ঢাকা ০৮:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৫, ১৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাপলেজা ও আমড়াগাছিয়ায় পর পর দুই বাড়ী দুধর্ষ ডাকাতি

নিজেস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১০:৪৯:২৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫ ৩০ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি,মঠবাড়ীয়া পিরোজপুর:
পিরোজপুর জেলার ৯ নং সাপলেজা ইউনিয়নের সাপলেজা গ্রামের সৌদী প্রবাশী আঃ জলিল ফরাজী পিতা চান মিয়া ফরাজী,এবং আমড়াগাছিয়া ইউনিয়নের দক্ষিন সোনাখালী গ্রামের সাবেক মেম্বর কামরুল মেম্বরের বাড়ীর একই পন্হায় দুধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটে।ডাকাতের আক্রমনে গুরুতর আহত জলিলের স্ত্রী জানান।রাত্র আনুমানিক ২ টার সময় জানালার গ্রীল ভেঙ্গে ডাকাত ঘড়ে উঠে।ঘড়ের ভিতর আমি শব্দ পেয়ে রুমের দরজা খুলে বেড় হই।সাথে সাথে অল্প বয়সী ৬/৭ জন আমাকে আকড়ে ধরে তখন আমি চিৎকার দিলে একটি ছেলে ডাকাত রেইঞ্চ দিয়ে মাথায় আঘাত করে।আমি লুটাইয়া পরিলে ঘড়ে থাকা শাশুরী,বড় বোন পুত্রবধুকে এক রুমে এনে আটকাইয়া ঘড়ে থাকা স্বর্ন,নগদ টাকা,কাপড় চোপড় নিয়া চলে যায়।তবে তার বক্তব্যে অনুমান করা যায় ভবঘুরে গাজা ইয়াবা ব্যবসায়ীরা এই ডাকাতির ঘটনায় জড়িত।
দ্বীতিয়ত কামরুল মেম্বরের বাড়ীর ডাকাতি একই সূতোয় গাথা।
বিশেষ করে এক শ্রেনীর ভবঘুড়ে টোকাই ভূমিহীন পথেগাটে গুর গুর করে ও গাজা,ইয়াবা,ব্যবসা, ও সেবন করে।যখনই টাকার প্রয়োজন হয় তখন এই ধরনের ডাকাতি,চুরির সহ মব তৈরী,চাদাবাজী,ভদ্র মানুষ অপমান করে।আর এরা প্রায়ই মাদকাশক্ত থাকে বিধায় পথে ঘাটে মানুষ হত্যা করতে দ্বিধা করে না।আর এরা প্রায়ই বাজারে,চায়ের দোকানে,রাত্র ২/৩ টা পর্যন্ত রাস্তায় চলাফেরা করে মানুষের গতিবিধি লক্ষ করে।
আর সুযোগ বুজে চুরি,ডাকাতি,চাদাবাজীর ঘটনা ঘটায়।
আবার আইন শৃংখলা বাহীনির সদস্যরা আসলে তাদের সাথে ও সৌহর্ধপূর্ন সম্পর্ক গড়ে তুলে চা সিগারেট খাওয়াইয়া তাদের ও গতিবিধি পর্যবেক্ষন করে।
এরা বাজার,পথে ঘাটে অপ্রীতিকর ঘটনা,মব তৈরী,মানুষ অপমান করিলে কেউ জীবনের ভয়ে স্বাক্ষী পর্যন্ত হতে সাহস পায়না।সাপলেজা স্টান্ডে ১০/১২ টি চায়ের দোকান এই সকল সন্ত্রাসীর কাছে জিম্মী।তারা বাকীতে সিগারেট,পান,না দিলে তাদের দোকান বন্ধ করার হুমকি দিতে থাকে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

সাপলেজা ও আমড়াগাছিয়ায় পর পর দুই বাড়ী দুধর্ষ ডাকাতি

আপডেট সময় : ১০:৪৯:২৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫

বিশেষ প্রতিনিধি,মঠবাড়ীয়া পিরোজপুর:
পিরোজপুর জেলার ৯ নং সাপলেজা ইউনিয়নের সাপলেজা গ্রামের সৌদী প্রবাশী আঃ জলিল ফরাজী পিতা চান মিয়া ফরাজী,এবং আমড়াগাছিয়া ইউনিয়নের দক্ষিন সোনাখালী গ্রামের সাবেক মেম্বর কামরুল মেম্বরের বাড়ীর একই পন্হায় দুধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটে।ডাকাতের আক্রমনে গুরুতর আহত জলিলের স্ত্রী জানান।রাত্র আনুমানিক ২ টার সময় জানালার গ্রীল ভেঙ্গে ডাকাত ঘড়ে উঠে।ঘড়ের ভিতর আমি শব্দ পেয়ে রুমের দরজা খুলে বেড় হই।সাথে সাথে অল্প বয়সী ৬/৭ জন আমাকে আকড়ে ধরে তখন আমি চিৎকার দিলে একটি ছেলে ডাকাত রেইঞ্চ দিয়ে মাথায় আঘাত করে।আমি লুটাইয়া পরিলে ঘড়ে থাকা শাশুরী,বড় বোন পুত্রবধুকে এক রুমে এনে আটকাইয়া ঘড়ে থাকা স্বর্ন,নগদ টাকা,কাপড় চোপড় নিয়া চলে যায়।তবে তার বক্তব্যে অনুমান করা যায় ভবঘুরে গাজা ইয়াবা ব্যবসায়ীরা এই ডাকাতির ঘটনায় জড়িত।
দ্বীতিয়ত কামরুল মেম্বরের বাড়ীর ডাকাতি একই সূতোয় গাথা।
বিশেষ করে এক শ্রেনীর ভবঘুড়ে টোকাই ভূমিহীন পথেগাটে গুর গুর করে ও গাজা,ইয়াবা,ব্যবসা, ও সেবন করে।যখনই টাকার প্রয়োজন হয় তখন এই ধরনের ডাকাতি,চুরির সহ মব তৈরী,চাদাবাজী,ভদ্র মানুষ অপমান করে।আর এরা প্রায়ই মাদকাশক্ত থাকে বিধায় পথে ঘাটে মানুষ হত্যা করতে দ্বিধা করে না।আর এরা প্রায়ই বাজারে,চায়ের দোকানে,রাত্র ২/৩ টা পর্যন্ত রাস্তায় চলাফেরা করে মানুষের গতিবিধি লক্ষ করে।
আর সুযোগ বুজে চুরি,ডাকাতি,চাদাবাজীর ঘটনা ঘটায়।
আবার আইন শৃংখলা বাহীনির সদস্যরা আসলে তাদের সাথে ও সৌহর্ধপূর্ন সম্পর্ক গড়ে তুলে চা সিগারেট খাওয়াইয়া তাদের ও গতিবিধি পর্যবেক্ষন করে।
এরা বাজার,পথে ঘাটে অপ্রীতিকর ঘটনা,মব তৈরী,মানুষ অপমান করিলে কেউ জীবনের ভয়ে স্বাক্ষী পর্যন্ত হতে সাহস পায়না।সাপলেজা স্টান্ডে ১০/১২ টি চায়ের দোকান এই সকল সন্ত্রাসীর কাছে জিম্মী।তারা বাকীতে সিগারেট,পান,না দিলে তাদের দোকান বন্ধ করার হুমকি দিতে থাকে।