ঢাকা ০৯:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
যশোরের ঝিকরগাছায় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলা ৩নং হোসেনগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার সমাদর ক্লাবের ২৯ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গুনীজন সংবর্ধনা ও পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন জীবননগরে জমি নিয়ে সাংসারিক দ্বন্দ্ব; স্বামীর হাসুয়ার কোপে জখম স্ত্রীকে শঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী রেফার্ড ইউপি চেয়ারম্যানকে গ্রেফতার করায় থানা ঘেরাও জীবননগর আসামিবিহীন ঔষধ উদ্ধার করেছে বিজিবি তুরস্কে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিএসপি চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের কৃষিগুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত কালিগঞ্জে প্লাস্টিক পলিথিন দূষণ প্রতিরোধে রূপান্তরের গনশুনানি অনুষ্ঠিত বরিশালের গৌরনদী উপজেলায় মহানবীকে নিয়ে কটূক্তিকারি মিলন খান কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে

উপজেলা নির্বাচনে ভোটের মাঠে আ.লীগেরই ১০ প্রার্থী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:০০:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ মে ২০২৪ ৫৪ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:-

প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ৮ মে বুধবার ঝিনাইদহের দুইটি উপজেলায় সরকার সমর্থক ছাড়া বিরোধী শিবিরের কোন প্রার্থী নেই। বিএনপি ও জামায়াত নির্বাচন বর্জন করলেও আওয়ামী লীগের জোটভুক্ত কোন শরীক দলও এই নির্বাচনে প্রার্থী দেয়নি। ফলে নির্বাচন হয়ে উঠছে নিরুত্তাপ।

তাছাড়া ব্যাক্তিত্ব সম্পন্ন কোন রাজনৈতিক নেতা এই নির্বাচনে প্রার্থী না হওয়ায় “যোগ্য প্রার্থী” সংকট দেখছেন ভোটাররা। শহর বা হাটে বাজারে প্রার্থীদের সরব উপস্থিতি ছিল না। ঢিলেঢালা প্রচারণার মধ্যেই আগামীকাল বুধবার ঝিনাইদহ সদর ও কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হতে যাচ্ছে।

তিনি দাবী করেন।

ঝিনাইদহ সদর উপজেলা আ.লীগের সভাপতি গোলাম ছরওয়ার খাঁন সউদ বলেন, সরকারের শরীকরা কেন নির্বাচনে প্রার্থী দেননি তা আমার জানা নেই। তবে সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থানের কারণে হয়তো তারা প্রার্থী দেয়নি। তিনি বলেন, বিএনপি নির্বাচনে আসলে লড়াইটা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হয়ে উঠতো। জয়ের ব্যাপারে তিনি শতভাগ আশাবাদী বলেও আ.লীগের এই প্রাবীন নেতা দাবী করেন।

ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক এমপি শফিকুল ইসলাম অপু জানান, নির্বাচন তো উন্মুক্ত, যে কেউ দাড়াতে পারে। বিরোধী বা সরকারের শরীক দল কেন এই নির্বাচনে আসেনি সেটা তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার।

উপজেলা নির্বাচন নিয়ে ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাডভোকেট এম এম মজিদ বলেন, এই সরকারের আমলে সব ভোটের কদর কমে গেছে। ভোটাররা মাঠে যায় না। একতরফা ডামি নির্বাচন হয়। বলা যায় মানুষের কল্যান তো নয়ই, দেশের গনতন্ত্র ও অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্থ করাই সরকারের মুখ্য উদ্দেশ্য। তাই বুধবারের নির্বাচনেও ভোট সেন্টারে কেউ যাবে না বলে তার ধারণা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

উপজেলা নির্বাচনে ভোটের মাঠে আ.লীগেরই ১০ প্রার্থী

আপডেট সময় : ১২:০০:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ মে ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার:-

প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ৮ মে বুধবার ঝিনাইদহের দুইটি উপজেলায় সরকার সমর্থক ছাড়া বিরোধী শিবিরের কোন প্রার্থী নেই। বিএনপি ও জামায়াত নির্বাচন বর্জন করলেও আওয়ামী লীগের জোটভুক্ত কোন শরীক দলও এই নির্বাচনে প্রার্থী দেয়নি। ফলে নির্বাচন হয়ে উঠছে নিরুত্তাপ।

তাছাড়া ব্যাক্তিত্ব সম্পন্ন কোন রাজনৈতিক নেতা এই নির্বাচনে প্রার্থী না হওয়ায় “যোগ্য প্রার্থী” সংকট দেখছেন ভোটাররা। শহর বা হাটে বাজারে প্রার্থীদের সরব উপস্থিতি ছিল না। ঢিলেঢালা প্রচারণার মধ্যেই আগামীকাল বুধবার ঝিনাইদহ সদর ও কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হতে যাচ্ছে।

তিনি দাবী করেন।

ঝিনাইদহ সদর উপজেলা আ.লীগের সভাপতি গোলাম ছরওয়ার খাঁন সউদ বলেন, সরকারের শরীকরা কেন নির্বাচনে প্রার্থী দেননি তা আমার জানা নেই। তবে সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থানের কারণে হয়তো তারা প্রার্থী দেয়নি। তিনি বলেন, বিএনপি নির্বাচনে আসলে লড়াইটা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হয়ে উঠতো। জয়ের ব্যাপারে তিনি শতভাগ আশাবাদী বলেও আ.লীগের এই প্রাবীন নেতা দাবী করেন।

ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক এমপি শফিকুল ইসলাম অপু জানান, নির্বাচন তো উন্মুক্ত, যে কেউ দাড়াতে পারে। বিরোধী বা সরকারের শরীক দল কেন এই নির্বাচনে আসেনি সেটা তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার।

উপজেলা নির্বাচন নিয়ে ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাডভোকেট এম এম মজিদ বলেন, এই সরকারের আমলে সব ভোটের কদর কমে গেছে। ভোটাররা মাঠে যায় না। একতরফা ডামি নির্বাচন হয়। বলা যায় মানুষের কল্যান তো নয়ই, দেশের গনতন্ত্র ও অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্থ করাই সরকারের মুখ্য উদ্দেশ্য। তাই বুধবারের নির্বাচনেও ভোট সেন্টারে কেউ যাবে না বলে তার ধারণা।