ঢাকা ০৮:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ২৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
গাংনীতে বিদেশি পিস্তল গুলি ও ম্যাগজিন সহ আটক-১ কালিগঞ্জে ধর্ষন চেষ্টা মামলার আসামি গৌরপদ মন্ডলকে ঢাকা থেকে গ্রেফতার কৃষিগুচ্ছ ভর্তিচ্ছুদের সহায়তায় বাকৃবির বিশেষ বাস সার্ভিস এলাকার প্রভাবশালী নেতার কারণে বলি হতে যাচ্ছে নবদম্পতির নতুন জীবন মাদারগঞ্জে ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন বাতিলের দাবীতে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল  সাতক্ষীরায় এক নারীকে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ, আদালতের নির্দেশে সদর থানায় মামলা জীবননগর থানাধীন শাহাপুর পুলিশ ক্যাম্প কর্তৃক মাদক বিরোধী অভিযানে ২০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার গ্রেফতার-০১জন চাঞ্চল্যকর অপহরণ পলাতক আসামী গ্রেফতার: ভিকটিম উদ্ধার রাণীশংকৈলে বৈরী আবহাওয়ার কারণে শাপলা রানীর পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছাতে দেরী হয়ায় পরীক্ষা দেওয়া হলো না ঝিনাইদহে বিনামূল্যে পাট বীজ ও সার পেলেন ৮’শত কৃষক

ঠাকুরগাঁওয়ে কাঁঠাল পাতা বিক্রি করে. স্বাবলম্বী শতাধিক পরিবার

নিজেস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৫:২৫:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪ ১৬৭ বার পড়া হয়েছে

ঠাকুরগাঁওয়ে কাঁঠাল পাতা বিক্রি করে. স্বাবলম্বী শতাধিক পরিবার

এ কে আজাদ ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি।।

দেশের অন্যান্য এলাকার মতো ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে শতাধিক পরিবার কাঁঠাল পাতা বিক্রি করে বাড়তি আয় করছে।সরেজমিনে দেখা যায় বিকেলে পীরগঞ্জ বাজারের রাস্তার পাসে তাদের ব্যবসা। এই পাতা বিক্রি করে জেলার শতাধিক নিম্নআয়ের পরিবারের সংসার চলে।
স্থানীয়রা জানান, বর্তমান ছোট একমুঠো কাঁঠাল পাতার দাম ২০ টাকা এবং বড় একমুঠো পাতার দাম ৩০ টাকা। এ কাজের মাধ্যমে স্বাভাবিকভাবেই সংসার চালাতে পারছেন তিনি।
তিনি বলেন, কাঠ ব্যবসায়ীরা গাছ কিনলে মোবাইল ফোনে আগেই যোগাযোগ হয়ে যায় পাতা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে। তারা যেসব গাছ কিনবেন সেসব গাছের কাঁচা পাতা পাইকারি দরে কিনে নিই আমরা।
আরেক পাতা ব্যবসায়ী বলেন, যখন এক টাকা মুঠো ছিল তখন থেকে পাতা বিক্রির কাজ শুরু করেছি। আগে ব্যবসার গুরুত্ব ছিল কম কিন্তু এখন এই ব্যবসা জমজমাট হয়ে উঠেছে। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, আগে কাঁঠাল গাছ সবজায়গাতেই পাওয়া যেত। কিন্তু এখন আর গ্রাম ছাড়া পাওয়া যায় না। তাই শহরের মানুষকে বাধ্য হয়েই কিনতে হয়। এখন কিছু বাজারেই কাঁঠাল পাতার ব্যবসা হয়। বর্ষা মৌসুমে এবং কুরবানির ঈদের সময়ে বছরের অন্য সময়ের তুলনায় পাতা বিক্রি তুলনামূলক অনেক বেশি হয়।
এ বিষয়ে ক্রেতারা বলেন, কোরবানির পশু, ছাগলের জন্য ও গৃহপালিত পশু জন্য পাতা কিনতে হচ্ছে। এখন একমুঠো পাতা বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা দরে। তবে এটা ভালো যে এখন আর পশুর খাবারের জন্য দৌড়াদৌড়ি করতে হয় না। এখানে আসলেই পাওয়া যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

ঠাকুরগাঁওয়ে কাঁঠাল পাতা বিক্রি করে. স্বাবলম্বী শতাধিক পরিবার

আপডেট সময় : ০৫:২৫:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪

ঠাকুরগাঁওয়ে কাঁঠাল পাতা বিক্রি করে. স্বাবলম্বী শতাধিক পরিবার

এ কে আজাদ ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি।।

দেশের অন্যান্য এলাকার মতো ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে শতাধিক পরিবার কাঁঠাল পাতা বিক্রি করে বাড়তি আয় করছে।সরেজমিনে দেখা যায় বিকেলে পীরগঞ্জ বাজারের রাস্তার পাসে তাদের ব্যবসা। এই পাতা বিক্রি করে জেলার শতাধিক নিম্নআয়ের পরিবারের সংসার চলে।
স্থানীয়রা জানান, বর্তমান ছোট একমুঠো কাঁঠাল পাতার দাম ২০ টাকা এবং বড় একমুঠো পাতার দাম ৩০ টাকা। এ কাজের মাধ্যমে স্বাভাবিকভাবেই সংসার চালাতে পারছেন তিনি।
তিনি বলেন, কাঠ ব্যবসায়ীরা গাছ কিনলে মোবাইল ফোনে আগেই যোগাযোগ হয়ে যায় পাতা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে। তারা যেসব গাছ কিনবেন সেসব গাছের কাঁচা পাতা পাইকারি দরে কিনে নিই আমরা।
আরেক পাতা ব্যবসায়ী বলেন, যখন এক টাকা মুঠো ছিল তখন থেকে পাতা বিক্রির কাজ শুরু করেছি। আগে ব্যবসার গুরুত্ব ছিল কম কিন্তু এখন এই ব্যবসা জমজমাট হয়ে উঠেছে। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, আগে কাঁঠাল গাছ সবজায়গাতেই পাওয়া যেত। কিন্তু এখন আর গ্রাম ছাড়া পাওয়া যায় না। তাই শহরের মানুষকে বাধ্য হয়েই কিনতে হয়। এখন কিছু বাজারেই কাঁঠাল পাতার ব্যবসা হয়। বর্ষা মৌসুমে এবং কুরবানির ঈদের সময়ে বছরের অন্য সময়ের তুলনায় পাতা বিক্রি তুলনামূলক অনেক বেশি হয়।
এ বিষয়ে ক্রেতারা বলেন, কোরবানির পশু, ছাগলের জন্য ও গৃহপালিত পশু জন্য পাতা কিনতে হচ্ছে। এখন একমুঠো পাতা বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা দরে। তবে এটা ভালো যে এখন আর পশুর খাবারের জন্য দৌড়াদৌড়ি করতে হয় না। এখানে আসলেই পাওয়া যায়।