ঢাকা ০২:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নতুন কুঁড়ি ও মার্কস অলরাউন্ডার কৃতিত্বে ফেনীর দুই শিক্ষার্থী কুতুবদিয়া কালী মন্দিরে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে মতবিনিময় সভা রাজাপুরে ধানের শীষের পক্ষে গোলাম আজম সৈকতের গণসংযোগ শার্শায় সাংবাদিক মনি’র মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন কাউখালি বেকুটিয়ায় বিশ্ব নদী দিবস ২০২৫ইং পালিত শাল্লায় বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক কর্মচারী ফোরাম’র উপজেলা শাখায় কমিটি গঠন করা হয় বিশ্ব নদী দিবস ২০২৫ উপলক্ষে গ্রীন ভয়েসের মানববন্ধন কুলিয়া চরবালিথা মুনষ্টার তরুণ সংঘের নবনির্বাচিত কমিটির সদস্যদের সংবর্ধনা উজিরপুরে বিএনপি নেতা বহিষ্কার: ধর্মীয় সম্প্রীতি ভাঙা ও কুকীর্তির গল্প শ্যামনগরে বিশ্ব নদী দিবসে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

ভূমি কর্মকর্তা কর্তৃক হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা জেলা প্রশাসক এর কাছে অভিযোগ ভুক্তভোগীর

নিজেস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৯:৪৪:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪ ১৮৪ বার পড়া হয়েছে

ভূমি কর্মকর্তা কর্তৃক হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা জেলা প্রশাসক এর কাছে অভিযোগ ভুক্তভোগীর।

সেলিম চৌধুরী, জেলা প্রতিনিধি,রংপুর ঃ

স্থানীয় ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়।

গজঘন্টা ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা কর্তৃক,হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা থেকে বাঁচার জন্য রংপুর জেলা প্রশাসক এর কাছে অভিযোগ করেন গত ৬ মার্চ ২০২৪ইং বুধবার ভুক্তভোগী শামছুজ্জামান সুখী।

ভুক্তভোগীর শামছুজ্জামান সুখী সাংবাদিক দের
জানান।
আমি কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষে গত ২০২০ সালের জুন মাসে গঙ্গাচড়া উপজেলার ৬নং গজঘণ্টা ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডস্থ খলেয়ার দোলায় অনাবাদি ১০ একর সম্পত্তির উপরে সুখী বহুমুখী কৃষি খামার ট্রেড লাইসেন্স নংঃ GGUP-৯১৮ কর্মসংস্থান গড়ার প্রত্যয়ে ১০ বছরের জন্য লিজ গ্রহণ করি।
বিশ্ব মহামারি করোনার কারণে, শুরুতেই নানামুখী আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হলেও পরে সরকারি বে-সরকারি ব্যাংক ও এনজিও থেকে নেয়া লোনের টাকা দিয়ে সুখী বহুমুখী কৃষি খামার এর কার্যক্রম শুরু করি।
এতে করে ৮ জন বেকার মানুষের কর্মসংস্থান
সৃষ্টি হয়েছে।
বর্তমানে মৎস্য চাষ বৃদ্ধির লক্ষে গজঘণ্টা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও জমির মালিক মো: মাহবুবার রহমান তারা সহ, জমির অন্যান্য লীজদাতা ও স্থানীয়দের সাথে পরামর্শক্রমে আমার লীজকৃত অনাবাদি ডোবাগুলো সংস্কার করাকালীন সময়, গত ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ইং বৃহস্পতিবার গজঘন্টা ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন গঙ্গাচড়া থানার সাব ইন্সপেক্টর মোঃ রবিউল ইসলাম বিপি নংঃ
৮২০১০২৬৪৬৬ সঙ্গীয় ফোর্সদের নিয়ে আমার প্রকল্পে আসেন।
থানা পুলিশ, ৯৯৯ এ অভিযোগ আছে মর্মে উক্ত
খামারে সংস্কার কাজে নিয়োজিত ৬ টি কাকড়া গাড়ী আটক করে থানায় নিয়ে যান।
কিন্তু পরে সেই ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে, আমি ও জমির মালিক স্থানীয় সাবেক চেয়ারম্যানের নামে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন গজঘন্টা ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন।
সেই মামলায় উল্লেখিত বর্ণনার সাথে বাস্তবতার কোনই মিল নেই ।
শ্যালো মেশিনে ড্রেজিং করে বালু উত্তোলনের কোন ঘটনাই ঘটেনি সেখানে।
মেশিন ও পাইপ ধ্বংসের কথাগুলো ডাহা মিথ্যে, এমনকি ঘটনাস্থলে কখনোই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা হয়নি।
গজঘন্টা ইউনিয়ন ভুমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা আনোয়ার তার ব্যক্তিস্বার্থের জন্যই এসব করছেন। ইতিপূর্বে তিনি জেলা প্রশাসক, রংপুর, ইউএনও গঙ্গাচড়া, এসিল্যান্ড গঙ্গাচড়া, ওসি গঙ্গাচড়ার নামে দেড় লাখ টাকা চাঁদা দাবী করেন।
আমি উক্ত টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তিনি আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে চরমভাবে হয়রানি করছেন।
সেই মামলার কথা বিভিন্ন মহলে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে।
যার কারণে আমি প্রতিনিয়তই আর্থিক, মানুষিক ও সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন হচ্ছি।
বর্তমানে মিথ্যা মামলা ও পুলিশের ভয়ে সুখী বহুমুখী কৃষি খামারে চরম আতংক বিরাজ করছে।
এমতাবস্থায় আমার এই কর্মসংস্থানটি বন্ধ হয়ে গেলে আমাকে একেকবারেই পথে বসতে হবে। অপরদিকে কর্মহীন হয়ে পড়বে ২০ টি মানুষ।
বন্ধ হবে ২০ পরিবারের রুটিরুজির ব্যবস্থা
তিনি আরও জানান অতিদ্রুত অত্র খামারের কাজ সংস্কার করতে না পারলে আগামী তে বর্ষা বাদল মৌসুমে কাজ সম্ভব করা হবেনা।
এবিষয়ে ঘটনা স্থানে আশা গজঘণ্টা ইউনিয়ন
ভুমি উপ-সহকারীর অফিস সহায়ক সূভ্রত রায় এর সাথে কথা বলতে তিনি জানান শ্যালো মেশিনে ড্রেজিং করে বালু উত্তোলনের কোন ঘটনাই এখানে দেখিনি তবে কোদাল দিয়ে মাটি কেঁটে নিয়ে যাওয়ার সময় ৬ টি কাকরা গাড়ী জব্দ করেন পুলিশ।
তিনি আরও বলেন আমি ছোট কর্মচারী আমার অফিস গজঘন্টা ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন তার কথায় সেখানে গিয়েছি আপনারা স্যার এর সাথে কথা বলেন।
অত্র মামলার বাদী ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন ক্যামের সামনে কথা বলতে নারাজ তিনি বলেন মামলার অভিযোগে যা লেখা আছে সেটাই আমার বক্তব্য।

নিউজটি শেয়ার করুন

One thought on “ভূমি কর্মকর্তা কর্তৃক হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা জেলা প্রশাসক এর কাছে অভিযোগ ভুক্তভোগীর

  1. I am really inspired together with your writing abilities as smartly as with the structure in your blog. Is this a paid theme or did you customize it your self? Either way keep up the nice high quality writing, it’s rare to look a nice weblog like this one these days!

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

ভূমি কর্মকর্তা কর্তৃক হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা জেলা প্রশাসক এর কাছে অভিযোগ ভুক্তভোগীর

আপডেট সময় : ০৯:৪৪:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪

ভূমি কর্মকর্তা কর্তৃক হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা জেলা প্রশাসক এর কাছে অভিযোগ ভুক্তভোগীর।

সেলিম চৌধুরী, জেলা প্রতিনিধি,রংপুর ঃ

স্থানীয় ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়।

গজঘন্টা ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা কর্তৃক,হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা থেকে বাঁচার জন্য রংপুর জেলা প্রশাসক এর কাছে অভিযোগ করেন গত ৬ মার্চ ২০২৪ইং বুধবার ভুক্তভোগী শামছুজ্জামান সুখী।

ভুক্তভোগীর শামছুজ্জামান সুখী সাংবাদিক দের
জানান।
আমি কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষে গত ২০২০ সালের জুন মাসে গঙ্গাচড়া উপজেলার ৬নং গজঘণ্টা ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডস্থ খলেয়ার দোলায় অনাবাদি ১০ একর সম্পত্তির উপরে সুখী বহুমুখী কৃষি খামার ট্রেড লাইসেন্স নংঃ GGUP-৯১৮ কর্মসংস্থান গড়ার প্রত্যয়ে ১০ বছরের জন্য লিজ গ্রহণ করি।
বিশ্ব মহামারি করোনার কারণে, শুরুতেই নানামুখী আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হলেও পরে সরকারি বে-সরকারি ব্যাংক ও এনজিও থেকে নেয়া লোনের টাকা দিয়ে সুখী বহুমুখী কৃষি খামার এর কার্যক্রম শুরু করি।
এতে করে ৮ জন বেকার মানুষের কর্মসংস্থান
সৃষ্টি হয়েছে।
বর্তমানে মৎস্য চাষ বৃদ্ধির লক্ষে গজঘণ্টা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও জমির মালিক মো: মাহবুবার রহমান তারা সহ, জমির অন্যান্য লীজদাতা ও স্থানীয়দের সাথে পরামর্শক্রমে আমার লীজকৃত অনাবাদি ডোবাগুলো সংস্কার করাকালীন সময়, গত ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ইং বৃহস্পতিবার গজঘন্টা ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন গঙ্গাচড়া থানার সাব ইন্সপেক্টর মোঃ রবিউল ইসলাম বিপি নংঃ
৮২০১০২৬৪৬৬ সঙ্গীয় ফোর্সদের নিয়ে আমার প্রকল্পে আসেন।
থানা পুলিশ, ৯৯৯ এ অভিযোগ আছে মর্মে উক্ত
খামারে সংস্কার কাজে নিয়োজিত ৬ টি কাকড়া গাড়ী আটক করে থানায় নিয়ে যান।
কিন্তু পরে সেই ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে, আমি ও জমির মালিক স্থানীয় সাবেক চেয়ারম্যানের নামে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন গজঘন্টা ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন।
সেই মামলায় উল্লেখিত বর্ণনার সাথে বাস্তবতার কোনই মিল নেই ।
শ্যালো মেশিনে ড্রেজিং করে বালু উত্তোলনের কোন ঘটনাই ঘটেনি সেখানে।
মেশিন ও পাইপ ধ্বংসের কথাগুলো ডাহা মিথ্যে, এমনকি ঘটনাস্থলে কখনোই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা হয়নি।
গজঘন্টা ইউনিয়ন ভুমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা আনোয়ার তার ব্যক্তিস্বার্থের জন্যই এসব করছেন। ইতিপূর্বে তিনি জেলা প্রশাসক, রংপুর, ইউএনও গঙ্গাচড়া, এসিল্যান্ড গঙ্গাচড়া, ওসি গঙ্গাচড়ার নামে দেড় লাখ টাকা চাঁদা দাবী করেন।
আমি উক্ত টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তিনি আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে চরমভাবে হয়রানি করছেন।
সেই মামলার কথা বিভিন্ন মহলে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে।
যার কারণে আমি প্রতিনিয়তই আর্থিক, মানুষিক ও সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন হচ্ছি।
বর্তমানে মিথ্যা মামলা ও পুলিশের ভয়ে সুখী বহুমুখী কৃষি খামারে চরম আতংক বিরাজ করছে।
এমতাবস্থায় আমার এই কর্মসংস্থানটি বন্ধ হয়ে গেলে আমাকে একেকবারেই পথে বসতে হবে। অপরদিকে কর্মহীন হয়ে পড়বে ২০ টি মানুষ।
বন্ধ হবে ২০ পরিবারের রুটিরুজির ব্যবস্থা
তিনি আরও জানান অতিদ্রুত অত্র খামারের কাজ সংস্কার করতে না পারলে আগামী তে বর্ষা বাদল মৌসুমে কাজ সম্ভব করা হবেনা।
এবিষয়ে ঘটনা স্থানে আশা গজঘণ্টা ইউনিয়ন
ভুমি উপ-সহকারীর অফিস সহায়ক সূভ্রত রায় এর সাথে কথা বলতে তিনি জানান শ্যালো মেশিনে ড্রেজিং করে বালু উত্তোলনের কোন ঘটনাই এখানে দেখিনি তবে কোদাল দিয়ে মাটি কেঁটে নিয়ে যাওয়ার সময় ৬ টি কাকরা গাড়ী জব্দ করেন পুলিশ।
তিনি আরও বলেন আমি ছোট কর্মচারী আমার অফিস গজঘন্টা ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন তার কথায় সেখানে গিয়েছি আপনারা স্যার এর সাথে কথা বলেন।
অত্র মামলার বাদী ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন ক্যামের সামনে কথা বলতে নারাজ তিনি বলেন মামলার অভিযোগে যা লেখা আছে সেটাই আমার বক্তব্য।