ঢাকা ০৯:৫০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নতুন কুঁড়ি ও মার্কস অলরাউন্ডার কৃতিত্বে ফেনীর দুই শিক্ষার্থী কুতুবদিয়া কালী মন্দিরে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে মতবিনিময় সভা রাজাপুরে ধানের শীষের পক্ষে গোলাম আজম সৈকতের গণসংযোগ শার্শায় সাংবাদিক মনি’র মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন কাউখালি বেকুটিয়ায় বিশ্ব নদী দিবস ২০২৫ইং পালিত শাল্লায় বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক কর্মচারী ফোরাম’র উপজেলা শাখায় কমিটি গঠন করা হয় বিশ্ব নদী দিবস ২০২৫ উপলক্ষে গ্রীন ভয়েসের মানববন্ধন কুলিয়া চরবালিথা মুনষ্টার তরুণ সংঘের নবনির্বাচিত কমিটির সদস্যদের সংবর্ধনা উজিরপুরে বিএনপি নেতা বহিষ্কার: ধর্মীয় সম্প্রীতি ভাঙা ও কুকীর্তির গল্প শ্যামনগরে বিশ্ব নদী দিবসে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

সাড়ে তিন বছর বয়সে ক্যান্সার আক্রান্ত ভুগছেন মিম

নিজেস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৬:১৩:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ মে ২০২৪ ১৫৬ বার পড়া হয়েছে

জিএম আবু জাফর, স্টাফ রিপোটার সাতক্ষীরা:

সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ৫নং শিবপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড খানপুর গ্রামের মোছা:ফজিলা খাতুনের মেজো মেয়ে মোছা:  রুবিনা খাতুন এর একমাত্র মেয়ে সন্তান মোছা : মিম, মিমের বাবার নাম মো: ইসরাইল হোসেন।

গত এক বছর ধরে ক্যান্সার আক্রান্ত ভুগছেন মিম,
মিমের বাবা মো: ইসরাইল হোসেন বলেন আমি আর পারছি না মিমের চিকিৎসা করতে, এমন কি মো: ইসরাইল হোসেন তার স্ত্রী সন্তানকে এখন আর দেখাশুনা করে না। এখন আর খজখবর ও মোবাইলে কথা টুকু ও পযন্ত বলে না,এই বিপাদের সময় সন্তানকে কাছে না রেখে ইসরাইল হোসেন সে তার মতোন সাভাবিক জিবন জাপন করছেন, এই নিষ্ঠুর পাশান বাবা কি করে থাকতে পারে, এমন নিষ্ঠুর বাবা থাকার চেয়ে না থাকা টাই ভালো।
আমি পুলিশ প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এই ইসরাইল হোসেন,আর যেন মিমের মত বাবার আদর স্নেহের থেকে বঞ্চিত না হয়। মিম ও তার আম্মা খুব কষ্টে জীবনযাপন করছেন একদিকে সংসারের খাওয়া দাওয়ার খরচ অন্যদিকে মিমের চিকিৎসা করা, চোখের পানিতে দিন পার করছেন তারা কি করে মিমকে সুস্থ করা যায়।

মিম ও তার আম্মা এখন মিমের নানির বাড়িতে থাকে, নানি মোছা: ফজিলা খাতুন খুব অসহায় দরিদ্র পরিবার, ফজিলা খাতুন ছোট একটা চায়ের দোকান চালায়, চায়ের দোকানে যা ইনকাম হয় একদিকে সংসার চালাতে হয় অন্যদিকে মিমের ছোট মামা সেও ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত ভুগছেন। চায়ের দোকান চালিয়ে কোন রকম সংসার টাই চলছে, মিমের নানি ফজিলা খাতুন বলেন আমি বড় বিপাদে পড়ে আছি কি করে আমি এদের দেখাশুনা ও চিকিৎসা করব আমার কাছে তো কোন টাকা নেই ও কোন জমি জায়গা নেই যে জমি বিক্রয় করে চিকিৎসা করব, ফজিলা খাতুন বলেন আমার ছোট ছেলে সে ও ক্যান্সার রোগে ভুগছেন আমি কি করবো বুঝতে পারছি না। ফজিলা খাতুন বলেন আমার কানের সোনার দুল ছিল সেই দুটি বন্দক রেখে মিমের ঢাকায় চক্ষু হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলাম, সেখানে কিছু দিন থাকার বলেন মিমের ৫টা কেমো দিতে হবে একটা একটা কেমো দাম ৫০হাজার টাকা, এবং অপারেশন করতে হবে এক থেকে দুই লাখ টাকা প্রয়োজন।

আপনারা চাইলে  সাহায্যের হাত বাড়িতে দিতে পারেন, দয়া করে একটু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন সবাই, নিচের দেওয়া নাম্বারে যোগাযোগ করুন, মোবাইল : ০১৭৬২২৬৯০৮৭ নগদ অথবা বিকাশ পার্সোনাল।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

সাড়ে তিন বছর বয়সে ক্যান্সার আক্রান্ত ভুগছেন মিম

আপডেট সময় : ০৬:১৩:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ মে ২০২৪

জিএম আবু জাফর, স্টাফ রিপোটার সাতক্ষীরা:

সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ৫নং শিবপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড খানপুর গ্রামের মোছা:ফজিলা খাতুনের মেজো মেয়ে মোছা:  রুবিনা খাতুন এর একমাত্র মেয়ে সন্তান মোছা : মিম, মিমের বাবার নাম মো: ইসরাইল হোসেন।

গত এক বছর ধরে ক্যান্সার আক্রান্ত ভুগছেন মিম,
মিমের বাবা মো: ইসরাইল হোসেন বলেন আমি আর পারছি না মিমের চিকিৎসা করতে, এমন কি মো: ইসরাইল হোসেন তার স্ত্রী সন্তানকে এখন আর দেখাশুনা করে না। এখন আর খজখবর ও মোবাইলে কথা টুকু ও পযন্ত বলে না,এই বিপাদের সময় সন্তানকে কাছে না রেখে ইসরাইল হোসেন সে তার মতোন সাভাবিক জিবন জাপন করছেন, এই নিষ্ঠুর পাশান বাবা কি করে থাকতে পারে, এমন নিষ্ঠুর বাবা থাকার চেয়ে না থাকা টাই ভালো।
আমি পুলিশ প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এই ইসরাইল হোসেন,আর যেন মিমের মত বাবার আদর স্নেহের থেকে বঞ্চিত না হয়। মিম ও তার আম্মা খুব কষ্টে জীবনযাপন করছেন একদিকে সংসারের খাওয়া দাওয়ার খরচ অন্যদিকে মিমের চিকিৎসা করা, চোখের পানিতে দিন পার করছেন তারা কি করে মিমকে সুস্থ করা যায়।

মিম ও তার আম্মা এখন মিমের নানির বাড়িতে থাকে, নানি মোছা: ফজিলা খাতুন খুব অসহায় দরিদ্র পরিবার, ফজিলা খাতুন ছোট একটা চায়ের দোকান চালায়, চায়ের দোকানে যা ইনকাম হয় একদিকে সংসার চালাতে হয় অন্যদিকে মিমের ছোট মামা সেও ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত ভুগছেন। চায়ের দোকান চালিয়ে কোন রকম সংসার টাই চলছে, মিমের নানি ফজিলা খাতুন বলেন আমি বড় বিপাদে পড়ে আছি কি করে আমি এদের দেখাশুনা ও চিকিৎসা করব আমার কাছে তো কোন টাকা নেই ও কোন জমি জায়গা নেই যে জমি বিক্রয় করে চিকিৎসা করব, ফজিলা খাতুন বলেন আমার ছোট ছেলে সে ও ক্যান্সার রোগে ভুগছেন আমি কি করবো বুঝতে পারছি না। ফজিলা খাতুন বলেন আমার কানের সোনার দুল ছিল সেই দুটি বন্দক রেখে মিমের ঢাকায় চক্ষু হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলাম, সেখানে কিছু দিন থাকার বলেন মিমের ৫টা কেমো দিতে হবে একটা একটা কেমো দাম ৫০হাজার টাকা, এবং অপারেশন করতে হবে এক থেকে দুই লাখ টাকা প্রয়োজন।

আপনারা চাইলে  সাহায্যের হাত বাড়িতে দিতে পারেন, দয়া করে একটু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন সবাই, নিচের দেওয়া নাম্বারে যোগাযোগ করুন, মোবাইল : ০১৭৬২২৬৯০৮৭ নগদ অথবা বিকাশ পার্সোনাল।