ঢাকা ০৩:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
চট্টগ্রামে ‘উত্তম বাবুর্চি ক্যাটারিং সার্ভিস’ মানসম্মত খাবার পরিবেশের অঙ্গীকার ডিসি কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের সোনাগাজী টিমের প্রস্তুতি দেখতে মাঠে নির্বাহী কর্মকর্তা রিগ্যান চাকমা বিশেষ অভিযানে অবৈধ বেহুন্দী,চড়গড়া জাল জব্দ ও বিনষ্ট শ্যামনগর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে অপহরণ মামলার সাথে জড়িত অজ্ঞাতনামা পলাতক ০৩ আসামী গ্রেফতার শ্যামনগরে বাগদা চিংড়িতে জেলি পুশের সময় আটক ১ ও জরিমানা আদায় রাউজানে আদ্যাপীঠ মন্দিরে দুর্ধর্ষ চুরি সুনামগঞ্জের শাল্লায় স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত পবিপ্রবিতে বিজয়-২৪ হলের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত রাণীশংকৈলে ছেলের চুরির অভিযোগের অপবাদে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ৫ সোনাগাজী মডেল থানায় ‘চুরি-ডাকাতি’ হয়, মামলা হয় না

রুপগন্জে নিজের জমিতে বসতবাড়ী নির্মান কাজে বাধা ও হত্যার হুমকি

নিজেস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৪:২৪:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ১০৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি রিয়াজ মিয়া, রূপগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ।

নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জে টেকনোয়াদ্দা মৌজাস্থ ছবির উদ্দিনের পৈতৃক জমিতে বসত বাড়ি নির্মাণে ব্যাপক বাধা ও হত্যার হুমকি দিচ্ছে নিজেরই ভাই নবী হোসেন।
নবী হোসেন জোর পূর্বক নিজের জমি বলে বাহুবল দেখিয়ে ছবির উদ্দিনকে বসতবাড়ী নির্মান কাজে বাধা দেয়।

স্হানীয় এলাকাবাসীর নিকট জানা যায় নবী হোসেন নামীয় ব্যক্তি দীর্ঘ দিন ধরে অর্থের প্রভাব খাটিয়ে ও থানা প্রসাশনের বরাদ দিয়ে নির্মাণধীন বাড়ির কাজে প্রতিনিয়ত বাধা দিয়ে আসতেছে। যার কোন সুনির্দিষ্ট যুক্তি নেই। অথচ এই নবী হোসেন একজন নিয়মিত মাদকসেবক, তিনি সহ তার সাংঙ্ঘ পাংঙ্ঘ দের নিয়ে যথারিতি সংঘর্ষে জরিয়ে যান। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব, ছালাউদ্দিন ভূইয়া ও ০১ নং ওয়ার্ডের মেম্বার জনাব,আলমগীর হোসেন এবং এলাকাবাসীদের নিকট সঠিক তথ্য অনুসন্ধানে বেড়িয়ে আসে তারা পিতার ওয়ারিশ হারাহারি বণ্টন করে পৈতৃকভূমি মোট ৩৪.৮৮ শতাংশ পায়।

তাদের মা ছলিমুন নেছা স্বামীর ওয়ারিশ ২ আনা সম্পত্তি অর্থাৎ ৪.৩৬ শতাংশ পায়। উক্ত জমি হইতে ছলিমুন নেছা বিক্রি করেন ৩.৬৫ শতাংশ। পুনরায় উক্ত ৩০.৫২ শতাংশ হইতে সকল ভাই বোন মিলে ইজমালিভাবে জমি বিক্রি করেন ০২.৫০ শতাংশ। এখন মোট জমি রইল ২৮.০২ শতাংশ। উক্ত জমির মালিক মা বাদে ০৩ ভাই ও ০২ বোন হারাহারি বণ্টন করে ভূমি / জমি পায়।

০১। ছবির উদ্দিন ০৭.০০ শতাংশ জমি।
০২। আবুল হোসেন ০৭.০০ শতাংশ জমি।
০৩। নবী হোসেন ০৭.০০ শতাংশ জমি।
০৪। ময়না (বোন) ০৩.৫০ শতাংশ জমি।
০৫। শাহারুন (বোন) ০৩.৫০ শতাংশ জমি।

ময়না এবং শাহারুন তাদের পৈতৃক জমি ০৩.৫০+ ০৩.৫০ মোট ০৭ শতাংশ জমি তিন ভাইয়ের কাছে বিক্রি করে দেন। পরবর্তী সময়ে উক্ত তিন ভাই তাদের বোন ময়নাকে ০২.৬৪ শতাংশ জমি দখল দিয়ে বুঝিয়ে দেন। এখন তাদের বোন ময়না উক্ত জমিতে বসত বাড়ি নির্মাণ করে থাকতেছেন।

উক্ত ভাইদের মধ্যে,
০১। ছবির উদ্দিন জমি ক্রয় বিক্রয় করে তার মোট জমির পরিমান ১৩.৪১ শতাংশ জমি। তার দখলে আছেন ১২.৭৭ শতাংশ জমি এবং তার জমি শর্ট .৬৪ পয়েন্ট কম।
০২। আবুল হোসেন জমি ক্রয় বিক্রয় করে তার মোট জমির পরিমান ০৪.২৩ শতাংশ জমি। তার দখলে আছেন ০৪.৮৭ শতাংশ জমি এবং তার জমি বেশি .৬৪ পয়েন্ট।
০৩। নবী হোসেন জমি ক্রয় বিক্রয় করে তার মোট জমির পরিমান ০২.৮৩ শতাংশ জমি। তার দখলে আছেন ০২.৯৩ পয়েন্ট এবং .১০ পয়েন্ট জমি বেশি থাকার শর্তে ও সে ছবির উদ্দিন কে হয়রানি করে আসতেছেন।

এই বিষয় নিয়ে রূপগঞ্জ থানায় নবী হোসেন অযুক্তিক ভাবে অভিযোগ দায়ের করেন এমন কি নারায়ণগঞ্জ জেলা জজ কোর্টে একটি বণ্টন / দেওয়ানী মামলা করে থাকেন। উক্ত বিষয় থেকে ছবির উদ্দিন সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে সঠিক সমাধান চায়।কিন্তু তারা দুই ভাই একযোট হয়ে ছবির উদ্দিন কে অহেতুক হয়রানি করে আসতেছে।

উক্ত নবী হোসেন নামীয় ব্যক্তি প্রায় সময় তার সহযোগী দের সাথে নিয়ে এলাকায় মাদকের বিস্তার সৃষ্টি করে আসছে। স্থানীয় চেয়ারম্যান মেম্বার এবং এলাকার অন্যান্য ব্যক্তিদেরকে খারাপ অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে এবং বিভিন্ন ধরনের হুমকি প্রদান করে আসতেছে যার ফলে এলাকার মানুষ খুব আতঙ্কে আছে। এছাড়া ও এ গঠনার যথাযথ তদন্ত পূর্বক সুষ্ঠু বিচার দাবি জানাচ্ছেন।

নবী হোসেন পৈতৃক সম্পত্তি হইতে ০২.৮০ শতাংশ জমি নির্মাণাধীন ভবনে অবস্থিত ছবির উদ্দিনের নামে ক্রয়কৃত,অথচ নবী হোসেন গায়ের জোরে উক্ত বিক্রিত জমির নিজের নামে দাবি করেন। যার কোন সুনির্দিষ্ট কারণ নেই।

নবী হোসেন যেহেতু এলাকায় একজন মাদকসবী হিসাবে বহুলপরিচিত ব্যক্তি সে নিজেই ছবির উদ্দিনের জমি দখল করে আসছে।এতদিন ছবির উদ্দিনের জমি তার দখলেই কারণ নবী ভাই হওয়ার কারনে ছবির উদ্দিন ভেবেছে ভাই ব্যবহার করছে করুক। কিন্তু ছবির উদ্দিনের যখন বাড়ী নির্মানের প্রয়োজন হয় তখন সে তার নিজ সীমানায় বাড়ী নির্মানকার্জ শুরু করেছিলো এক পর্যায় অন্যায়ভাবে পেশী বলে আর অর্থ ছড়িয়ে কিছু খারাপ ও সন্ত্রাস প্রকৃতি লোক নিজের দলে টেনে। সাধারণ ছবির উদ্দিন ও তার ছেলেকে নির্মান কাজে বাধা এবং হত্যার হুমকি দিয়ে আসছে।

ছবির উদ্দিন ও তার পরিবার দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকার মাধ্যমে প্রশাসনের কাছে বিনীতভাবে অনুরোধ জানিয়েছ বিষয়টি আমলে নেওয়ার জন্য।

স্থানীয় লোকজনের ভাগাভাগি নবী হোসেন মানে না।
প্রশাসন নাকি তার পকেটে থাকে এবং মেম্বর,চেয়ারম্যানের বিচার সে মূল্যায়ন করে না।
তার সাথে কেউ ভয়ে তর্কে জড়াতেও চায়না কারন সে এতটাই মাদকাসক্ত যে তার দিয়ে যখন তখন ভয়ানক ক্ষতি হতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

রুপগন্জে নিজের জমিতে বসতবাড়ী নির্মান কাজে বাধা ও হত্যার হুমকি

আপডেট সময় : ০৪:২৪:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

নিজস্ব প্রতিনিধি রিয়াজ মিয়া, রূপগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ।

নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জে টেকনোয়াদ্দা মৌজাস্থ ছবির উদ্দিনের পৈতৃক জমিতে বসত বাড়ি নির্মাণে ব্যাপক বাধা ও হত্যার হুমকি দিচ্ছে নিজেরই ভাই নবী হোসেন।
নবী হোসেন জোর পূর্বক নিজের জমি বলে বাহুবল দেখিয়ে ছবির উদ্দিনকে বসতবাড়ী নির্মান কাজে বাধা দেয়।

স্হানীয় এলাকাবাসীর নিকট জানা যায় নবী হোসেন নামীয় ব্যক্তি দীর্ঘ দিন ধরে অর্থের প্রভাব খাটিয়ে ও থানা প্রসাশনের বরাদ দিয়ে নির্মাণধীন বাড়ির কাজে প্রতিনিয়ত বাধা দিয়ে আসতেছে। যার কোন সুনির্দিষ্ট যুক্তি নেই। অথচ এই নবী হোসেন একজন নিয়মিত মাদকসেবক, তিনি সহ তার সাংঙ্ঘ পাংঙ্ঘ দের নিয়ে যথারিতি সংঘর্ষে জরিয়ে যান। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব, ছালাউদ্দিন ভূইয়া ও ০১ নং ওয়ার্ডের মেম্বার জনাব,আলমগীর হোসেন এবং এলাকাবাসীদের নিকট সঠিক তথ্য অনুসন্ধানে বেড়িয়ে আসে তারা পিতার ওয়ারিশ হারাহারি বণ্টন করে পৈতৃকভূমি মোট ৩৪.৮৮ শতাংশ পায়।

তাদের মা ছলিমুন নেছা স্বামীর ওয়ারিশ ২ আনা সম্পত্তি অর্থাৎ ৪.৩৬ শতাংশ পায়। উক্ত জমি হইতে ছলিমুন নেছা বিক্রি করেন ৩.৬৫ শতাংশ। পুনরায় উক্ত ৩০.৫২ শতাংশ হইতে সকল ভাই বোন মিলে ইজমালিভাবে জমি বিক্রি করেন ০২.৫০ শতাংশ। এখন মোট জমি রইল ২৮.০২ শতাংশ। উক্ত জমির মালিক মা বাদে ০৩ ভাই ও ০২ বোন হারাহারি বণ্টন করে ভূমি / জমি পায়।

০১। ছবির উদ্দিন ০৭.০০ শতাংশ জমি।
০২। আবুল হোসেন ০৭.০০ শতাংশ জমি।
০৩। নবী হোসেন ০৭.০০ শতাংশ জমি।
০৪। ময়না (বোন) ০৩.৫০ শতাংশ জমি।
০৫। শাহারুন (বোন) ০৩.৫০ শতাংশ জমি।

ময়না এবং শাহারুন তাদের পৈতৃক জমি ০৩.৫০+ ০৩.৫০ মোট ০৭ শতাংশ জমি তিন ভাইয়ের কাছে বিক্রি করে দেন। পরবর্তী সময়ে উক্ত তিন ভাই তাদের বোন ময়নাকে ০২.৬৪ শতাংশ জমি দখল দিয়ে বুঝিয়ে দেন। এখন তাদের বোন ময়না উক্ত জমিতে বসত বাড়ি নির্মাণ করে থাকতেছেন।

উক্ত ভাইদের মধ্যে,
০১। ছবির উদ্দিন জমি ক্রয় বিক্রয় করে তার মোট জমির পরিমান ১৩.৪১ শতাংশ জমি। তার দখলে আছেন ১২.৭৭ শতাংশ জমি এবং তার জমি শর্ট .৬৪ পয়েন্ট কম।
০২। আবুল হোসেন জমি ক্রয় বিক্রয় করে তার মোট জমির পরিমান ০৪.২৩ শতাংশ জমি। তার দখলে আছেন ০৪.৮৭ শতাংশ জমি এবং তার জমি বেশি .৬৪ পয়েন্ট।
০৩। নবী হোসেন জমি ক্রয় বিক্রয় করে তার মোট জমির পরিমান ০২.৮৩ শতাংশ জমি। তার দখলে আছেন ০২.৯৩ পয়েন্ট এবং .১০ পয়েন্ট জমি বেশি থাকার শর্তে ও সে ছবির উদ্দিন কে হয়রানি করে আসতেছেন।

এই বিষয় নিয়ে রূপগঞ্জ থানায় নবী হোসেন অযুক্তিক ভাবে অভিযোগ দায়ের করেন এমন কি নারায়ণগঞ্জ জেলা জজ কোর্টে একটি বণ্টন / দেওয়ানী মামলা করে থাকেন। উক্ত বিষয় থেকে ছবির উদ্দিন সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে সঠিক সমাধান চায়।কিন্তু তারা দুই ভাই একযোট হয়ে ছবির উদ্দিন কে অহেতুক হয়রানি করে আসতেছে।

উক্ত নবী হোসেন নামীয় ব্যক্তি প্রায় সময় তার সহযোগী দের সাথে নিয়ে এলাকায় মাদকের বিস্তার সৃষ্টি করে আসছে। স্থানীয় চেয়ারম্যান মেম্বার এবং এলাকার অন্যান্য ব্যক্তিদেরকে খারাপ অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে এবং বিভিন্ন ধরনের হুমকি প্রদান করে আসতেছে যার ফলে এলাকার মানুষ খুব আতঙ্কে আছে। এছাড়া ও এ গঠনার যথাযথ তদন্ত পূর্বক সুষ্ঠু বিচার দাবি জানাচ্ছেন।

নবী হোসেন পৈতৃক সম্পত্তি হইতে ০২.৮০ শতাংশ জমি নির্মাণাধীন ভবনে অবস্থিত ছবির উদ্দিনের নামে ক্রয়কৃত,অথচ নবী হোসেন গায়ের জোরে উক্ত বিক্রিত জমির নিজের নামে দাবি করেন। যার কোন সুনির্দিষ্ট কারণ নেই।

নবী হোসেন যেহেতু এলাকায় একজন মাদকসবী হিসাবে বহুলপরিচিত ব্যক্তি সে নিজেই ছবির উদ্দিনের জমি দখল করে আসছে।এতদিন ছবির উদ্দিনের জমি তার দখলেই কারণ নবী ভাই হওয়ার কারনে ছবির উদ্দিন ভেবেছে ভাই ব্যবহার করছে করুক। কিন্তু ছবির উদ্দিনের যখন বাড়ী নির্মানের প্রয়োজন হয় তখন সে তার নিজ সীমানায় বাড়ী নির্মানকার্জ শুরু করেছিলো এক পর্যায় অন্যায়ভাবে পেশী বলে আর অর্থ ছড়িয়ে কিছু খারাপ ও সন্ত্রাস প্রকৃতি লোক নিজের দলে টেনে। সাধারণ ছবির উদ্দিন ও তার ছেলেকে নির্মান কাজে বাধা এবং হত্যার হুমকি দিয়ে আসছে।

ছবির উদ্দিন ও তার পরিবার দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকার মাধ্যমে প্রশাসনের কাছে বিনীতভাবে অনুরোধ জানিয়েছ বিষয়টি আমলে নেওয়ার জন্য।

স্থানীয় লোকজনের ভাগাভাগি নবী হোসেন মানে না।
প্রশাসন নাকি তার পকেটে থাকে এবং মেম্বর,চেয়ারম্যানের বিচার সে মূল্যায়ন করে না।
তার সাথে কেউ ভয়ে তর্কে জড়াতেও চায়না কারন সে এতটাই মাদকাসক্ত যে তার দিয়ে যখন তখন ভয়ানক ক্ষতি হতে পারে।