ঢাকা ০৮:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ২৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
কৃষিগুচ্ছ ভর্তিচ্ছুদের সহায়তায় বাকৃবির বিশেষ বাস সার্ভিস এলাকার প্রভাবশালী নেতার কারণে বলি হতে যাচ্ছে নবদম্পতির নতুন জীবন মাদারগঞ্জে ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন বাতিলের দাবীতে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল  সাতক্ষীরায় এক নারীকে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ, আদালতের নির্দেশে সদর থানায় মামলা জীবননগর থানাধীন শাহাপুর পুলিশ ক্যাম্প কর্তৃক মাদক বিরোধী অভিযানে ২০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার গ্রেফতার-০১জন চাঞ্চল্যকর অপহরণ পলাতক আসামী গ্রেফতার: ভিকটিম উদ্ধার রাণীশংকৈলে বৈরী আবহাওয়ার কারণে শাপলা রানীর পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছাতে দেরী হয়ায় পরীক্ষা দেওয়া হলো না ঝিনাইদহে বিনামূল্যে পাট বীজ ও সার পেলেন ৮’শত কৃষক জাতীয়তাবাদী তরুণদল রংপুর বিভাগীয় পূর্ব কমিটি বিলুপ্তি ও নতুন কমিটির অনুমোদন সম্প্রীতির কালিগঞ্জ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করলেন কালিগঞ্জবাসী

মানুষের নিরাপদ আস্থা যেন পীরগঞ্জ থানার পুলিশ অফিসার ইনচার্জ এ ফারুক

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৮:৩১:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫ ৪৯ বার পড়া হয়েছে

নিজেস্ব প্রতিনিধি,শিরিন: দৈনিক বাংলাদেশের চিত্রে সাক্ষাৎতে
তিনি বলেন,আমি সংবাদ শিরোনাম হওয়ার জন্য কাজ করিনা।
আমরা সিনেমাতে দেখে থাকি কোন এলাকার আইনশৃঙ্খলার অবনতি হলে সেই এলাকায় একজন সৎ, নির্ভিক, দক্ষ, সাহসী ও মানবিক পুলিশ অফিসার পাঠানো হয়। যিনি অন্যায়ের সঙ্গে আপোসহীন থাকার কারণে ওই এলাকার মানুষের কাছে জনপ্রিয় পুলিশ হিসেবে বিশেষ পরিচিতি পান। এমনি একজন পুলিশ অফিসার হলেন- পীরগঞ্জ থানার পুলিশ অফিসার ইনচার্জ এম এ ফারুক। সিনেমার মতো হুবহু না হলেও বাস্তবে বাংলাদেশ পুলিশে এ ধরনের অনেক কর্মকর্তাকে দেখা যায়, যারা খুব কম সংবাদের শিরোনাম হন।
একনিষ্ঠ সমাজকর্মী মানবতার ফেরিওয়ালা এম এ ফারুক নিজেই একজন সুদক্ষ তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর পুলিশ অফিসার। সমাজসেবামূলক কাজে জড়িয়ে অল্প দিনের মধ্যে জনগণের আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন এই যুবক। সামাজিক দিক থেকে সকলের প্রিয় মানুষ তিনি। মানুষের হিয়ার মাঝে অধিকার পৌছে দেয়াই তার বাসনা, মুখে থাকে তার মন ভাল করে দেয়া হাসি। সদা প্রাণোবন্ত হাস্যোজ্জ্বল মানুষ তিনি। হাসি ছাড়া কথা বলেন না কারো সাথে। ঘুম থেকে উঠে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত পরোপকারে নিজেকে নিয়োজিত রাখেন এই মানবিক মানুষ। স্বপ্ন তার অসহায় মানুষদের নিয়ে কাজ করার। তিনি সবসময় অসহায় অবহেলিত মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকেন। শুধু তাই নয় যে কোনো সামাজিক সমস্যায় তাকে পাশে পাওয়া যায়।

গত বছর ছাত্র গণ-অভ্যূথ্থানের পর দেশের আইন শৃঙ্খলা যখন অস্বাভাবিক, ঠিক সেই ক্রান্তি লগ্নে রংপুরের পীরগঞ্জ থানায় অফিসার ইনচার্জ হিসাবে যোগদান করেন। তিনি যোগদান করার প্রথম দিনই থানা মসজিদের অসমাপ্ত কাজ করার উদ্যোগ গ্রহন করেন, এবং অসমাপ্ত কাজগুলো সুধীজননদের সহযোগিতায সমাপ্ত করেন। এমন কি তিনি থানায় যোগদান করার পর থেকে রাজনৈতিক নেতাদের প্রভাবমুক্ত করেন। তার উদ্দেশ্য একটাই তার হচ্ছে- “পুলিশ যে জনতার ” এই স্লোগান বাস্তবায়ন করা। অবশ্য তিনি এই উপজেলার ১৫ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা মিলে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ মানুষের মাঝে তা প্রমান করেছেন। পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে থানা মসজিদে প্রতিদিন প্রায় শতাধিক লোকের ইফতারের আয়োজন করেন।এ ছাড়াও তিনি অফিসার ইনচার্জের পাশাপাশি পৌর কাউন্সিলরের দ্বায়িত্ব সফল ভাবে পালন করেন। উপজেলার জিবো পয়েন্ট নিরবিচ্ছিন্নভাবে মাদক ও জুয়ার খবর পাওয়া গেছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন যেসব এলাকার এমন তথ্য আছে সেগুলি আমার থানা থেকে ২৫ -৩০ কিলোমিটার দূরে হওয়ায় ঘটনা স্থলে পৌঁছার আগে আমি চলে যায় তারপরও আমার অভিযান অব্যাহত আছে যেকোন মুহূর্তেই তাদেরকে গ্রেপ্তার করা আইনের আওতায় নেওয়া হবে । আপুর এক প্রশ্নের জবাবে এম এ ফারুক বলেন-
“ছাত্র বৈষম্য আন্দোলনে নিহত শহীদ আবু সাঈদের থানা হওয়ার এখানে অনেক ভিআইপি ডিউটি করতে হয়। কিন্তু যেগুলো গাড়ি থানায় আছে সেসব গাড়ি দিয়ে ডিউটি করাও অসম্ভব এমনকি গাড়িগুলো চালানোর অনুপযোগী হওয়ায় সঠিক ভাবে ডিউটি করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই এই পীরগঞ্জ থানায় একটি নতুন অত্যাধুনিক পুলিশ বহনকারী একটি গাড়ি হলে সেবার মান বাড়ানোসহ দ্রুত সময়ে জনগণের কাছাকাছি যেতে পারত পুলিশ।”
পাশাপাশি তিনি থানার সকল জনগন এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, বৈষম্য ছাত্রনেতা ও সকল সাংবাদিকদের সহযোগিতা পেলে আরো আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরো উন্নত করা সম্ভব হবে।

তিনি বলেন আমি পীরগঞ্জ থানায় যোগদান করার পরেই উপজেলা প্রশাসনের আর্থিক সহায়তায প্রায় ৩০ জন পুলিশ সদস্যের থাকার ব্যারাকের ব্যবস্থা করেছি ।থানা ক্যাম্পাস চত্বর ময়লা ও আবর্জনায় ভর্তি ছিলো যা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় পরিস্কার করে অত্যন্ত সুন্দর ও মনোরম পরিবেশ তৈরি করেছি। পীরগঞ্জ থানার ১৪ নং চতরা ইউপির চাঞ্চল্যকর ক্লুলেস ডাবল মার্ডার মামলা খুব দ্রুততার সহিত উদঘাটন ও আসামি গ্রেফতার করে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করেন। থানা এলাকায় মাদকসেবী ও জুয়াড়ুদের গ্রেফতার ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে মোবাইল কোর্টের ব্যবস্থা করে বিভিন্ন মেয়াদে সাজার ব্যবস্থা চলমান রেখেছেন । তিনি নিজেই তথ্য প্রযুক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে দীর্ঘদিনের পুরনো সাজা ওয়ারেন্টভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তার করে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দের ব্যবস্থা করেন।
তিনি মনে করেন- একটি সুন্দর কাজ সম্পাদন করতে দরকার ভালো মানসিকতার। মানুষের সেবা করাটাই আত্মতৃপ্তি। অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারলেই ভালো লাগে। মানুষের উপকার করতে পারলে নিজের কাছে অনেক ভালো লাগে। তাই নিজেকে আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত রাখার চেষ্টা করছেন তিনি। এটাই তার কর্মময় জীবন। এভাবেই সারাজীবন জনগণের সেবা করে পাশে থাকতে চায় পীরগঞ্জ থানার পুলিশ অফিসার ইনচার্জ এম এ ফারুক।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

মানুষের নিরাপদ আস্থা যেন পীরগঞ্জ থানার পুলিশ অফিসার ইনচার্জ এ ফারুক

আপডেট সময় : ০৮:৩১:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

নিজেস্ব প্রতিনিধি,শিরিন: দৈনিক বাংলাদেশের চিত্রে সাক্ষাৎতে
তিনি বলেন,আমি সংবাদ শিরোনাম হওয়ার জন্য কাজ করিনা।
আমরা সিনেমাতে দেখে থাকি কোন এলাকার আইনশৃঙ্খলার অবনতি হলে সেই এলাকায় একজন সৎ, নির্ভিক, দক্ষ, সাহসী ও মানবিক পুলিশ অফিসার পাঠানো হয়। যিনি অন্যায়ের সঙ্গে আপোসহীন থাকার কারণে ওই এলাকার মানুষের কাছে জনপ্রিয় পুলিশ হিসেবে বিশেষ পরিচিতি পান। এমনি একজন পুলিশ অফিসার হলেন- পীরগঞ্জ থানার পুলিশ অফিসার ইনচার্জ এম এ ফারুক। সিনেমার মতো হুবহু না হলেও বাস্তবে বাংলাদেশ পুলিশে এ ধরনের অনেক কর্মকর্তাকে দেখা যায়, যারা খুব কম সংবাদের শিরোনাম হন।
একনিষ্ঠ সমাজকর্মী মানবতার ফেরিওয়ালা এম এ ফারুক নিজেই একজন সুদক্ষ তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর পুলিশ অফিসার। সমাজসেবামূলক কাজে জড়িয়ে অল্প দিনের মধ্যে জনগণের আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন এই যুবক। সামাজিক দিক থেকে সকলের প্রিয় মানুষ তিনি। মানুষের হিয়ার মাঝে অধিকার পৌছে দেয়াই তার বাসনা, মুখে থাকে তার মন ভাল করে দেয়া হাসি। সদা প্রাণোবন্ত হাস্যোজ্জ্বল মানুষ তিনি। হাসি ছাড়া কথা বলেন না কারো সাথে। ঘুম থেকে উঠে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত পরোপকারে নিজেকে নিয়োজিত রাখেন এই মানবিক মানুষ। স্বপ্ন তার অসহায় মানুষদের নিয়ে কাজ করার। তিনি সবসময় অসহায় অবহেলিত মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকেন। শুধু তাই নয় যে কোনো সামাজিক সমস্যায় তাকে পাশে পাওয়া যায়।

গত বছর ছাত্র গণ-অভ্যূথ্থানের পর দেশের আইন শৃঙ্খলা যখন অস্বাভাবিক, ঠিক সেই ক্রান্তি লগ্নে রংপুরের পীরগঞ্জ থানায় অফিসার ইনচার্জ হিসাবে যোগদান করেন। তিনি যোগদান করার প্রথম দিনই থানা মসজিদের অসমাপ্ত কাজ করার উদ্যোগ গ্রহন করেন, এবং অসমাপ্ত কাজগুলো সুধীজননদের সহযোগিতায সমাপ্ত করেন। এমন কি তিনি থানায় যোগদান করার পর থেকে রাজনৈতিক নেতাদের প্রভাবমুক্ত করেন। তার উদ্দেশ্য একটাই তার হচ্ছে- “পুলিশ যে জনতার ” এই স্লোগান বাস্তবায়ন করা। অবশ্য তিনি এই উপজেলার ১৫ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা মিলে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ মানুষের মাঝে তা প্রমান করেছেন। পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে থানা মসজিদে প্রতিদিন প্রায় শতাধিক লোকের ইফতারের আয়োজন করেন।এ ছাড়াও তিনি অফিসার ইনচার্জের পাশাপাশি পৌর কাউন্সিলরের দ্বায়িত্ব সফল ভাবে পালন করেন। উপজেলার জিবো পয়েন্ট নিরবিচ্ছিন্নভাবে মাদক ও জুয়ার খবর পাওয়া গেছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন যেসব এলাকার এমন তথ্য আছে সেগুলি আমার থানা থেকে ২৫ -৩০ কিলোমিটার দূরে হওয়ায় ঘটনা স্থলে পৌঁছার আগে আমি চলে যায় তারপরও আমার অভিযান অব্যাহত আছে যেকোন মুহূর্তেই তাদেরকে গ্রেপ্তার করা আইনের আওতায় নেওয়া হবে । আপুর এক প্রশ্নের জবাবে এম এ ফারুক বলেন-
“ছাত্র বৈষম্য আন্দোলনে নিহত শহীদ আবু সাঈদের থানা হওয়ার এখানে অনেক ভিআইপি ডিউটি করতে হয়। কিন্তু যেগুলো গাড়ি থানায় আছে সেসব গাড়ি দিয়ে ডিউটি করাও অসম্ভব এমনকি গাড়িগুলো চালানোর অনুপযোগী হওয়ায় সঠিক ভাবে ডিউটি করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই এই পীরগঞ্জ থানায় একটি নতুন অত্যাধুনিক পুলিশ বহনকারী একটি গাড়ি হলে সেবার মান বাড়ানোসহ দ্রুত সময়ে জনগণের কাছাকাছি যেতে পারত পুলিশ।”
পাশাপাশি তিনি থানার সকল জনগন এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, বৈষম্য ছাত্রনেতা ও সকল সাংবাদিকদের সহযোগিতা পেলে আরো আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরো উন্নত করা সম্ভব হবে।

তিনি বলেন আমি পীরগঞ্জ থানায় যোগদান করার পরেই উপজেলা প্রশাসনের আর্থিক সহায়তায প্রায় ৩০ জন পুলিশ সদস্যের থাকার ব্যারাকের ব্যবস্থা করেছি ।থানা ক্যাম্পাস চত্বর ময়লা ও আবর্জনায় ভর্তি ছিলো যা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় পরিস্কার করে অত্যন্ত সুন্দর ও মনোরম পরিবেশ তৈরি করেছি। পীরগঞ্জ থানার ১৪ নং চতরা ইউপির চাঞ্চল্যকর ক্লুলেস ডাবল মার্ডার মামলা খুব দ্রুততার সহিত উদঘাটন ও আসামি গ্রেফতার করে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করেন। থানা এলাকায় মাদকসেবী ও জুয়াড়ুদের গ্রেফতার ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে মোবাইল কোর্টের ব্যবস্থা করে বিভিন্ন মেয়াদে সাজার ব্যবস্থা চলমান রেখেছেন । তিনি নিজেই তথ্য প্রযুক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে দীর্ঘদিনের পুরনো সাজা ওয়ারেন্টভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তার করে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দের ব্যবস্থা করেন।
তিনি মনে করেন- একটি সুন্দর কাজ সম্পাদন করতে দরকার ভালো মানসিকতার। মানুষের সেবা করাটাই আত্মতৃপ্তি। অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারলেই ভালো লাগে। মানুষের উপকার করতে পারলে নিজের কাছে অনেক ভালো লাগে। তাই নিজেকে আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত রাখার চেষ্টা করছেন তিনি। এটাই তার কর্মময় জীবন। এভাবেই সারাজীবন জনগণের সেবা করে পাশে থাকতে চায় পীরগঞ্জ থানার পুলিশ অফিসার ইনচার্জ এম এ ফারুক।