নাগেশ্বরী সোনালী ব্যাংকে গ্রহক হয়রানি

- আপডেট সময় : ০৬:২৫:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ এপ্রিল ২০২৪ ৮৩ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:-
নাগেশ্বরী সোনালী ব্যাংক বাংলাদেশ সরকারের অন্যতম তপশিলি ব্যাংক আবার বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রতিনিধি। এখানে সিংহভাগ সরকারী চাকুরিজীবী, এনজিও,এমপিও শিক্ষক- কর্মচারী তাদের বেতন ভাতা উত্তোলন করে, অবসর ভাতা,মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা সহ আরো অনেক আর্থিক লেনদেন সম্পুর্ন করে।
নাগেশ্বরীতে প্রায় আট টি ব্যাংক আছে,প্রত্যেক কে এসি ,ব্যাংক বুভ সহ অন্যান্য আধুনিক সুযোগ- সুবিধা বিদ্যমান থাকলেও নাগেশ্বরী সোনালী ব্যাংকে এগুলো অনুপস্থিত। অথতো নাগেশ্বরী সোনালী ব্যাংকে গ্রহক সংখ্যা অন্য ব্যাংক থেকে অনেক বেশি।
নাগেশ্বরী সোনালী ব্যাংকের গ্রহকরা যে সব অসুবিধায় পরে: তারল্য সংকট,চেক রিকিউজিসন দিলে সময় লাগে তিন/ চার মাস,এ তিন মাসে প্রত্যেক মাসে লুজ চেকের জন্য তাদের কছে দারস্ত হতে হয়,একাউন্ট খুলতে গুতে হয় বকশিশ,যেখানে অন্য ব্যাংক বাসায় গিয়ে গ্রহকের তথ্য সংগ্রহ করে একাউন্ট খুলে দেয়।
সর্বশেষ আজ(৮/৪/২০২৪ রোজ সোম বার) নতুন এক গ্রহক হয়রানির তামাশার জন্ম দেয় নাগেশ্বরী সোনালী ব্যাংক।রমজান মাসের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন ব্যাংকিং আওয়ার ঘোষণা করে সকাল৯.৩০ থেকে বিকাল ২.৩০। গ্রহকরা যথারিতি ৯.৩০ মিনিটে ব্যাংকে আসে কিন্ত তারল্য সংকোটের কথা বলে১০.৪৬ পর্যন্ত গ্রহকদের দারিয়ে রাখে।