ঢাকা ০৩:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ২০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
মাতুভুঁইয়া ইউনিয়নের মমরিজপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৫০বছর রজত জয়ন্তী অনুষ্ঠিত হয় রাজাপুরে এনসিপির সম্ভাব্য প্রার্থী আহাদ শিকদারের পক্ষে গনসংযোগ ফেনীতে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় ঝালকাঠতে জেলা জাতীয় পার্টির বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত ৯দিনের ছুটি শেষে প্রাণচাঞ্চল্যে মুখরিত পবিপ্রবি ক্যাম্পাস দেবহাটা বহেরা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট হেলাল উদ্দিন ও সাদিয়া অনৈতিক অবস্থায় জনগণের হাতে আটক স্বামীর লোভের কারনে আত্মহত্যার পথ বেচে নিল চট্টগ্রামের মেয়ে আবিদা তাসমিন আগৈলঝাড়ায় গৃহবধূ ধর্ষণ মামলার আসামি আব্দুল্লাহ সরদার গ্রেপ্তার রাণীশংকৈলে জাল টাকা সহ আটক ১ রাউজানে শ্যামা সংঘের উদ্যোগে সর্বজনীন কালিপূজা ও ৪৩ তম বার্ষিক মহোৎসব

সাতক্ষীরা সদর রায়পুর ঘর চালা দুই গ্রামের সংঘর্ষে ঘটনার ভিডিও করাই সাংবাদিকের উপর অতর্কিত হামলা

নিজেস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৬:৩৬:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৮৮ বার পড়া হয়েছে

মোঃ মেহেদী হাসান,ক্রাইম রিপোর্টার সাতক্ষীরা:-
সাতক্ষীরা সদর রায়পুর গ্রাম ৮ নম্বর ওয়ার্ড পার্শ্ববর্তী ঘরচালা ৯ নম্বর ওয়ার্ড দুই গ্রামের রাজনীতি কে কেন্দ্র করে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশ ত্যাগ করার পর পরেই ঘর চালা বাসিন্দার ৭ নম্বর ওয়ার্ড ঘরচাল গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ রাব্বানী আলীর(৬০) মেজো ছেলে ইব্রাহিম (৪০)তার নেতৃত্বে এক থেকে দুইশত ছেলে সঙ্গবদ্ধ হয়ে লাঠিসুটা নিয়ে রায়পুর গ্রামের পশ্চিমপাড়া কয়েকজনের বাড়ির উপরে হামলা ও ভাঙচুর চালায় পর্যায় ক্রমে রায়পুর বাজারে এসে একত্রেও হয়ে রায়পুর গ্রামবাসীর সঙ্গে ঘরশালা গ্রামবাসী ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায় ।সেই সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সার্বিক বিষয়ে তদারকি না করাতে ঝামেলা দীর্ঘ সময় চলতে থাকে একপর্যায়ে গ্রামের মান্যগণ্য ব্যক্তি একত্র হয়ে শান্ত করার চেষ্টা করে। একসময় মধ্যরাতে গিয়ে রায়পুর ও ঘরচালা দুই গ্রামের মান্যগণ্য ব্যক্তি একত্রে সংঘর্ষ বিরোধ শান্ত করার চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে পরিস্থিতি শান্ত করা গেলেও বিষয়টা মিটানো সম্ভব হয় না। পরবর্তী দুই এক দিন পরে রায়পুর ও ঘরচালা দুই গ্রামের মান্যগণ্য ব্যক্তি একত্র হয়ে রায়পুর বাজারে বসে বিষয়টাকে সুন্দরভাবে মিটিয়ে দেওয়ার পর। হঠাৎ করে গতকাল ঝাউডাঙ্গা বাজার থেকে রাত আনুমানিক দশটা এগারোটা সময় বাড়ি ফেরার পথে ঘরচালা গ্রামে আসার পর সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ রব্বানীর আলী (৬০)বাড়ির সামনের মোড়ে আসা মাত্রই অতর্কিতভাবে পিছন দিক দিয়ে একাধিক ব্যক্তি সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ রাব্বানী আলীর মেজো ছেলে ইব্রাহিমের হোসেন (৪২) এর নেতৃত্বে রায়পুর বাজারে ওয়াইফাই ব্যবসায়ী মোঃহাদিকুজ্জামান হাদী (২৬)ও মোঃ পলাশ (২৩) এর উপর লাঠি সোটা নিয়ে হামলা করে। ঘটনার সূত্রে জানা যায় যে এই সময় একাধিক ব্যক্তি আঘাত করতে থাকে পার্শ্ববর্তী কোন একজন ব্যক্তি বিষয়টা আটকানোর চেষ্টা করেনি। এক পর্যায়ে হাত ফসকে পালিয়ে আত্মরক্ষাতে রায়পুর গ্রামে আসে রায়পুর গ্রামবাসীদের কাছে সকল বিষয় বলার পর পরবর্তী দিন আজ সকালে রায়পুর গ্রাম ও পার্শ্ববর্তী কুচুডাঙ্গা গ্রামের কয়েকজন মিলে এক জায়গায় হয়ে লাঠি সোটা নিয়েছি ইজি বাইকে কি করে ঘরচালা উদ্দেশ্যে বাহির হয়।রায়পুর পশ্চিম পাড়া সোহেল উদ্দিন বাঁশতলা মোড়ে। সকলেই হাজির হয় পরামর্শ আলোচনা করে ঘরচালা যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকে এমন অবস্থায় গোপন সূত্রে খবর পায় যে ঘর চালার দিক থেকে মোঃ রব্বানী আলী আমতলা খানজাহান আলী মাদ্রাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে আর সেই রাস্তা থেকে রব্বানীকে আটক করে রায়পুর বাজার নিয়ে এসে ওয়াইফাই ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের অফিসে বসিয়ে রাখা হয়।যত সময় বাড়তে থাকে থাকে ঝামেলা বাড়তে থাকে একপর্যায়ে সেখান থেকে নিয়ে রায়পুর বাজার মসজিদ নির্মাণাধীন নিচ তলায় রাখা হয়। সেখানেও নিরাপদ নয় দ্বিতীয় পর্যায়ে পার্শ্ববর্তী সেলিমের চায়ের দোকান এলাকাবাসীরা আটকে রাখে।এই খবর চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ার পর পারিই। ১২ নম্বর বল্লী ইউনিয়নের জামাত ইসলামের ইউনিয়ন সভাপতি হাজী টিকলো সাহেব রায়পুর গ্রামের মান্যগণ্য ব্যক্তি পার্শ্ববর্তী কুফডাঙ্গা গ্রামের মান্যগণ্য ব্যক্তিত্বে নেতৃত্বে সকল জনতার শান্ত করা হয়। একপর্যায়ে রব্বানীর কাছে হাজি টিকলো সাহেব নানা বিষয়ের উপরে জিজ্ঞাসাবাদ করতে থাকে। এমনি অবস্থায় এলাকারই ছেলে মোঃ আলমগীর হোসেন ভোরের বাংলা স্টাফ রিপোর্টার ঘটনা স্থলে হাজির হয়। বেশ কিছুক্ষণ ঘটনার বিষয়বস্তু শোনার পর সাংবাদিক আলমগীর হোসেন ভিডিও রেকর্ডিং করতে থাকে ঘটনা বলি ক্যামেরাবন্দি করতে থাকে ১০ থেকে ১২ সেকেন্ড ভিডিও করার পর হঠাৎ করে কিছু বোঝার আগেই পিছন দিক থেকে সাংবাদিক আলমগীর হোসেনের ওপরে আক্রমণ করে বেধড়ক মারতে থাকে ওয়াই ফাই ব্যবসায়িক পলাশের মেজো ভাই হাবিবুর (২৩) পিতা মোঃ আরিজুল ইসলাম ওরফে ছোটখা। পিছন দিক আঘাত করতে থাকে পলাশের পিতা মোঃ আরিজুল ইসলাম ওরফে ছোটখা।(৬০) পিতা মৃত রহিম বাক্স । সেই সঙ্গে পার্শ্ববর্তী সকল জনতা ক্ষিপ্ত হয় মারার জন্য। তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে থাকা সাবেক রায়পুর ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ শহিদুল ইসলাম।সাংবাদিককে জড়িয়ে ধরে বাঁচানোর চেষ্টা করে তখন অনেকেই বিশেষ করে মোঃ আরিজুল ইসলাম ওরফে ছোটখা আঘাত করতেই থাকে সেই সঙ্গে সাংবাদিকের মোবাইল কেড়ে নিয়ে আছাড় দিয়ে ভাঙার চেষ্টা করে। সাবেক রায়পুর গ্রাম ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ শহিদুল ইসলাম মোবাইলটা নিয়ে নেয়। একপর্যায়ে মেম্বার সাংবাদিকের সরিয়ে দেয়। পরবর্তী সাংবাদিকের কাছ থেকে জানা যায় যে তাকে আঃ রশিদ সরদার (৩৫) পিতা মোতালেব সরদার। তাকে হুমকি দেয়। বলা হয় যে ঝুলিয়ে পেটানো হবে বেশি বাড়াবাড়ি করলে এই রশিদ বিগত কয়েক বছর আগেও এই সাংবাদিক আলমগীর হোসেন কে এই একই কথা বলেছিল। তহিদুর (২৫) পিতা মৃত ইউনুস সরদার পরবর্তীতে মারার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল এবং হুমকি হুমকি দিতে থাকে তখন ৯ নম্বর ওয়ার্ড কুশডাঙ্গা গ্রামের ছেলে বিপ্লব হোসেন (২৫)পিতা আলফাজ একাধিকবার নিষেধ করে গায়ে হাত না দেওয়ার জন্য এবং বলতে থাকে এর আগে অনেক মারা হয়েছে আর মারার দরকার নেই ।এদিকে সাংবাদিক তার মাথা আঘাত করার ফলে ডান কা ডান কান দিয়ে রক্ত বাহির হচ্ছে এবং গলার ভেতর দিয়ে নাক টারা দিয়ে রক্ত দেখা দিচ্ছে। প্রথম পর্যায়ে চিকিৎসাধীন আছে এরপর গ্রামবাসি রা বিশেষ করে রায়পুর দক্ষিণ বরাবর সরদার পাড়ার কয়েকজন সাংবাদিকের বাসায় এসে নানাভাবে হুমকি-ধমকি দিয়ে যাচ্ছে যাতে করে বিষয়টা নিয়ে না কোন বাড়াবাড়ি হয়। এলাকার সূত্রে জানা যায় যে রায়পুর দক্ষিণ সরদার পাড়ার বেশ কয়েকজন ছেলে আছে যারা কিনা সামান্যতম ত্রুটি পেলে সাধারণ মানুষকে মধ্যযুগের কায়দায় পিটানো হয় । কেউ কিছু বলতে পারেনা অর্থ সম্পদের বলে মানুষকে মানুষ মনে করে না যা ইচ্ছা যখন খুশি তাই করে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

সাতক্ষীরা সদর রায়পুর ঘর চালা দুই গ্রামের সংঘর্ষে ঘটনার ভিডিও করাই সাংবাদিকের উপর অতর্কিত হামলা

আপডেট সময় : ০৬:৩৬:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

মোঃ মেহেদী হাসান,ক্রাইম রিপোর্টার সাতক্ষীরা:-
সাতক্ষীরা সদর রায়পুর গ্রাম ৮ নম্বর ওয়ার্ড পার্শ্ববর্তী ঘরচালা ৯ নম্বর ওয়ার্ড দুই গ্রামের রাজনীতি কে কেন্দ্র করে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশ ত্যাগ করার পর পরেই ঘর চালা বাসিন্দার ৭ নম্বর ওয়ার্ড ঘরচাল গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ রাব্বানী আলীর(৬০) মেজো ছেলে ইব্রাহিম (৪০)তার নেতৃত্বে এক থেকে দুইশত ছেলে সঙ্গবদ্ধ হয়ে লাঠিসুটা নিয়ে রায়পুর গ্রামের পশ্চিমপাড়া কয়েকজনের বাড়ির উপরে হামলা ও ভাঙচুর চালায় পর্যায় ক্রমে রায়পুর বাজারে এসে একত্রেও হয়ে রায়পুর গ্রামবাসীর সঙ্গে ঘরশালা গ্রামবাসী ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায় ।সেই সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সার্বিক বিষয়ে তদারকি না করাতে ঝামেলা দীর্ঘ সময় চলতে থাকে একপর্যায়ে গ্রামের মান্যগণ্য ব্যক্তি একত্র হয়ে শান্ত করার চেষ্টা করে। একসময় মধ্যরাতে গিয়ে রায়পুর ও ঘরচালা দুই গ্রামের মান্যগণ্য ব্যক্তি একত্রে সংঘর্ষ বিরোধ শান্ত করার চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে পরিস্থিতি শান্ত করা গেলেও বিষয়টা মিটানো সম্ভব হয় না। পরবর্তী দুই এক দিন পরে রায়পুর ও ঘরচালা দুই গ্রামের মান্যগণ্য ব্যক্তি একত্র হয়ে রায়পুর বাজারে বসে বিষয়টাকে সুন্দরভাবে মিটিয়ে দেওয়ার পর। হঠাৎ করে গতকাল ঝাউডাঙ্গা বাজার থেকে রাত আনুমানিক দশটা এগারোটা সময় বাড়ি ফেরার পথে ঘরচালা গ্রামে আসার পর সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ রব্বানীর আলী (৬০)বাড়ির সামনের মোড়ে আসা মাত্রই অতর্কিতভাবে পিছন দিক দিয়ে একাধিক ব্যক্তি সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ রাব্বানী আলীর মেজো ছেলে ইব্রাহিমের হোসেন (৪২) এর নেতৃত্বে রায়পুর বাজারে ওয়াইফাই ব্যবসায়ী মোঃহাদিকুজ্জামান হাদী (২৬)ও মোঃ পলাশ (২৩) এর উপর লাঠি সোটা নিয়ে হামলা করে। ঘটনার সূত্রে জানা যায় যে এই সময় একাধিক ব্যক্তি আঘাত করতে থাকে পার্শ্ববর্তী কোন একজন ব্যক্তি বিষয়টা আটকানোর চেষ্টা করেনি। এক পর্যায়ে হাত ফসকে পালিয়ে আত্মরক্ষাতে রায়পুর গ্রামে আসে রায়পুর গ্রামবাসীদের কাছে সকল বিষয় বলার পর পরবর্তী দিন আজ সকালে রায়পুর গ্রাম ও পার্শ্ববর্তী কুচুডাঙ্গা গ্রামের কয়েকজন মিলে এক জায়গায় হয়ে লাঠি সোটা নিয়েছি ইজি বাইকে কি করে ঘরচালা উদ্দেশ্যে বাহির হয়।রায়পুর পশ্চিম পাড়া সোহেল উদ্দিন বাঁশতলা মোড়ে। সকলেই হাজির হয় পরামর্শ আলোচনা করে ঘরচালা যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকে এমন অবস্থায় গোপন সূত্রে খবর পায় যে ঘর চালার দিক থেকে মোঃ রব্বানী আলী আমতলা খানজাহান আলী মাদ্রাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে আর সেই রাস্তা থেকে রব্বানীকে আটক করে রায়পুর বাজার নিয়ে এসে ওয়াইফাই ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের অফিসে বসিয়ে রাখা হয়।যত সময় বাড়তে থাকে থাকে ঝামেলা বাড়তে থাকে একপর্যায়ে সেখান থেকে নিয়ে রায়পুর বাজার মসজিদ নির্মাণাধীন নিচ তলায় রাখা হয়। সেখানেও নিরাপদ নয় দ্বিতীয় পর্যায়ে পার্শ্ববর্তী সেলিমের চায়ের দোকান এলাকাবাসীরা আটকে রাখে।এই খবর চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ার পর পারিই। ১২ নম্বর বল্লী ইউনিয়নের জামাত ইসলামের ইউনিয়ন সভাপতি হাজী টিকলো সাহেব রায়পুর গ্রামের মান্যগণ্য ব্যক্তি পার্শ্ববর্তী কুফডাঙ্গা গ্রামের মান্যগণ্য ব্যক্তিত্বে নেতৃত্বে সকল জনতার শান্ত করা হয়। একপর্যায়ে রব্বানীর কাছে হাজি টিকলো সাহেব নানা বিষয়ের উপরে জিজ্ঞাসাবাদ করতে থাকে। এমনি অবস্থায় এলাকারই ছেলে মোঃ আলমগীর হোসেন ভোরের বাংলা স্টাফ রিপোর্টার ঘটনা স্থলে হাজির হয়। বেশ কিছুক্ষণ ঘটনার বিষয়বস্তু শোনার পর সাংবাদিক আলমগীর হোসেন ভিডিও রেকর্ডিং করতে থাকে ঘটনা বলি ক্যামেরাবন্দি করতে থাকে ১০ থেকে ১২ সেকেন্ড ভিডিও করার পর হঠাৎ করে কিছু বোঝার আগেই পিছন দিক থেকে সাংবাদিক আলমগীর হোসেনের ওপরে আক্রমণ করে বেধড়ক মারতে থাকে ওয়াই ফাই ব্যবসায়িক পলাশের মেজো ভাই হাবিবুর (২৩) পিতা মোঃ আরিজুল ইসলাম ওরফে ছোটখা। পিছন দিক আঘাত করতে থাকে পলাশের পিতা মোঃ আরিজুল ইসলাম ওরফে ছোটখা।(৬০) পিতা মৃত রহিম বাক্স । সেই সঙ্গে পার্শ্ববর্তী সকল জনতা ক্ষিপ্ত হয় মারার জন্য। তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে থাকা সাবেক রায়পুর ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ শহিদুল ইসলাম।সাংবাদিককে জড়িয়ে ধরে বাঁচানোর চেষ্টা করে তখন অনেকেই বিশেষ করে মোঃ আরিজুল ইসলাম ওরফে ছোটখা আঘাত করতেই থাকে সেই সঙ্গে সাংবাদিকের মোবাইল কেড়ে নিয়ে আছাড় দিয়ে ভাঙার চেষ্টা করে। সাবেক রায়পুর গ্রাম ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ শহিদুল ইসলাম মোবাইলটা নিয়ে নেয়। একপর্যায়ে মেম্বার সাংবাদিকের সরিয়ে দেয়। পরবর্তী সাংবাদিকের কাছ থেকে জানা যায় যে তাকে আঃ রশিদ সরদার (৩৫) পিতা মোতালেব সরদার। তাকে হুমকি দেয়। বলা হয় যে ঝুলিয়ে পেটানো হবে বেশি বাড়াবাড়ি করলে এই রশিদ বিগত কয়েক বছর আগেও এই সাংবাদিক আলমগীর হোসেন কে এই একই কথা বলেছিল। তহিদুর (২৫) পিতা মৃত ইউনুস সরদার পরবর্তীতে মারার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল এবং হুমকি হুমকি দিতে থাকে তখন ৯ নম্বর ওয়ার্ড কুশডাঙ্গা গ্রামের ছেলে বিপ্লব হোসেন (২৫)পিতা আলফাজ একাধিকবার নিষেধ করে গায়ে হাত না দেওয়ার জন্য এবং বলতে থাকে এর আগে অনেক মারা হয়েছে আর মারার দরকার নেই ।এদিকে সাংবাদিক তার মাথা আঘাত করার ফলে ডান কা ডান কান দিয়ে রক্ত বাহির হচ্ছে এবং গলার ভেতর দিয়ে নাক টারা দিয়ে রক্ত দেখা দিচ্ছে। প্রথম পর্যায়ে চিকিৎসাধীন আছে এরপর গ্রামবাসি রা বিশেষ করে রায়পুর দক্ষিণ বরাবর সরদার পাড়ার কয়েকজন সাংবাদিকের বাসায় এসে নানাভাবে হুমকি-ধমকি দিয়ে যাচ্ছে যাতে করে বিষয়টা নিয়ে না কোন বাড়াবাড়ি হয়। এলাকার সূত্রে জানা যায় যে রায়পুর দক্ষিণ সরদার পাড়ার বেশ কয়েকজন ছেলে আছে যারা কিনা সামান্যতম ত্রুটি পেলে সাধারণ মানুষকে মধ্যযুগের কায়দায় পিটানো হয় । কেউ কিছু বলতে পারেনা অর্থ সম্পদের বলে মানুষকে মানুষ মনে করে না যা ইচ্ছা যখন খুশি তাই করে।