বিভিন্ন ব্যক্তির নামে সৃজনশীল মিথ্যা মামলা দায়ের করে এরেস্ট করে কারাগারে পাঠানো মহিলা লীগের লাখি আক্তারের নেশা ছিল

- আপডেট সময় : ০৪:৫৪:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫ ৫২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি রূপগঞ্জ:-
বিগত ১৭ বছরের ফেসিস্ট সরকারের শাসনামলে সমগ্র রূপগঞ্জ তথা রূপগঞ্জ উপজেলায় ভয়ংকর ত্রাসের রাজত্ব করেছিলো এই লাখি আক্তার। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবের স্থানীয় জনগণ বলেন,, এই নেত্রী প্রতিনিয়ত-ই মন্ত্রী গাজী নির্দেশনায় ও তার সঙ্গীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে অসহায় গরিব দুঃখীদের জমি দখল ও চাঁদাবাজি করতো। ভূমিদস্য আর চাঁদাবাজি -ই যেন তার প্রতিদিনের রুটিন ছিল। বিগত আওয়ামী লীগের সময় এই নেত্রী বিএনপি দলের নেতাকর্মীদের নামে বেনামে সৃজনশীল মিথ্যা দিয়ে কারাগারে পাঠাতো। তার নামে কেউ কোনো কিছু বললে তাৎক্ষণিক ভাবে মন্ত্রীর ফোন ধরিয়ে ধরিয়ে দিত,, উক্ত থানার প্রশাসনের কাছে। প্রশাসন নিরুপায় হয়ে, চাকরির ভয়ে, যথারীতি তার নির্দেশ পালনে সর্বদা প্রস্তুত থাকিত। শুধু তাই নয়! সে কখনো মেঘ কখনো তুফান আবার কখনো বা ঘূর্ণিঝড়ের রূপ ধারণ করত। সাধারণ মানুষ তার ভয়ে সবসময়ই আতঙ্কে থাকতো। এই নেত্রী ক্ষমতার অপব্যবহার এতই করতো যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়!! আজ সেই ক্ষমতা দাপট কোথায় গিয়েছে? নেত্রী এইবার কোথায় আত্মগোপন আছে? কেউ জানেন না। তবে প্রশাসন ইচ্ছে করলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাকে গ্রেফতার করতে পারেন। গত জাতীয় নির্বাচনে এই নেত্রী প্রকাশ্যে দিবালোকে মন্ত্রী গাজীর পক্ষ হয়ে নৌকা মার্কায় ভোট চেয়ে অসহায় জনগণকে ভয় দেখিয়ে জনপ্রতি এক হাজার টাকা বিলি করেছিলো!! তার ছোট ভাই নাহিদ হাসান রাজীব ও বড় ভাই জজ মিয়া সহ তার সকল আত্মীয় স্বজনদের নিয়ে,,রূপগঞ্জ ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড বাড়িয়া ছনী গ্রামে এক মাদকের ত্রাসের রাজত্ব গড়ে তুলেছিল!! তাহলে কি যুব মহিলা লীগের এই নেত্রী আত্মগোপন থেকে পার পেয়ে যাবে? প্রশাসনের নিকট সাধারণ মানুষের একটি প্রশ্ন!! সাধারণ জনগণ চায় অতি দ্রুত তাকে আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তি ব্যবস্থা করা হোক।