ঢাকা ০৪:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নতুন কুঁড়ি ও মার্কস অলরাউন্ডার কৃতিত্বে ফেনীর দুই শিক্ষার্থী কুতুবদিয়া কালী মন্দিরে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে মতবিনিময় সভা রাজাপুরে ধানের শীষের পক্ষে গোলাম আজম সৈকতের গণসংযোগ শার্শায় সাংবাদিক মনি’র মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন কাউখালি বেকুটিয়ায় বিশ্ব নদী দিবস ২০২৫ইং পালিত শাল্লায় বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক কর্মচারী ফোরাম’র উপজেলা শাখায় কমিটি গঠন করা হয় বিশ্ব নদী দিবস ২০২৫ উপলক্ষে গ্রীন ভয়েসের মানববন্ধন কুলিয়া চরবালিথা মুনষ্টার তরুণ সংঘের নবনির্বাচিত কমিটির সদস্যদের সংবর্ধনা উজিরপুরে বিএনপি নেতা বহিষ্কার: ধর্মীয় সম্প্রীতি ভাঙা ও কুকীর্তির গল্প শ্যামনগরে বিশ্ব নদী দিবসে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

চুয়াডাঙ্গা দামুড়হুদায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা”

নিজেস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১০:৩৬:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ ২০২৪ ২২৪ বার পড়া হয়েছে

“চুয়াডাঙ্গা দামুড়হুদায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা”

মোঃ আসাদুজ্জামান আসাদ। চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি:-

দামুড়হুদা অভিযান চালিয়ে তিন প্রতিষ্ঠানকে নানা অপরাধের দায়ে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চুয়াডাঙ্গার সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর কাঁঠালতলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা করেন। জানা গেছে, পবিত্র রমজান ও নিয়মিত বাজার তদারকির অংশ হিসেবে আজ মঙ্গলবার দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর কাঁঠালতলা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় মেসার্স রমজান স্টোরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য-তালিকা প্রদর্শন না করা ও মেয়াদ ও মূল্যবিহীন পণ্য বিক্রি করার অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো. রমজান আলীকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৩৭ ও ৩৮ ধারায় ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এছাড়া মেসার্স শাপলা স্টোরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য-তালিকা প্রদর্শন না করা ও মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য রেখে বিক্রি করাসহ বিভিন্ন অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো. মাসুদুর রহমানকে একই আইনের ৩৮ ও ৫১ ধারায় ৫ হাজার টাকা ও মেসার্স কে এস কসমেটিকসের মালিক মো. কলিমউদ্দিনকে নকল ও ভেজাল কসমেটিকস পণ্য বিক্রি করার অপরাধে একই আইনের ৪১ ধারায় ৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চুয়াডাঙ্গার সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ বলেন, মঙ্গলবার অভিযানে তরমুজের পাইকারি আড়ত, মুদি দোকানসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের প্রতিষ্ঠানে তদারকি করা হয়। কেউ তরমুজের মূল্য নিয়ে কারসাজি ও অতিরিক্ত মুনাফা করতে না পারে সে বাজার তদারকি করা হয়। এদিন আড়তদারদের বিক্রয়ের সময় সাথে সাথেই ভাউচার প্রদান ও ভাউচারের কার্বনকপি সংরক্ষণের নির্দেশনা দেওয়া হয়। সবাইকে পিস হিসেবে তরমুজ বিক্রির নির্দেশনা দেওয়া হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

চুয়াডাঙ্গা দামুড়হুদায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা”

আপডেট সময় : ১০:৩৬:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ ২০২৪

“চুয়াডাঙ্গা দামুড়হুদায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা”

মোঃ আসাদুজ্জামান আসাদ। চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি:-

দামুড়হুদা অভিযান চালিয়ে তিন প্রতিষ্ঠানকে নানা অপরাধের দায়ে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চুয়াডাঙ্গার সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর কাঁঠালতলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা করেন। জানা গেছে, পবিত্র রমজান ও নিয়মিত বাজার তদারকির অংশ হিসেবে আজ মঙ্গলবার দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর কাঁঠালতলা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় মেসার্স রমজান স্টোরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য-তালিকা প্রদর্শন না করা ও মেয়াদ ও মূল্যবিহীন পণ্য বিক্রি করার অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো. রমজান আলীকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৩৭ ও ৩৮ ধারায় ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এছাড়া মেসার্স শাপলা স্টোরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য-তালিকা প্রদর্শন না করা ও মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য রেখে বিক্রি করাসহ বিভিন্ন অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো. মাসুদুর রহমানকে একই আইনের ৩৮ ও ৫১ ধারায় ৫ হাজার টাকা ও মেসার্স কে এস কসমেটিকসের মালিক মো. কলিমউদ্দিনকে নকল ও ভেজাল কসমেটিকস পণ্য বিক্রি করার অপরাধে একই আইনের ৪১ ধারায় ৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চুয়াডাঙ্গার সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ বলেন, মঙ্গলবার অভিযানে তরমুজের পাইকারি আড়ত, মুদি দোকানসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের প্রতিষ্ঠানে তদারকি করা হয়। কেউ তরমুজের মূল্য নিয়ে কারসাজি ও অতিরিক্ত মুনাফা করতে না পারে সে বাজার তদারকি করা হয়। এদিন আড়তদারদের বিক্রয়ের সময় সাথে সাথেই ভাউচার প্রদান ও ভাউচারের কার্বনকপি সংরক্ষণের নির্দেশনা দেওয়া হয়। সবাইকে পিস হিসেবে তরমুজ বিক্রির নির্দেশনা দেওয়া হয়।