ঢাকা ০৯:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
আনসার-সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে গাজা,নগদ অর্থ উদ্ধার, আটক-১ পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ১১ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ সাতক্ষীরার আশাশুনিতে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্ট এর সম্মেলন অনুষ্ঠিত ফেনী ইউনিভার্সিটিতে আইন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে নোয়াপাড়া পথেরহাট থেকে মাওলা আলী জামে মসজিদ সড়ক সংস্কারের আহ্বান এলাকাবাসীর শ্যামনগর জলবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট স্মারকলিপি প্রদান ৩১ দফা ভিন্নভাবে উপস্থাপন করে প্রশংসিত হলো বাকৃবি ছাত্রদল আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে জনগণের দ্বারে দ্বারে যেতে হবে — আলতাফ হোসেন চৌধুরী দুমকিতে গণছুটির কারণে বিদ্যুৎ অফিস অচল, ভোগান্তিতে সাধারণ জনগণ কবর জিয়ারত ও গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নিহত পরিবারের খোঁজখবর নিলেন দুমকি  উপজেলা বিএনপি

গাজিপুর জেলায় হোতাপাড়া মনিপুড়ে কবিরাজি নামে চলছে ব্যবসা ও ধর্ষণ

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১২:৩১:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫ ৭৪ বার পড়া হয়েছে

গাজিপুর জেলায় হোতাপাড়া মনিপরে কবিরাজ আবুকালাম আজাদ ও তার বন্ধু লিয়াকোত দির্ঘ দিন ধরে কবিরাজি করে। জন সূএে জানা যায় রংপুর জেলার জুমেরা বেগম আসে তার স্বামিকে তার কাছে ফিরিয়ে আনার জন্য, কবিরাজের কাছে এসে বলে তখন তিনি বলেন তোমার স্বামিকে এনে দেবো ২০০০০ টাকা লাগবে, তখন জুমেরা বেগম রাজি হয় পরে পানি পড়া ও কিছু কাগজ লিখে দিয়ে বলেন কিছু পানি গোসল করবে এবং কাগজ গুলো কবরে পুতে দিবে। তখন জুমেরা বেগম কবিরাজের কথা মতো কাজ করে এভাবে দুই তিন মাস কেটে যায় স্বামি যখন না আসে পুনোরায় আবার কবিরাজের কাছে যায় তখন কবিরাজ আবার কিছু কাগজ লিখে দিয়ে বলে এবার এই কাগজ গুলো শ্বসানে পুতে দিবে,এবং দুই মাস সময় দেয় কবিরাজ বলেন যদি না আসে তোমার টাকা ফেরত দিয়ে দিবো, তখন জুমেরা বেগম কবিরাজের কথায় কাজ করেন এবং দুই মাস পরে যখন স্বামি যখন না আসে পুনোরায় আবার কবিরাজের কাছে যায় জুমেরা কবিরাজকে বললেন আমার কাজ হয় নাই আপনি আমার টাকা ফেরত দেন, তখন কবিরাজ জুমরাকে বলেন তুমি যদি আমার সাথে ২১বার শারারিক মিলামিশা করো তোমার স্বামি চলে আসবে জুমেরা কবিরাজের কথায় রাজি না হয়ে বললেন,আমি আপনার মেয়ের মতো আমি আপনার সাথে এ কাজ করতে পারবো না আপনি আমার টাকা ফেরত দেন কবিরাজ রেগে জুমেরা বেগমকে বলেন টাকা দিতে পারবো না তখন জুমেরা বেগম তার বাড়িরলোককে কবিরাজের কাছে যায় তখন কবিরাজের ছেলে এসে জুমেরাকে মার ধর করেন এবং হুমকি দেন জন সূএে জানা যায় জামাল পুরের সাহানাজ বেগম কবিরাজের কাছে আসে তখন কবিরাজ সানাজকে পানি পরা ও কিছু কাগজ দেন কবরে গেরে দেওয়ার জন্য যখন সাহানাজ বেগমের কবিরাজের দেওয়া কাজ না হয় পুনোরায় সাহানাজ বেগম কবিরাজের কাছে যায় তখন কবিরাজ সাহানাজকে শারারিক মিলামিশার কথা বলেন তখন সাহানাজ বেগম কবিরাজের কথায় রাজি হয় এবং বলেন কতো দিন শারারি মিলামিশা করলে স্বামি আসবে তখন কবিরাজ বলেন সাত দিন মিলামিশা করতে হবে তখন সাহানাজ বেগম রাজি হয় তখন থেকে সাহানাজ বেগম বলেন ১১ দিন শারারিক মিলামিশা করেন যখন সাহানাজ বেগমের স্বামি না আসে পুনোরায সাহানাজ বেগম কবিরাজের কাছে যায়ে বলেন আমার কাছ আপনার করা লাগবে না আমার ১৭০০০ টাকা দিয়ে দেন তখন কবিরাজ রেগে সাহানাজ বেগমকে ঘরে আটকিয়ে তার বন্ধু লিয়াকতকে নিয়ে সাহানাজ বেগমকে ধর্ষণ করে এবং বলে যদি এ কথা কাওকে বলিস তোর তিন সন্তান জিন চালান দিয়ে ও বান মেরে মেরেফেলবো। তাই সাহানাজ এবং জুমেরা বলছেন এই দুষ্ট কবিরাজ আবুকালাম আজাদ লিয়াকত ও তার ছেলে মেহেদি হাসান মিঠুর বিচার চাই।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

গাজিপুর জেলায় হোতাপাড়া মনিপুড়ে কবিরাজি নামে চলছে ব্যবসা ও ধর্ষণ

আপডেট সময় : ১২:৩১:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫

গাজিপুর জেলায় হোতাপাড়া মনিপরে কবিরাজ আবুকালাম আজাদ ও তার বন্ধু লিয়াকোত দির্ঘ দিন ধরে কবিরাজি করে। জন সূএে জানা যায় রংপুর জেলার জুমেরা বেগম আসে তার স্বামিকে তার কাছে ফিরিয়ে আনার জন্য, কবিরাজের কাছে এসে বলে তখন তিনি বলেন তোমার স্বামিকে এনে দেবো ২০০০০ টাকা লাগবে, তখন জুমেরা বেগম রাজি হয় পরে পানি পড়া ও কিছু কাগজ লিখে দিয়ে বলেন কিছু পানি গোসল করবে এবং কাগজ গুলো কবরে পুতে দিবে। তখন জুমেরা বেগম কবিরাজের কথা মতো কাজ করে এভাবে দুই তিন মাস কেটে যায় স্বামি যখন না আসে পুনোরায় আবার কবিরাজের কাছে যায় তখন কবিরাজ আবার কিছু কাগজ লিখে দিয়ে বলে এবার এই কাগজ গুলো শ্বসানে পুতে দিবে,এবং দুই মাস সময় দেয় কবিরাজ বলেন যদি না আসে তোমার টাকা ফেরত দিয়ে দিবো, তখন জুমেরা বেগম কবিরাজের কথায় কাজ করেন এবং দুই মাস পরে যখন স্বামি যখন না আসে পুনোরায় আবার কবিরাজের কাছে যায় জুমেরা কবিরাজকে বললেন আমার কাজ হয় নাই আপনি আমার টাকা ফেরত দেন, তখন কবিরাজ জুমরাকে বলেন তুমি যদি আমার সাথে ২১বার শারারিক মিলামিশা করো তোমার স্বামি চলে আসবে জুমেরা কবিরাজের কথায় রাজি না হয়ে বললেন,আমি আপনার মেয়ের মতো আমি আপনার সাথে এ কাজ করতে পারবো না আপনি আমার টাকা ফেরত দেন কবিরাজ রেগে জুমেরা বেগমকে বলেন টাকা দিতে পারবো না তখন জুমেরা বেগম তার বাড়িরলোককে কবিরাজের কাছে যায় তখন কবিরাজের ছেলে এসে জুমেরাকে মার ধর করেন এবং হুমকি দেন জন সূএে জানা যায় জামাল পুরের সাহানাজ বেগম কবিরাজের কাছে আসে তখন কবিরাজ সানাজকে পানি পরা ও কিছু কাগজ দেন কবরে গেরে দেওয়ার জন্য যখন সাহানাজ বেগমের কবিরাজের দেওয়া কাজ না হয় পুনোরায় সাহানাজ বেগম কবিরাজের কাছে যায় তখন কবিরাজ সাহানাজকে শারারিক মিলামিশার কথা বলেন তখন সাহানাজ বেগম কবিরাজের কথায় রাজি হয় এবং বলেন কতো দিন শারারি মিলামিশা করলে স্বামি আসবে তখন কবিরাজ বলেন সাত দিন মিলামিশা করতে হবে তখন সাহানাজ বেগম রাজি হয় তখন থেকে সাহানাজ বেগম বলেন ১১ দিন শারারিক মিলামিশা করেন যখন সাহানাজ বেগমের স্বামি না আসে পুনোরায সাহানাজ বেগম কবিরাজের কাছে যায়ে বলেন আমার কাছ আপনার করা লাগবে না আমার ১৭০০০ টাকা দিয়ে দেন তখন কবিরাজ রেগে সাহানাজ বেগমকে ঘরে আটকিয়ে তার বন্ধু লিয়াকতকে নিয়ে সাহানাজ বেগমকে ধর্ষণ করে এবং বলে যদি এ কথা কাওকে বলিস তোর তিন সন্তান জিন চালান দিয়ে ও বান মেরে মেরেফেলবো। তাই সাহানাজ এবং জুমেরা বলছেন এই দুষ্ট কবিরাজ আবুকালাম আজাদ লিয়াকত ও তার ছেলে মেহেদি হাসান মিঠুর বিচার চাই।