ঢাকা ০৬:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫, ১৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
৩১ দফা বাস্তবায়নে অটল অঙ্গীকার—দুমকিতে সদস্য নবায়নে নতুন চ্যালেঞ্জ যশোরের শার্শায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের ৩১ দফা জনসাধারণের মাঝে প্রচারের লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ সরকারি অর্থের অপচয়ের আরেক নজির-দুমকিতে সংযোগ সড়ক ছাড়া সেতু সোনাগাজীর শাহজাহান সাজু কে ঢাকায় অপহরণ ও নির্যাতনের অভিযোগ ‎খেলাধুলায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে গর্বিত- পবিপ্রবি উপাচার্য ‎ চুয়াডাঙ্গায় মাদকসহ যুবক গ্রেফতার, ১৫ দিনের কারাদণ্ড কুতুবদিয়া থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে শ্রমিকলীগ নেতা গ্রেফতার কালিগঞ্জে দীর্ঘদিন অনুপস্থিত থাকায় প্রাথমিকের ২ শিক্ষক বিভাগীয় জবাবদিহির মুখে বহমান বাংলা পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা বরেণ্য শিক্ষাবিদ মো. জিয়াউর রহমান’র ওফাতে গভীর শোক প্রকাশ সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর) আসনে এবি পার্টির আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

রংপুরে সাংবাদিক হামলার শিকার ৫ দিন অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত আসামী ধরতে সংক্ষম হননি পুলিশ

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১১:৫৫:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫ ১০০ বার পড়া হয়েছে

সেলিম চৌধুরী,জেলা প্রতিনিধি, রংপুরঃ

রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তথ্য সংগ্রহের সময়, যুবলীগের চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার হন দৈনিক ঢাকা পত্রিকার সাংবাদিক মাটি মামুন।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে, রমেক হাসপাতালের এ্যাম্বুলেন্স স্ট্যান্ড বটতলা এলাকায় ওই সাংবাদিক সন্ত্রাসী হামলার শিকার হন। আহত সাংবাদিক মাটি মামুন দৈনিক ঢাকা পত্রিকার রংপুর বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত আছেন। 
স্থানীয় প্রতক্ষদর্শী সুত্রে জানা গেছে, রংপুর মহানগরীর ১৯ নং ওয়ার্ড সাগরপাড়ার বাসিন্দা মাহফুজার রহমান ও হাসিনা বেগমের ছেলে, জাহিদ হাসান জনি (৩০) জিন্নাতুল ইসলাম জয় (২৫) সহ অজ্ঞাত ৮/১০ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী মিলে ওই সাংবাদিকের উপর হামলা করে। অভিযুক্ত জনি ও জয় দুইভাই রংপুর মহানগরীর চিহ্নিত সন্ত্রাসী, তাদের নামে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি থানাসহ বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। মাটি মামুন বলেন,গত ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেলেও যুবলীগ নামীয় সন্ত্রাসী বাহিনী এখনো সক্রিয় ভূমিকায় আছে।
ইতিপূর্বে সন্ত্রাসী জনি ও জয়ের অবৈধ অস্ত্র প্রদর্শনের ছবিসহ তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চাঁদাবাজি নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়। এজন্য তারা আমাকে সন্দেহ করে এবং হত্যার পরিকল্পনা করে। বিষয়টি জানার পরে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি থানা ও পরশুরাম থানার ওসি,ডিজিএফআই এনএসআই সিটিএসবিসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্বশীলদেরকে আমি বার-বার অবগত করেছি। তারা যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করলে হয়তো আজকে আমি হামলার শিকার হতাম না। আমার উপর হামলার ৫ দিন অতিবাহিত হলেও এখন প্রযন্ত কোনো আসামী ধরতে সক্ষম হননি রংপুর মেট্রো কোতোয়ালি থানা পুলিশ। এবিষয়ে – রংপুর মেট্রো কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আতাউর রহমান এর সাথে মুঠোফোনে কথা হোলে তিনি বলেন, অভিযোগ দিয়েছে অভিযোগ আমলে নিয়ে অসামীদের কে গ্রেপ্তারের জন্য চিরুনি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

রংপুরে সাংবাদিক হামলার শিকার ৫ দিন অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত আসামী ধরতে সংক্ষম হননি পুলিশ

আপডেট সময় : ১১:৫৫:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫

সেলিম চৌধুরী,জেলা প্রতিনিধি, রংপুরঃ

রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তথ্য সংগ্রহের সময়, যুবলীগের চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার হন দৈনিক ঢাকা পত্রিকার সাংবাদিক মাটি মামুন।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে, রমেক হাসপাতালের এ্যাম্বুলেন্স স্ট্যান্ড বটতলা এলাকায় ওই সাংবাদিক সন্ত্রাসী হামলার শিকার হন। আহত সাংবাদিক মাটি মামুন দৈনিক ঢাকা পত্রিকার রংপুর বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত আছেন। 
স্থানীয় প্রতক্ষদর্শী সুত্রে জানা গেছে, রংপুর মহানগরীর ১৯ নং ওয়ার্ড সাগরপাড়ার বাসিন্দা মাহফুজার রহমান ও হাসিনা বেগমের ছেলে, জাহিদ হাসান জনি (৩০) জিন্নাতুল ইসলাম জয় (২৫) সহ অজ্ঞাত ৮/১০ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী মিলে ওই সাংবাদিকের উপর হামলা করে। অভিযুক্ত জনি ও জয় দুইভাই রংপুর মহানগরীর চিহ্নিত সন্ত্রাসী, তাদের নামে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি থানাসহ বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। মাটি মামুন বলেন,গত ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেলেও যুবলীগ নামীয় সন্ত্রাসী বাহিনী এখনো সক্রিয় ভূমিকায় আছে।
ইতিপূর্বে সন্ত্রাসী জনি ও জয়ের অবৈধ অস্ত্র প্রদর্শনের ছবিসহ তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চাঁদাবাজি নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়। এজন্য তারা আমাকে সন্দেহ করে এবং হত্যার পরিকল্পনা করে। বিষয়টি জানার পরে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি থানা ও পরশুরাম থানার ওসি,ডিজিএফআই এনএসআই সিটিএসবিসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্বশীলদেরকে আমি বার-বার অবগত করেছি। তারা যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করলে হয়তো আজকে আমি হামলার শিকার হতাম না। আমার উপর হামলার ৫ দিন অতিবাহিত হলেও এখন প্রযন্ত কোনো আসামী ধরতে সক্ষম হননি রংপুর মেট্রো কোতোয়ালি থানা পুলিশ। এবিষয়ে – রংপুর মেট্রো কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আতাউর রহমান এর সাথে মুঠোফোনে কথা হোলে তিনি বলেন, অভিযোগ দিয়েছে অভিযোগ আমলে নিয়ে অসামীদের কে গ্রেপ্তারের জন্য চিরুনি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।