ঢাকা ১০:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ভোমরা স্থলবন্দর প্রেসক্লাবের প্রধান উপদেষ্টা হাবিবুর রহমানকে ক্রেস প্রদান সাতক্ষীরায় শহীদ আসিবের পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ ও কবর জিয়ারত করে শিবির উঁকি দিচ্ছে ধানের শীষ স্বপ্ন দেখছেন হরিপুরের আমন চাষীরা মানিকগঞ্জে অবৈধ দোকানে দখলদারিত্ব: জনদুর্ভোগ চরমে গাজীপুরে অটো গাড়ি চুরি, স্থানীয়দের সহায়তায় উদ্ধার জামালপুরে মব সৃষ্টি করে সাংবাদিকের উপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি স্ত্রী কন্যাকে ফিরে পেলেন স্বামী দীপংকর সোনাগাজী উপজেলা পরিষদে ও ফুলগাজী উপজেলা পরিষদের জামায়াতের প্রার্থীতা ঘোষণা ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলার ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার রাউজানে বাবার ২৯৫তম আর্ভির্ভাব উৎসব উপলক্ষে বিশ্বশান্তি গীতাযজ্ঞ অনুষ্ঠিত

মঠবাড়ীয়া বিএনপির রাজনীতি নিয়ে হতাশ ত্যাগী বিএন পির নেতাকর্মীরা

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৯:৩০:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫ ১১১ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:যখন ফ্যাসিষ্ট আমলে হামলা,মামলার গটনা গটে বালুর মাঠ বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৪১৬ জন আসামী হয়েছিল।ঝাউতলা সহ অগনিত মামল হামলা হয়।তখন ছিল ডাঃ আনোয়ার এমপি,।বালুর মাঠের ৪১৬ জন আসামীর মধ্য থেকে আশ্রাফ,আনোয়ার ডাক্তারের স্বজনদের ৪১৬ জনের ভিতর ১০৮ জন রেখে বাকী স্বজনরা চার্জশীট থেকে কেটে পরে।ঐ মামলায় ১ নং আসামী ছিল আলহাজ রুহুল আমীন দুলাল তিনি বলেন আমি ছিলাম ৬৭ নং আসামী।হাজিরা দিতে গেলে সে হাজিরার খরচ সহ যাবতীয় খরচ বহন করত।আর ও ৭/৮ টি মামলার আসামী হয়েছি।
কিন্তু আমি আনন্দিত যে মঠবাড়ীয়া সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রক্রম যে পদ্ধতিতে হয়েছে তাহা গত ফ্যাসিষ্ট বাদীরা ও করে নাই।সাপলেজা ৯ টি ওয়ার্ড ৯ ওয়ার্ডে ৯০০ সদস্য বাচাই করে ওয়ার্ড ভিত্তিক ১০০ সদস্য ১০ জন দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যাক্তি স্বাক্ষর করল।কিন্তু কাউন্সিল নির্বাচনে ভোটার তালিকায় দেখা যায় ১০০ সদস্যের পর প্রতি ওয়ার্ডে ১০-২০ জন সদস্যের নাম লিখে রওনাকুল ইসলাম টিপু স্বাক্ষর করেছে।আমরা ভোটার জেনেছি ১০০ জন কিন্তু রওনাকুলের অগনতান্ত্রিক ফ্যাসিষ্ট,রাতের ভোটের কায়দায় কিভাবে ভোটার হল এবং ভোট দিয়ে মামলা,হামলা,খাওয়া লোক গুলো বাদ দিল।
তিনি আরও উল্লেখ করেছেন ফ্যাসিষ্টদের সাথে যাদের ছবি আছে তাদের বাদ দিবে।ছবি নিল,অভিযোগ নিল কিন্তু জনমনে বিভ্রান্তি এবং দলের ভিতর কোন্দল তৈর করে উনি চলে গেলেন।১১৫-১২০ ভোটারের মধ্যে রুস্তুম ফরাজী,আশ্রাফ,বাইজিদের সদস্য আছে ৬০-৭০ জন।
শেষ পরনতি হল ত্যাগীরা বাদ পরল।
আর লুটেররাজরা পদ পাইল।আসলে কি এটা দলের জন্য ভবিষ্যাত অন্ধকার নয়?
একটা মানুষের ভুল হলে তার সাজা হওয়া উচিত।তাই বলে কি কোন অশুভ মহল চক্রান্ত করে একটা ত্যাগী,মামলা,হামলা খাওয়া সদস্য বাদ দেওয়া কোন ত্যাগী নেতার পরিচয়।গাজী হোটেলের খাওন আর পকেট বোজাই করে মঠবাড়ীয়া বিএনপির মধ্যে যে বিভাজন সৃষ্টি করে গেলেন।মঠবাড়ীয়া বিএনপি হাড়ে হাড়ে টের পাবে।রওনাকুল তুমি ছলচাতুরী কমিটি নিয়ে যে ভুল করেছেন।মঠবাড়ীয়া বাসীর একদিন দিতে হবে মাসুল।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

মঠবাড়ীয়া বিএনপির রাজনীতি নিয়ে হতাশ ত্যাগী বিএন পির নেতাকর্মীরা

আপডেট সময় : ০৯:৩০:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার:যখন ফ্যাসিষ্ট আমলে হামলা,মামলার গটনা গটে বালুর মাঠ বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৪১৬ জন আসামী হয়েছিল।ঝাউতলা সহ অগনিত মামল হামলা হয়।তখন ছিল ডাঃ আনোয়ার এমপি,।বালুর মাঠের ৪১৬ জন আসামীর মধ্য থেকে আশ্রাফ,আনোয়ার ডাক্তারের স্বজনদের ৪১৬ জনের ভিতর ১০৮ জন রেখে বাকী স্বজনরা চার্জশীট থেকে কেটে পরে।ঐ মামলায় ১ নং আসামী ছিল আলহাজ রুহুল আমীন দুলাল তিনি বলেন আমি ছিলাম ৬৭ নং আসামী।হাজিরা দিতে গেলে সে হাজিরার খরচ সহ যাবতীয় খরচ বহন করত।আর ও ৭/৮ টি মামলার আসামী হয়েছি।
কিন্তু আমি আনন্দিত যে মঠবাড়ীয়া সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রক্রম যে পদ্ধতিতে হয়েছে তাহা গত ফ্যাসিষ্ট বাদীরা ও করে নাই।সাপলেজা ৯ টি ওয়ার্ড ৯ ওয়ার্ডে ৯০০ সদস্য বাচাই করে ওয়ার্ড ভিত্তিক ১০০ সদস্য ১০ জন দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যাক্তি স্বাক্ষর করল।কিন্তু কাউন্সিল নির্বাচনে ভোটার তালিকায় দেখা যায় ১০০ সদস্যের পর প্রতি ওয়ার্ডে ১০-২০ জন সদস্যের নাম লিখে রওনাকুল ইসলাম টিপু স্বাক্ষর করেছে।আমরা ভোটার জেনেছি ১০০ জন কিন্তু রওনাকুলের অগনতান্ত্রিক ফ্যাসিষ্ট,রাতের ভোটের কায়দায় কিভাবে ভোটার হল এবং ভোট দিয়ে মামলা,হামলা,খাওয়া লোক গুলো বাদ দিল।
তিনি আরও উল্লেখ করেছেন ফ্যাসিষ্টদের সাথে যাদের ছবি আছে তাদের বাদ দিবে।ছবি নিল,অভিযোগ নিল কিন্তু জনমনে বিভ্রান্তি এবং দলের ভিতর কোন্দল তৈর করে উনি চলে গেলেন।১১৫-১২০ ভোটারের মধ্যে রুস্তুম ফরাজী,আশ্রাফ,বাইজিদের সদস্য আছে ৬০-৭০ জন।
শেষ পরনতি হল ত্যাগীরা বাদ পরল।
আর লুটেররাজরা পদ পাইল।আসলে কি এটা দলের জন্য ভবিষ্যাত অন্ধকার নয়?
একটা মানুষের ভুল হলে তার সাজা হওয়া উচিত।তাই বলে কি কোন অশুভ মহল চক্রান্ত করে একটা ত্যাগী,মামলা,হামলা খাওয়া সদস্য বাদ দেওয়া কোন ত্যাগী নেতার পরিচয়।গাজী হোটেলের খাওন আর পকেট বোজাই করে মঠবাড়ীয়া বিএনপির মধ্যে যে বিভাজন সৃষ্টি করে গেলেন।মঠবাড়ীয়া বিএনপি হাড়ে হাড়ে টের পাবে।রওনাকুল তুমি ছলচাতুরী কমিটি নিয়ে যে ভুল করেছেন।মঠবাড়ীয়া বাসীর একদিন দিতে হবে মাসুল।