ঢাকা ০৪:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
মানিকগঞ্জে অবৈধ দোকানে দখলদারিত্ব: জনদুর্ভোগ চরমে গাজীপুরে অটো গাড়ি চুরি, স্থানীয়দের সহায়তায় উদ্ধার জামালপুরে মব সৃষ্টি করে সাংবাদিকের উপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি স্ত্রী কন্যাকে ফিরে পেলেন স্বামী দীপংকর সোনাগাজী উপজেলা পরিষদে ও ফুলগাজী উপজেলা পরিষদের জামায়াতের প্রার্থীতা ঘোষণা ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলার ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার রাউজানে বাবার ২৯৫তম আর্ভির্ভাব উৎসব উপলক্ষে বিশ্বশান্তি গীতাযজ্ঞ অনুষ্ঠিত রাজাপুরে মহিলা দলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত কালীগঞ্জে শিশু গনধর্ষণে কিশোর গ্যাংয়ের ৩ সদস্য আটক শায়েস্তাগন্জ উপজেলায় সংসদ সদস্য প্রার্থী কাজী মহসিন আহমেদে গণসংযোগ

যশোর বাঘারপাড়ায় চাঁদাবাজির নামে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে বিএনপির ওপরে দায় চাপানোর চেষ্টা

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৭:০৮:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫ ১৮৪ বার পড়া হয়েছে

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":[],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":false,"containsFTESticker":false}

নিজেস্ব প্রতিনিধিঃ যশোর বাঘারপাড়া থানার বন্দবিলা ইউনিয়নের পুলের হাটে ঘটনাটি ঘটেছে।
গত ১৮ জুলাই ২৫ ইং তারিখে মাই টিভির বাঘারপাড়া প্রতিনিধি আক্তারুজ্জামান তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে (Aktharuzzaman Mim নামের ফেসবুক আইডি) একটি ভিডিও নিউজ প্রকাশ করে,যেখানে দেখা যাচ্ছে মাছ বিক্রেতা সূজন বিশ্বাস বিক্রেতা নান্টু ও কবিরকে চাঁদাবাজ বলে দোষারোপ করে। পরবর্তীতে একই ভিডিওটিতে ঐ পুলের হাট বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ীর বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে।
ভিডিওটির মাধ্যমে নান্টু এবং কবিরের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ আনা হচ্ছে।কিন্তু বিষয়টি ছিলো সম্পূর্ণ বানোয়াট ও মিথ্যা এবং ভিকটিম দু’জনকে সামাজিকভাবে হেয় করার জন্য এক পক্ষ ইন্দোন দিচ্ছে।যার মূল কারণ হলো এই অভিযোগ যদি তাদের ওপর আসে তাহলে বিএনপির দুর্নাম হবে যেটা এলাকাবাসীর থেকে জানা গেছে।বিষয়টি দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র অফিসে আজ সকাল ১১ টা নাগাদ জানানো হলে ঘটনাস্থলে সততা যাচাইয়ে অফিশিয়াল নিজেস্ব প্রতিনিধিকে পাঠানো হয়।
উক্ত বিষয়টা নিয়ে নিজেস্ব প্রতিনিধির প্রতিবেদনটি তুলে ধরা হলো।

আমি (রায়হান সুলতান, ক্রাইম রিপোর্টার, দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র) পুলেরহাট গিয়ে দেখতে পায় বিষয়টি বেশ আলোচিত হওয়ার কারনে এলাকাবাসীর ভেতর চাঞ্চল্যকর সৃষ্টি হয়েছে। আমি প্রথমে দেখতে পেলাম স্থানীয় লোকজন বিষয়টি মিমাংসার জন্য আলোচনা করছে উক্ত স্থানে শত লোকের উপস্থিতি পেয়েছি।
সাংবাদিককে অভিযোগকারী সূজন পুলিশের উপস্থিততে সকলের নিকট স্বীকার করেন যে তিনি যে ভিডিওটি সাংবাদিক আক্তারুজ্জামানকে দিয়েছে এবং ভিডিওতে যা বলেছে তা সে লোভে পড়ে অন্যের প্রচারণায় করেছেন।
উপস্থিতি সকলের সামনে সূজনের ব্যাপারে তার বাবা প্রশ্ন করা হলে তিনি সম্পূর্ণ তার ছেলে সূজনের বিপরীতে বলেছেন।তার বাবা শখা জেলে বলেছে সূজন পরের বুদ্ধিতে নেশাগ্রস্ত হয়ে এই জঘন্যতম কাজ করেছে। একই শুরে তার চাচা মকাও বলছেন যে, তার ভাইপো সূজন একজন মাদকসেবি, সব সময় নেশা গ্রস্থ থাকে, ওকে যে যা বলে তাই করে।
সুজনের দাদু নিমাই মেম্বর একই কথা বলেছেন নাতি সূজনের বিরুদ্ধে এবং কাকা,দাদু,বাবা সকলেই একই এলাকার মানুষ অর্থ্যাৎ নান্টু ও কবির সকলের গ্রাম : বড় খুদড়া,ইউনিয়ন বন্দবিলা,থানা-বাঘারপাড়া, যশোর।
সূজনের দাদু,কাকা,বাবাকে যখন প্রশ্ন করা হয় যে নান্টু ও কবির কেমন প্রকৃতির মানুষ উত্তরে তারা বলেন ওরা খুবই ভাল মানুষ এবং ওদের বিরুদ্ধে বিগত দিনে এই এলাকায় কোন অভিযোগ নেই।
আমাদের সূজন নেশা করে সেই কারণে হয়তো ওকে কেউ ব্যবহার করছে।

সকলের উপস্থিতিতে বাঘারপাড়া থানাধীন কর্মরত পুলিশ দায়িত্বরত অফিসার আসিফ ও আক্কাচ সূজনকে এই ব্যাপারে প্রশ্ন করলে সূজন বলে সে বিষয়টি না বুঝেই করেছে নান্টু ও কবিরকে সামাজিকভাবে হেয় করার জন্য ঘটনাটি ঘটিয়েছে এবং এই ঘটনাটি পুলেরহাট এলাকার আওয়ামী ছাত্রলীগের ফরিদ ও তার সহযোগী খোকন ভিডিও করতে একপ্রকার বাধ্য করেছে বলে জানিয়েছে অভিযোগকারী সূজন। এবং সুজনকে খোকনের ঘরে ডেকে নিয়েই ভিডিওটি ধারণ করা হয়।

আক্তারুজ্জামান এর ভিডিও প্রতিবেদনে দেখা গেছে কয়েকজন ব্যবসায়ী বলেছে নান্টু কবিরদের কাছে টাকা পায়।আসলে দোকানীরা ক্রেতার কাছে টাকা পাবে এটা সাভাবিক।
ব্যবসায়ী বাবলু,অরুপ,নগেন,ইসলাম এরা সকলেই একটি কথা বলছেন সেটা হলো- একটি লোক এসে তাদের আলাদা আলাদা ভাবে প্রশ্ন করে আপনি কি কবির বা নান্টুর কাছে টাকা পাবেন? ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন হ্যা পাবো তবে তারা জানতো না তাদেরকে গোপনে ভিডিও করা হচ্ছে। তারা বুঝতে পেরেছেন ভিডিওটি প্রকাশ করার পর তাদেরকে দিয়ে একজনকে ফাঁসাতে চক্রান্ত করে এই জঘন্য কাজটি করা হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকে জানিয়েছেন যে, কবির নান্টু বিএনপি রাজনীতির সাথে জড়িত তাই বিএনপিকে বা বিএনপির লোক চাঁদাবাজ এটা করার জন্যই এই নিচু কাজটি করেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক জন বলেছেন এই ফরিদ হলো যুবলীগ করা সময়কালে এই পুলেরহাট এলাকা নিয়ন্ত্রণ করতো এবং বিভিন্ন চাঁদাবাজি কর্মকান্ড ঘটাতো যা এলাকাবাসীরও অভিযোগ।এই ফরিদ খোকনকে কাজে লাগিয়ে নেশাগ্রস্থ লোভী সূজনকে ব্যবহার করে নান্টু ও কবিরকে ফাঁসাতে চাইছিলো।তার মূল টার্গেট বিএনপিকে চাঁদাবাজ দল হিসাবে সমাজের কাছে তুলে ধরা এবং বিএনপির নামে বদনাম রটানোর জন্য কারণ নান্টরা দোষী হলেই তো লোকে বলতো বিএনপি একটি চাঁদাবাজ দল।ঐ এলাকার মানুসের দাবী এমন ঘৃণিত ঘটনা ঘটানোর জন্য যুবলীগ নেতা ফরিদের বিরুদ্ধে আঈনি ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

যশোর বাঘারপাড়ায় চাঁদাবাজির নামে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে বিএনপির ওপরে দায় চাপানোর চেষ্টা

আপডেট সময় : ০৭:০৮:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫

নিজেস্ব প্রতিনিধিঃ যশোর বাঘারপাড়া থানার বন্দবিলা ইউনিয়নের পুলের হাটে ঘটনাটি ঘটেছে।
গত ১৮ জুলাই ২৫ ইং তারিখে মাই টিভির বাঘারপাড়া প্রতিনিধি আক্তারুজ্জামান তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে (Aktharuzzaman Mim নামের ফেসবুক আইডি) একটি ভিডিও নিউজ প্রকাশ করে,যেখানে দেখা যাচ্ছে মাছ বিক্রেতা সূজন বিশ্বাস বিক্রেতা নান্টু ও কবিরকে চাঁদাবাজ বলে দোষারোপ করে। পরবর্তীতে একই ভিডিওটিতে ঐ পুলের হাট বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ীর বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে।
ভিডিওটির মাধ্যমে নান্টু এবং কবিরের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ আনা হচ্ছে।কিন্তু বিষয়টি ছিলো সম্পূর্ণ বানোয়াট ও মিথ্যা এবং ভিকটিম দু’জনকে সামাজিকভাবে হেয় করার জন্য এক পক্ষ ইন্দোন দিচ্ছে।যার মূল কারণ হলো এই অভিযোগ যদি তাদের ওপর আসে তাহলে বিএনপির দুর্নাম হবে যেটা এলাকাবাসীর থেকে জানা গেছে।বিষয়টি দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র অফিসে আজ সকাল ১১ টা নাগাদ জানানো হলে ঘটনাস্থলে সততা যাচাইয়ে অফিশিয়াল নিজেস্ব প্রতিনিধিকে পাঠানো হয়।
উক্ত বিষয়টা নিয়ে নিজেস্ব প্রতিনিধির প্রতিবেদনটি তুলে ধরা হলো।

আমি (রায়হান সুলতান, ক্রাইম রিপোর্টার, দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র) পুলেরহাট গিয়ে দেখতে পায় বিষয়টি বেশ আলোচিত হওয়ার কারনে এলাকাবাসীর ভেতর চাঞ্চল্যকর সৃষ্টি হয়েছে। আমি প্রথমে দেখতে পেলাম স্থানীয় লোকজন বিষয়টি মিমাংসার জন্য আলোচনা করছে উক্ত স্থানে শত লোকের উপস্থিতি পেয়েছি।
সাংবাদিককে অভিযোগকারী সূজন পুলিশের উপস্থিততে সকলের নিকট স্বীকার করেন যে তিনি যে ভিডিওটি সাংবাদিক আক্তারুজ্জামানকে দিয়েছে এবং ভিডিওতে যা বলেছে তা সে লোভে পড়ে অন্যের প্রচারণায় করেছেন।
উপস্থিতি সকলের সামনে সূজনের ব্যাপারে তার বাবা প্রশ্ন করা হলে তিনি সম্পূর্ণ তার ছেলে সূজনের বিপরীতে বলেছেন।তার বাবা শখা জেলে বলেছে সূজন পরের বুদ্ধিতে নেশাগ্রস্ত হয়ে এই জঘন্যতম কাজ করেছে। একই শুরে তার চাচা মকাও বলছেন যে, তার ভাইপো সূজন একজন মাদকসেবি, সব সময় নেশা গ্রস্থ থাকে, ওকে যে যা বলে তাই করে।
সুজনের দাদু নিমাই মেম্বর একই কথা বলেছেন নাতি সূজনের বিরুদ্ধে এবং কাকা,দাদু,বাবা সকলেই একই এলাকার মানুষ অর্থ্যাৎ নান্টু ও কবির সকলের গ্রাম : বড় খুদড়া,ইউনিয়ন বন্দবিলা,থানা-বাঘারপাড়া, যশোর।
সূজনের দাদু,কাকা,বাবাকে যখন প্রশ্ন করা হয় যে নান্টু ও কবির কেমন প্রকৃতির মানুষ উত্তরে তারা বলেন ওরা খুবই ভাল মানুষ এবং ওদের বিরুদ্ধে বিগত দিনে এই এলাকায় কোন অভিযোগ নেই।
আমাদের সূজন নেশা করে সেই কারণে হয়তো ওকে কেউ ব্যবহার করছে।

সকলের উপস্থিতিতে বাঘারপাড়া থানাধীন কর্মরত পুলিশ দায়িত্বরত অফিসার আসিফ ও আক্কাচ সূজনকে এই ব্যাপারে প্রশ্ন করলে সূজন বলে সে বিষয়টি না বুঝেই করেছে নান্টু ও কবিরকে সামাজিকভাবে হেয় করার জন্য ঘটনাটি ঘটিয়েছে এবং এই ঘটনাটি পুলেরহাট এলাকার আওয়ামী ছাত্রলীগের ফরিদ ও তার সহযোগী খোকন ভিডিও করতে একপ্রকার বাধ্য করেছে বলে জানিয়েছে অভিযোগকারী সূজন। এবং সুজনকে খোকনের ঘরে ডেকে নিয়েই ভিডিওটি ধারণ করা হয়।

আক্তারুজ্জামান এর ভিডিও প্রতিবেদনে দেখা গেছে কয়েকজন ব্যবসায়ী বলেছে নান্টু কবিরদের কাছে টাকা পায়।আসলে দোকানীরা ক্রেতার কাছে টাকা পাবে এটা সাভাবিক।
ব্যবসায়ী বাবলু,অরুপ,নগেন,ইসলাম এরা সকলেই একটি কথা বলছেন সেটা হলো- একটি লোক এসে তাদের আলাদা আলাদা ভাবে প্রশ্ন করে আপনি কি কবির বা নান্টুর কাছে টাকা পাবেন? ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন হ্যা পাবো তবে তারা জানতো না তাদেরকে গোপনে ভিডিও করা হচ্ছে। তারা বুঝতে পেরেছেন ভিডিওটি প্রকাশ করার পর তাদেরকে দিয়ে একজনকে ফাঁসাতে চক্রান্ত করে এই জঘন্য কাজটি করা হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকে জানিয়েছেন যে, কবির নান্টু বিএনপি রাজনীতির সাথে জড়িত তাই বিএনপিকে বা বিএনপির লোক চাঁদাবাজ এটা করার জন্যই এই নিচু কাজটি করেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক জন বলেছেন এই ফরিদ হলো যুবলীগ করা সময়কালে এই পুলেরহাট এলাকা নিয়ন্ত্রণ করতো এবং বিভিন্ন চাঁদাবাজি কর্মকান্ড ঘটাতো যা এলাকাবাসীরও অভিযোগ।এই ফরিদ খোকনকে কাজে লাগিয়ে নেশাগ্রস্থ লোভী সূজনকে ব্যবহার করে নান্টু ও কবিরকে ফাঁসাতে চাইছিলো।তার মূল টার্গেট বিএনপিকে চাঁদাবাজ দল হিসাবে সমাজের কাছে তুলে ধরা এবং বিএনপির নামে বদনাম রটানোর জন্য কারণ নান্টরা দোষী হলেই তো লোকে বলতো বিএনপি একটি চাঁদাবাজ দল।ঐ এলাকার মানুসের দাবী এমন ঘৃণিত ঘটনা ঘটানোর জন্য যুবলীগ নেতা ফরিদের বিরুদ্ধে আঈনি ব্যবস্থা নেওয়া হোক।