্তা ছাড়া চোখের পানি ফেলানোর জায়গা আছে কি?
গটনাটির মূল কাহিনি পিরোজপুর জেলার মঠবাড়ীয়া উপজেলার ৯ নং সাপলেজা ইইনিয়নের ৬ নং তাফাল বাড়ীয়া গ্রামের ছালেহা বেগম বয়স ৬০ বছর।স্বামী রুহুল আমীন।তার একমাত্র একটি পূত্র ০সন্তান দ্বার দেনা করে বিদেশ পাঠালেও আছে মহা বিপদে।কথায় আছে ভাঙ্গা পাও খাদলে পরে।এই বৃদ্ধার একই রাহুর দশা।
ঘড়ের বুয়া হিসাবে সাপলেজা গৃস্হলির কাজ করে মাহবুব পঞ্চাইত,শাহাআলমের বাসায়।২/৩ টি ঘড়ের ফ্লোর,মুছে যাহা পায় তা দিয়েই পুত্র কন্যা পূত্র বধু নাতি নিয়ে সংসার চালায়।স্বামী রুহুল আমীন প্রতিবন্ধি অচল।অনেক অনুনয় বিনয়,অনুরোধ তদবির করে পেয়েছিল একটি ন্যায্য মূল্যের কার্ড।কিছ দিন পুর্বে মিজানুর রহমান ডিলার ৯ নং সাপলেজা ইউনিয়ন তাকে ফোনে জানালেন তিনি চাল পাবেন।আশায় বুক ভরে গিয়েছিল নদীর তীরপর মত নুতন চড়জাগার এক স্বপ্নের মুর্ছনায়।কয়েক মিনিটের ব্যাবদানে পচা চাল তার স্বপ্ন স্বাধ ধুলায় পরিনত করে দিল।এক মাসের খাবার চলবে। সঠিক মূল্য দিয়ে যাতায়াতের টাকা খরচ করে চাল নিয়ে বাড়ী গেল।বস্তা খুলতেই বের হল পচা চাল।পাক করা আর হলনা অন্যের কাছ থেকে চাল এনে পাক করল।তার মনের কষ্ট মনেই থেকে গেল।কার কাছে বলবে এই কষ্টের কথা।কেউ কি নিবে তার খবর?এখন টাকা দিয়ে কৃরয় করা চাল মুরগী,হাস,গরুর খাবারের অনুপযোগী।হাতের শেষ সম্বল টাকা কয়টা খরচ করে গাড়ী ভাড়া,ন্যায্য মুল্য দিয়ে নিঃস্ব ছালেহা।
এই কাহীনি বলতে না বলতেই হাউ মাউ করে কেদে উঠল।একটি ড্রামের আশা করেছিল তিনি। একটি ড্রাম পাবে।বৃষ্টির পানি ধরে খাবে।নেই কোন পানির সুব্যাবস্হা। ৫০০০৳ টাকা দিতে না পারায় ৪/৫ বছর ধরে কোন ড্রাম পান নাই তিনি।দালালদের হাতের নাগালে থাকা লোকজন ই ধনী টাকাওয়াল লোক দেখে ড্রাম বিতরন।একটা ড্রাম ও গরীবরা পান নাই।দালালরা অসহায় লোকদের ড্রাম,সরকারী সকল কিছু সিন্ডিকেট করে বিতরন করেন।
বাকী কথা গুলো ছালেহার ভিডিও চিত্রে দেখুন