চট্টগ্রাম নগরীতে শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। গণধা লাই দিলো স্থানীয় জনতা। রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে বাঁচার চেষ্টা অভিযুক্ত শিক্ষকের।

১৬ জানয়ারি, স্যোসাল মিডিয়ায় ব্যাপক সমালোচিত হয়েছে। গত বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুর আড়াইটার সময় এ ঘটনা ঘটে। পরে ওই শিক্ষিকার আত্মচিৎকারে আশপাশের মানুষ সেখানে ছুটে গিয়ে উদ্ধার করে প্রধান শিক্ষক দেদুল বড়ুয়াকে আটকে রাখে।

থানাধীন মহড়া এলাকার পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্থানীয় জনতা অভিযোগ করে তার দৃষ্টান্ত মূলক বিচারের দাবি তুলে। ভুক্তভোগী ও তার পরিবার দর্শনের সত্যতা স্বীকার করে অভিযোগ করেন।

চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানাধীন মোহরা পাইলট একাডেমি স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রকৌশলী দেদুল বড়ুয়ার বিরুদ্ধে নারী শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।। ভিক্টিম নারী শিক্ষিকা একই স্কুলে কর্মরত।

জানা যায়, দেদুল বড়ুয়া চান্দগাঁও থানার মোহরা এলাকার স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব, পুলিশ তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।স্থানীয়রা জানান, দুপুর দুইটার দিকে দেদুল বড়ুয়া স্কুলের প্রধান ফটক বন্ধ করে ওই নারী শিক্ষককে ধর্ষণ করেন। এসময় নারীকে উদ্ধার করে বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। অভিযুক্ত শিক্ষক দেদুল বড়ুয়াকে পুলিশে দেওয়া হয়।

তবে পুলিশ জানিয়েছেন, ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন তিনি। এই বিষয়ে চান্দগাঁও থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. তানভির আহমেদ বলেন, এলাকাবাসী ধর্ষণের অভিযোগে ওই শিক্ষককে দুই ঘণ্টা আটকে রাখে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে ওই শিক্ষক দেদুল বড়ুয়াকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। আমরা ভুক্তভোগী নারী শিক্ষককে খবর দিয়েছি। তিনি আসলে বিস্তারিত জেনে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।