ঢাকা ১০:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
শ্যামনগরে যুবদলের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত রাউজানে সনাতনী ছাত্রছাত্রীদের জন্য বিদ্যার্থী বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত ১১০ জন সদস্য এক কণ্ঠে শপথ নিলেন পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়ার জন্য সাপলেজার কৃতি সন্তান জেরিন তাসনিম অদিতী মেডিকেল পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ন সরকার উৎখাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলকারী গ্রেপ্তার-৮ আনসার-সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে গাজা,নগদ অর্থ উদ্ধার, আটক-১ পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ১১ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ সাতক্ষীরার আশাশুনিতে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্ট এর সম্মেলন অনুষ্ঠিত ফেনী ইউনিভার্সিটিতে আইন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে নোয়াপাড়া পথেরহাট থেকে মাওলা আলী জামে মসজিদ সড়ক সংস্কারের আহ্বান এলাকাবাসীর

শ্যামনগরে কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা চর্চাকারীদের আন্তঃ অভিজ্ঞতা বিনিময় সফর অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৯:৫৭:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫ ৭৩ বার পড়া হয়েছে

মোঃ আরিফুজ্জামান আরিফ, শ্যামনগর প্রতিনিধিঃ আজ ৩০ জুলাই বুধবার বেসরকারী গবেষণা প্রতিষ্ঠান বারসিক’র উদ্যোগে উপকুলীয় এলাকার তৈরিকৃত কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা শিক্ষণ কেন্দ্রের চর্চাকারীদের আন্তঃ অভিজ্ঞতা বিনিময় সফর অনুষ্টিত হয়। এই অভিজ্ঞতা বিনিময়ে কর্মএলাকার পদ্মপুকুর, বুড়িগোয়ালিনী, মুন্সিগঞ্জ, রমজাননগর, ইশ্বরীপুর ও শ্যামনগর সদর ইউনিয়নের শিখন কেন্দ্রের ২৪ জন উদ্যোগ গ্রহনকারী মুন্সিগঞ্জের লোকনাথ মন্ডলের, রমজাননগরের রফিকুল ইসলাম ও কেরামত আলীর এবং ও শ্যামনগর সদর ইউনিয়নের দেলোয়ারা, নিমাই মন্ডল, গঙ্গা রানীর কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা শিখন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন ।পরিদর্শনকারী কৃষানী মলিনা রানী বলেন,‘কানে শোনার চেয়ে দেখা অনেক ভালো। অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে অনেক কিছু শেখা যায়। আমরা আজ এই অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে অনেক উদ্যোগ ও চর্চা সম্পর্কে দেখতে ও জানতে পেরেছি। এটি আমাদের শিক্ষন কেন্দ্র গুলো উন্নয়নে বড় ভূমিকা পালন করবে। আজ আমরা বিভিন্ন পদ্ধতি যেমন টাওয়ার, স্যালাইন, কলস, বস্তা, মালচিং, সমন্বিত খামার, ক্যারেট সহ অব্যবহারিত বিভিন্ন জিনিসে (বালতি, গামলা, মাটির মালসা, পট ইত্যাদি) সবজী চাষ হচ্ছে সেসব পদ্ধতি দেখতে পেলাম। পরিদর্শনে অংশগ্রহনকারী, গোবিন্দ, কেরামত আলী, নিমাই মন্ডল ও কনিকা রানীরা জানান যে, ‘আমরা দুর্যোগ এলাকায় বাস করি। প্রতিনিয়ত আমাদেরে এই দুর্যোগ মোকাবেলা করে টিকে থাকতে হচ্ছে। তার জন্য আমাদের বিভিন্ন অভিযোজন কৌশল, প্রশিক্ষণ ও উপকরণ দরকার যেটা বারসিকের সহায়তায় এই অভিজ্ঞতা বিনিময় সফরের মাধ্যমে পেয়েছি। আয়োজনকারী বারসিক কর্মকর্তারা জানান যে, ‘বারিসক দীর্ঘদিন ধরে উপকুলীয় এলাকায় কাজ করছে। সে কাজের ধারবাহিকতায় অন্যান্য কাজের সাথে শ্যামনগর উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ২৫ টি শিখন কেন্দ্র তৈরির পরিকল্পনা আছে যার মধ্যে ইতিপূর্বে ১৯ টি সেন্টার তৈরি হয়েছে। যারা নিজের উন্নয়নের পাশপাশি এলাকার বিভিন্ন উন্নয়নে গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা রাখছে। তাদের বাড়ি গুলো এক একটি শিখন কেন্দ্রে রুপান্তরিত করার চেষ্টা করছে। সে লক্ষ্যে ধারাবাহিক কর্মসুচি চলমান রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

শ্যামনগরে কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা চর্চাকারীদের আন্তঃ অভিজ্ঞতা বিনিময় সফর অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় : ০৯:৫৭:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫

মোঃ আরিফুজ্জামান আরিফ, শ্যামনগর প্রতিনিধিঃ আজ ৩০ জুলাই বুধবার বেসরকারী গবেষণা প্রতিষ্ঠান বারসিক’র উদ্যোগে উপকুলীয় এলাকার তৈরিকৃত কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা শিক্ষণ কেন্দ্রের চর্চাকারীদের আন্তঃ অভিজ্ঞতা বিনিময় সফর অনুষ্টিত হয়। এই অভিজ্ঞতা বিনিময়ে কর্মএলাকার পদ্মপুকুর, বুড়িগোয়ালিনী, মুন্সিগঞ্জ, রমজাননগর, ইশ্বরীপুর ও শ্যামনগর সদর ইউনিয়নের শিখন কেন্দ্রের ২৪ জন উদ্যোগ গ্রহনকারী মুন্সিগঞ্জের লোকনাথ মন্ডলের, রমজাননগরের রফিকুল ইসলাম ও কেরামত আলীর এবং ও শ্যামনগর সদর ইউনিয়নের দেলোয়ারা, নিমাই মন্ডল, গঙ্গা রানীর কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা শিখন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন ।পরিদর্শনকারী কৃষানী মলিনা রানী বলেন,‘কানে শোনার চেয়ে দেখা অনেক ভালো। অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে অনেক কিছু শেখা যায়। আমরা আজ এই অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে অনেক উদ্যোগ ও চর্চা সম্পর্কে দেখতে ও জানতে পেরেছি। এটি আমাদের শিক্ষন কেন্দ্র গুলো উন্নয়নে বড় ভূমিকা পালন করবে। আজ আমরা বিভিন্ন পদ্ধতি যেমন টাওয়ার, স্যালাইন, কলস, বস্তা, মালচিং, সমন্বিত খামার, ক্যারেট সহ অব্যবহারিত বিভিন্ন জিনিসে (বালতি, গামলা, মাটির মালসা, পট ইত্যাদি) সবজী চাষ হচ্ছে সেসব পদ্ধতি দেখতে পেলাম। পরিদর্শনে অংশগ্রহনকারী, গোবিন্দ, কেরামত আলী, নিমাই মন্ডল ও কনিকা রানীরা জানান যে, ‘আমরা দুর্যোগ এলাকায় বাস করি। প্রতিনিয়ত আমাদেরে এই দুর্যোগ মোকাবেলা করে টিকে থাকতে হচ্ছে। তার জন্য আমাদের বিভিন্ন অভিযোজন কৌশল, প্রশিক্ষণ ও উপকরণ দরকার যেটা বারসিকের সহায়তায় এই অভিজ্ঞতা বিনিময় সফরের মাধ্যমে পেয়েছি। আয়োজনকারী বারসিক কর্মকর্তারা জানান যে, ‘বারিসক দীর্ঘদিন ধরে উপকুলীয় এলাকায় কাজ করছে। সে কাজের ধারবাহিকতায় অন্যান্য কাজের সাথে শ্যামনগর উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ২৫ টি শিখন কেন্দ্র তৈরির পরিকল্পনা আছে যার মধ্যে ইতিপূর্বে ১৯ টি সেন্টার তৈরি হয়েছে। যারা নিজের উন্নয়নের পাশপাশি এলাকার বিভিন্ন উন্নয়নে গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা রাখছে। তাদের বাড়ি গুলো এক একটি শিখন কেন্দ্রে রুপান্তরিত করার চেষ্টা করছে। সে লক্ষ্যে ধারাবাহিক কর্মসুচি চলমান রয়েছে।