ঢাকা ০৭:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে জনগণের দ্বারে দ্বারে যেতে হবে — আলতাফ হোসেন চৌধুরী দুমকিতে গণছুটির কারণে বিদ্যুৎ অফিস অচল, ভোগান্তিতে সাধারণ জনগণ কবর জিয়ারত ও গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নিহত পরিবারের খোঁজখবর নিলেন দুমকি  উপজেলা বিএনপি ১২ই রবিউল আউয়াল আসলে আশেকদের মন উৎফুল্লতায় ভরে উঠে- মাওলানা মনসুর পটুয়াখালীতে জিপিএ-৫ কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ঝিনাইদহে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে যুবককে কু পি য়ে জ-খ-ম চট্টগ্রামে ‘উত্তম বাবুর্চি ক্যাটারিং সার্ভিস’ মানসম্মত খাবার পরিবেশের অঙ্গীকার ডিসি কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের সোনাগাজী টিমের প্রস্তুতি দেখতে মাঠে নির্বাহী কর্মকর্তা রিগ্যান চাকমা বিশেষ অভিযানে অবৈধ বেহুন্দী,চড়গড়া জাল জব্দ ও বিনষ্ট শ্যামনগর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে অপহরণ মামলার সাথে জড়িত অজ্ঞাতনামা পলাতক ০৩ আসামী গ্রেফতার

সামাজিক মব প্রশাসনিক জুলুমের শিকার ১বছর পর বিচারাধীন মামলায় হাজত -১

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৬:৫৯:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫ ২৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক;কিশোরগঞ্জ ইটনা থানাধীন রায়টুুটি ইউনিয়নের অপকাণ্ড ধামাচাপায় মিথ্যা মামলাবাজ প্রশাসনকে প্রশ্নবিদ্ধকারী। জনমনে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা সমাজে শান্তি বিনষ্টকারী। অসৎ দূর্বৃত্ত দুষ্কৃতিকারীদের সিন্ডিকেট চক্রের রাজনৈতিক ও গ্রাম্য প্রতিহিংসা শিকার হন। স্থায়ীভাবে চট্টগ্রাম নিবাসী আলম (বর্তমানে ঘটনাস্থল এলাকায় বসবাসরত) ও তার বাকী ৩ ভাইয়েরা । মামলার দীর্ঘ ১বছর পর বিচারাধীন মামলায় আসামি ৭ জনের মধ্যে ১ জনের পারুল মিয়াকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। ভুক্তভোগীর দাবি তিনি কুচক্রী মহলের দ্বারা সামাজিক ও প্রশাসনিক জুলুমের শিকার।

২৭ আগস্ট (বুধবার) মহামান্য আমল গ্রহণকারী
আদালত জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নং-৪, কিশোরগঞ্জ কর্তৃক এ রায় প্রদান করেন। আসামি পারুল মিয়াকে C/W মূলে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। সি আর মামলা নং – ৩৫৮(১)২৫।

কোর্ট পিটিশন নং – 312 /24, মামলা নং – ইটনা CR – 358 (1)25 (বাদী আলম বনাম শামসুল গং) অভিযুক্ত আসামিরা হলেন, ১/শামসুল ইসলাম ২/পারুল মিয়া ৩/মাজু মিয়া ৪/গাজী মিয়া ৫/ রহমত উল্লাহ ৬/সায়েম ও ৭/ শাহীন।

উক্ত মামলা থেকে বাঁচতে আসামিরা চট্টগ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা ও অবস্থানকারী শতভাগ সত্যতা সত্ত্বেও কিশোরগঞ্জের ঘটনায় মিথ্যা মামলায় সরাসরি ডাকাতি চুরি অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী ও বেআইনি অঘটনকান্ডের আসামি করে মামলার বাদী ও তার ৩ ভাইদের। আইনের সহায়তার বিপরীতে চরম নিরাপত্তাহীনতা জীবনঝুঁকিতে মামলার বাদী ও তার পরিবার। দুই জেলার স্থানীয় এলাকার সর্বস্তরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ প্রতিষ্ঠানের গণস্বাক্ষর এবং প্রতিবাদে চট্টগ্রাম ও কিশোরগঞ্জ বাসী তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানায়।

পরিস্থিতি প্রেক্ষাপটে ঘটনার সরেজমিনে জানা যায়, গ্রামের সিংহভাগ মানুষ নিরীহ সহজ সরল। কিন্তু গুটি কয়েকজন কিছু লোকের অসৎ উদ্দেশ্য হাসিলে নিরীহ সাধারণ মানুষদের একে অপরের সাথে তুচ্ছ ঘটনা কে কেন্দ্র করে যেকোনো ইস্যুতে পূর্বপরিকল্পিত ছলেবলে কলে কৌশলে ঝগড়া বিরোধ দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করে। পরিস্থিতি ঘোলাটে করে তোলে প্রশাসন রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহারে। ঘটনাক্রমে পরিস্থিতির শিকার হয় ভুক্তভোগী মামলার বাদী আলম।

ঘটনাক্রমে আরো জানা যায়, গ্রামের সাধারণ নিরীহ মানুষদের মধ্যে একে অপরের বিরুদ্ধে অহেতুক গল্প নাটকীয় ঘটনা সৃষ্টি করে বিচার সালিশের নামে সমাধানের নামে লেনাদেনা দরবারে পকেট ভারি করে এলাকার কিছু সঙ্গবদ্ধ চক্রে । নিরাপত্তাহীনতা আইনি জটিলতা মামলার ভয়ে কেউই প্রকাশ্যে মুখ খুলতে রাজি নয়। নিরাপত্তাহীনতায় জীবন ঝুঁকিতে ভুক্তভোগী নিরীহ এলাকাবাসী ও জনসাধারণ।

ভুক্তভোগী মামলার বাদী আলমের উপর পরিকল্পিত হামলা চালায়। মূলত বিচারের নামে তার উপর চলে মমবিচারের স্টিম রোলার। গ্রাম্য সালিশ দরবার আরেক নাম অসৎ উদ্দেশ্য নিজস্ব পকেট আদালত। গ্রামের মোড়ল মাতাব্বর জনপ্রতিনিধিদের মব বিচারের শিকার ভুক্তভোগী মামলার বাদী আরো অনেকেই। দীর্ঘ ১বছর পর বিচারাধীন মামলার অভিযুক্ত আসামিদের ৭জনের ১জন পারুল মিয়া জেল হাজতে। ঘটনার অভিযুক্ত মূল আসামি বেআইনি কাণ্ডের কারিগর মিথ্যা মামলাবাজ দালাল শামসুল ইসলাম আইনের ফাঁদে ফাঁকে বেঁচে যায় জেল হাজত থেকে। মামলার নথিপত্র ও ভুক্তভোগীর দাবি।

উল্লেখ্য:
মামলার না করার হুমকি ধামকি। দফায় দফায় অন্যায়ভাবে মীমাংসা প্রস্তাব। মামলা না তুলে নিলে করবে আরো ভয়ানক পরিস্থিতি। আদালতে বিচারাধীন মামলা থেকে বাঁচতে উল্টো বাদীর বিরুদ্ধে ২টি মিথ্যা মামলা করে। যার একটি পিবিআই কর্তৃক পুনঃ তদন্তাধীন আছে ।

আলম ও তার ভাইদের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা দুটি হলো : তারিখ- 08/09/24, কোর্ট পিটিশন নং – 601 /24, বাদী-গাজী মিয়া,তারিখ- 11/09/24, কোর্ট পিটিশন নং – 372 /24, বাদী-গাজী মিয়া।

সরজমিনে জানা যায়, উল্লেখিত মামলার আসামিরা কেউই এলাকায় থাকেন না। দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে স্থায়ী বাসিন্দা চট্টগ্রাম নিবাসী হয়। এখনো স্থায়ীভাবে চট্টগ্রামের বাসিন্দা রয়েছেন। তাদের শৈশব, কৈশোর, শিক্ষা, কর্মস্থান সবকিছুই চট্টগ্রামে। গত ২/৩বছর হয় এক ভাই মো. আলম কিশোরগঞ্জে বসবাস করছে। বর্তমানেও তারও বাসাবাড়ি কর্মসংস্থান সবকিছুই চট্টগ্রামে রয়েছে।

এর আগে পুলিশ তদন্ত রিপোর্ট উক্ত দুটি মামলায় সমস্ত তথ্য উপাত্ত সত্যতায় মিথ্যা প্রমানিত হয়। উক্ত ২টি মামলা থেকেই আমরা অব্যাহতি পেয়েছি। যার একটি মামলা পুনঃতদন্তে বর্তমানে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে তদন্তাধীন।

তদন্তধীন মামলার বিষয়ে এলাকাবাসী সচেতন। যা সর্বস্তরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ গণস্বাক্ষর এবং প্রতিবাদে চট্টগ্রাম ও কিশোরগঞ্জ বাসী তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানায়। যা ইতিপূর্বে পুলিশের সঠিক তদন্তে রিপোর্টে মিথ্যা মামলা প্রমাণিত হয়। উক্ত মামলা থেকে আমাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।

সেইসাথে বানোয়াট মিথ্যা মামলাবাজদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি। দৃঢ় আশাবাদী ও প্রত্যাশা। আইন আদালত প্রশাসন হোক জনগনমুখী জনবান্ধব। বাকিটা আল্লাহর উপর ভরসা। সেইসাথে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সব রকমের সহযোগিতা সহায়তা সুনজর সক্রিয় একান্ত কাম্য।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

সামাজিক মব প্রশাসনিক জুলুমের শিকার ১বছর পর বিচারাধীন মামলায় হাজত -১

আপডেট সময় : ০৬:৫৯:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক;কিশোরগঞ্জ ইটনা থানাধীন রায়টুুটি ইউনিয়নের অপকাণ্ড ধামাচাপায় মিথ্যা মামলাবাজ প্রশাসনকে প্রশ্নবিদ্ধকারী। জনমনে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা সমাজে শান্তি বিনষ্টকারী। অসৎ দূর্বৃত্ত দুষ্কৃতিকারীদের সিন্ডিকেট চক্রের রাজনৈতিক ও গ্রাম্য প্রতিহিংসা শিকার হন। স্থায়ীভাবে চট্টগ্রাম নিবাসী আলম (বর্তমানে ঘটনাস্থল এলাকায় বসবাসরত) ও তার বাকী ৩ ভাইয়েরা । মামলার দীর্ঘ ১বছর পর বিচারাধীন মামলায় আসামি ৭ জনের মধ্যে ১ জনের পারুল মিয়াকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। ভুক্তভোগীর দাবি তিনি কুচক্রী মহলের দ্বারা সামাজিক ও প্রশাসনিক জুলুমের শিকার।

২৭ আগস্ট (বুধবার) মহামান্য আমল গ্রহণকারী
আদালত জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নং-৪, কিশোরগঞ্জ কর্তৃক এ রায় প্রদান করেন। আসামি পারুল মিয়াকে C/W মূলে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। সি আর মামলা নং – ৩৫৮(১)২৫।

কোর্ট পিটিশন নং – 312 /24, মামলা নং – ইটনা CR – 358 (1)25 (বাদী আলম বনাম শামসুল গং) অভিযুক্ত আসামিরা হলেন, ১/শামসুল ইসলাম ২/পারুল মিয়া ৩/মাজু মিয়া ৪/গাজী মিয়া ৫/ রহমত উল্লাহ ৬/সায়েম ও ৭/ শাহীন।

উক্ত মামলা থেকে বাঁচতে আসামিরা চট্টগ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা ও অবস্থানকারী শতভাগ সত্যতা সত্ত্বেও কিশোরগঞ্জের ঘটনায় মিথ্যা মামলায় সরাসরি ডাকাতি চুরি অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী ও বেআইনি অঘটনকান্ডের আসামি করে মামলার বাদী ও তার ৩ ভাইদের। আইনের সহায়তার বিপরীতে চরম নিরাপত্তাহীনতা জীবনঝুঁকিতে মামলার বাদী ও তার পরিবার। দুই জেলার স্থানীয় এলাকার সর্বস্তরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ প্রতিষ্ঠানের গণস্বাক্ষর এবং প্রতিবাদে চট্টগ্রাম ও কিশোরগঞ্জ বাসী তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানায়।

পরিস্থিতি প্রেক্ষাপটে ঘটনার সরেজমিনে জানা যায়, গ্রামের সিংহভাগ মানুষ নিরীহ সহজ সরল। কিন্তু গুটি কয়েকজন কিছু লোকের অসৎ উদ্দেশ্য হাসিলে নিরীহ সাধারণ মানুষদের একে অপরের সাথে তুচ্ছ ঘটনা কে কেন্দ্র করে যেকোনো ইস্যুতে পূর্বপরিকল্পিত ছলেবলে কলে কৌশলে ঝগড়া বিরোধ দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করে। পরিস্থিতি ঘোলাটে করে তোলে প্রশাসন রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহারে। ঘটনাক্রমে পরিস্থিতির শিকার হয় ভুক্তভোগী মামলার বাদী আলম।

ঘটনাক্রমে আরো জানা যায়, গ্রামের সাধারণ নিরীহ মানুষদের মধ্যে একে অপরের বিরুদ্ধে অহেতুক গল্প নাটকীয় ঘটনা সৃষ্টি করে বিচার সালিশের নামে সমাধানের নামে লেনাদেনা দরবারে পকেট ভারি করে এলাকার কিছু সঙ্গবদ্ধ চক্রে । নিরাপত্তাহীনতা আইনি জটিলতা মামলার ভয়ে কেউই প্রকাশ্যে মুখ খুলতে রাজি নয়। নিরাপত্তাহীনতায় জীবন ঝুঁকিতে ভুক্তভোগী নিরীহ এলাকাবাসী ও জনসাধারণ।

ভুক্তভোগী মামলার বাদী আলমের উপর পরিকল্পিত হামলা চালায়। মূলত বিচারের নামে তার উপর চলে মমবিচারের স্টিম রোলার। গ্রাম্য সালিশ দরবার আরেক নাম অসৎ উদ্দেশ্য নিজস্ব পকেট আদালত। গ্রামের মোড়ল মাতাব্বর জনপ্রতিনিধিদের মব বিচারের শিকার ভুক্তভোগী মামলার বাদী আরো অনেকেই। দীর্ঘ ১বছর পর বিচারাধীন মামলার অভিযুক্ত আসামিদের ৭জনের ১জন পারুল মিয়া জেল হাজতে। ঘটনার অভিযুক্ত মূল আসামি বেআইনি কাণ্ডের কারিগর মিথ্যা মামলাবাজ দালাল শামসুল ইসলাম আইনের ফাঁদে ফাঁকে বেঁচে যায় জেল হাজত থেকে। মামলার নথিপত্র ও ভুক্তভোগীর দাবি।

উল্লেখ্য:
মামলার না করার হুমকি ধামকি। দফায় দফায় অন্যায়ভাবে মীমাংসা প্রস্তাব। মামলা না তুলে নিলে করবে আরো ভয়ানক পরিস্থিতি। আদালতে বিচারাধীন মামলা থেকে বাঁচতে উল্টো বাদীর বিরুদ্ধে ২টি মিথ্যা মামলা করে। যার একটি পিবিআই কর্তৃক পুনঃ তদন্তাধীন আছে ।

আলম ও তার ভাইদের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা দুটি হলো : তারিখ- 08/09/24, কোর্ট পিটিশন নং – 601 /24, বাদী-গাজী মিয়া,তারিখ- 11/09/24, কোর্ট পিটিশন নং – 372 /24, বাদী-গাজী মিয়া।

সরজমিনে জানা যায়, উল্লেখিত মামলার আসামিরা কেউই এলাকায় থাকেন না। দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে স্থায়ী বাসিন্দা চট্টগ্রাম নিবাসী হয়। এখনো স্থায়ীভাবে চট্টগ্রামের বাসিন্দা রয়েছেন। তাদের শৈশব, কৈশোর, শিক্ষা, কর্মস্থান সবকিছুই চট্টগ্রামে। গত ২/৩বছর হয় এক ভাই মো. আলম কিশোরগঞ্জে বসবাস করছে। বর্তমানেও তারও বাসাবাড়ি কর্মসংস্থান সবকিছুই চট্টগ্রামে রয়েছে।

এর আগে পুলিশ তদন্ত রিপোর্ট উক্ত দুটি মামলায় সমস্ত তথ্য উপাত্ত সত্যতায় মিথ্যা প্রমানিত হয়। উক্ত ২টি মামলা থেকেই আমরা অব্যাহতি পেয়েছি। যার একটি মামলা পুনঃতদন্তে বর্তমানে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে তদন্তাধীন।

তদন্তধীন মামলার বিষয়ে এলাকাবাসী সচেতন। যা সর্বস্তরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ গণস্বাক্ষর এবং প্রতিবাদে চট্টগ্রাম ও কিশোরগঞ্জ বাসী তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানায়। যা ইতিপূর্বে পুলিশের সঠিক তদন্তে রিপোর্টে মিথ্যা মামলা প্রমাণিত হয়। উক্ত মামলা থেকে আমাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।

সেইসাথে বানোয়াট মিথ্যা মামলাবাজদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি। দৃঢ় আশাবাদী ও প্রত্যাশা। আইন আদালত প্রশাসন হোক জনগনমুখী জনবান্ধব। বাকিটা আল্লাহর উপর ভরসা। সেইসাথে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সব রকমের সহযোগিতা সহায়তা সুনজর সক্রিয় একান্ত কাম্য।