ঢাকা ১১:২৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নতুন কুঁড়ি ও মার্কস অলরাউন্ডার কৃতিত্বে ফেনীর দুই শিক্ষার্থী কুতুবদিয়া কালী মন্দিরে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে মতবিনিময় সভা রাজাপুরে ধানের শীষের পক্ষে গোলাম আজম সৈকতের গণসংযোগ শার্শায় সাংবাদিক মনি’র মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন কাউখালি বেকুটিয়ায় বিশ্ব নদী দিবস ২০২৫ইং পালিত শাল্লায় বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক কর্মচারী ফোরাম’র উপজেলা শাখায় কমিটি গঠন করা হয় বিশ্ব নদী দিবস ২০২৫ উপলক্ষে গ্রীন ভয়েসের মানববন্ধন কুলিয়া চরবালিথা মুনষ্টার তরুণ সংঘের নবনির্বাচিত কমিটির সদস্যদের সংবর্ধনা উজিরপুরে বিএনপি নেতা বহিষ্কার: ধর্মীয় সম্প্রীতি ভাঙা ও কুকীর্তির গল্প শ্যামনগরে বিশ্ব নদী দিবসে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি, প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি

নিজেস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১২:৫১:২১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১৪১ বার পড়া হয়েছে

মোঃ তৌহিদ ইসলাম বাপ্পি, খুলনা দৌলতপুর প্রতিনিধ।

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি ঘোষণা করা হয়েছে। এর প্রতিবাদে ব্যাংকটির সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন সাংবাদিকরা। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করেন অর্থনীতি বিটের বিপোর্টাররা।

সাধারণত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা অবাধে প্রবেশ করে থাকেন। তবে গত এক মাস ধরে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশ করতে পারছেন না সাংবাদিকরা। এ নিয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ জন্ম নেয়। এতে বিক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সামনে অবস্থান নেন।

অন্যদিকে বিষয়টি সমাধানের জন্য বেলা ১১টার দিকে অর্থনীতি বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সভাপতি মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মীরধা ও সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে দুই সদস্যের প্রতিনিধি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে বৈঠক করেন।

বৈঠকে শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত মতে এখন থেকে সাংবাদিকরা ব্যাংকের নির্দিষ্ট অনুমতিপত্র (প্রবেশ পাস) নিয়ে শুধু মুখপাত্রের কাছেই আসতে পারবেন। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো কর্মকর্তা যদি সাংবাদিকদের পাস দেন সে ক্ষেত্রে তারা শুধু সেই কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন। অন্য কোনো ফ্লোরে যেতে পারবেন না।
তবে এ বিটের বিপোর্টার ওবায়দুল্লাহ রনি বলেন, সাংবাদিকদের জন্য আগে বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ যাতায়াত ছিল। বর্তমানে সেখানে প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। এখন সাংবাদিকরা পাস ইস্যুর মাধ্যমে ব্যাংকের শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন। এর বাইরে অন্য কোথাও বা কোনো কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন না। এর মাধ্যমে সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ যাতায়াত বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। তিনি জানান, এর আগেও পাস ইস্যুর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রবেশ করতে হতো। তবে ভেতরে অবাধ যাতায়াত ছিল। বর্তমানে তা নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।

মূল্যস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গভর্নরের আউট অফ বক্স থিওরির ব্যর্থতা, রিজার্ভ ক্ষয় অব্যাহত থাকা, ব্যাংক একীভূতকরণের মাধ্যমে ব্যাংক লুটকারীদের দায় মুক্তির খবর ধামাচাপা দিতেই সাংবাদিকরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রবেশে করাকরি করা হয়েছে বলে মনে করলেন এই বিটের অন্যান্য সাংবাদিকরা।

সাধারণত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা অবাধে প্রবেশ করে থাকেন। তবে গত এক মাস ধরে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশ করতে পারছেন না সাংবাদিকরা। এ নিয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ জন্ম নেয়। এতে বিক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সামনে অবস্থান নেন।

অন্যদিকে বিষয়টি সমাধানের জন্য বেলা ১১টার দিকে অর্থনীতি বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সভাপতি মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মীরধা ও সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে দুই সদস্যের প্রতিনিধি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে বৈঠক করেন।

বৈঠকে শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত মতে এখন থেকে সাংবাদিকরা ব্যাংকের নির্দিষ্ট অনুমতিপত্র (প্রবেশ পাস) নিয়ে শুধু মুখপাত্রের কাছেই আসতে পারবেন। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো কর্মকর্তা যদি সাংবাদিকদের পাস দেন সে ক্ষেত্রে তারা শুধু সেই কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন। অন্য কোনো ফ্লোরে যেতে পারবেন না।

তবে এ বিটের বিপোর্টার ওবায়দুল্লাহ রনি বলেন, সাংবাদিকদের জন্য আগে বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ যাতায়াত ছিল। বর্তমানে সেখানে প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। এখন সাংবাদিকরা পাস ইস্যুর মাধ্যমে ব্যাংকের শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন। এর বাইরে অন্য কোথাও বা কোনো কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন না। এর মাধ্যমে সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ যাতায়াত বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। তিনি জানান, এর আগেও পাস ইস্যুর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রবেশ করতে হতো। তবে ভেতরে অবাধ যাতায়াত ছিল। বর্তমানে তা নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।
মূল্যস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গভর্নরের আউট অফ বক্স থিওরির ব্যর্থতা, রিজার্ভ ক্ষয় অব্যাহত থাকা, ব্যাংক একীভূতকরণের মাধ্যমে ব্যাংক লুটকারীদের দায় মুক্তির খবর ধামাচাপা দিতেই সাংবাদিকরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রবেশে করাকরি করা হয়েছে বলে মনে করলেন এই বিটের অন্যান্য সাংবাদিকরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি, প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি

আপডেট সময় : ১২:৫১:২১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

মোঃ তৌহিদ ইসলাম বাপ্পি, খুলনা দৌলতপুর প্রতিনিধ।

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি ঘোষণা করা হয়েছে। এর প্রতিবাদে ব্যাংকটির সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন সাংবাদিকরা। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করেন অর্থনীতি বিটের বিপোর্টাররা।

সাধারণত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা অবাধে প্রবেশ করে থাকেন। তবে গত এক মাস ধরে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশ করতে পারছেন না সাংবাদিকরা। এ নিয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ জন্ম নেয়। এতে বিক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সামনে অবস্থান নেন।

অন্যদিকে বিষয়টি সমাধানের জন্য বেলা ১১টার দিকে অর্থনীতি বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সভাপতি মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মীরধা ও সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে দুই সদস্যের প্রতিনিধি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে বৈঠক করেন।

বৈঠকে শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত মতে এখন থেকে সাংবাদিকরা ব্যাংকের নির্দিষ্ট অনুমতিপত্র (প্রবেশ পাস) নিয়ে শুধু মুখপাত্রের কাছেই আসতে পারবেন। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো কর্মকর্তা যদি সাংবাদিকদের পাস দেন সে ক্ষেত্রে তারা শুধু সেই কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন। অন্য কোনো ফ্লোরে যেতে পারবেন না।
তবে এ বিটের বিপোর্টার ওবায়দুল্লাহ রনি বলেন, সাংবাদিকদের জন্য আগে বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ যাতায়াত ছিল। বর্তমানে সেখানে প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। এখন সাংবাদিকরা পাস ইস্যুর মাধ্যমে ব্যাংকের শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন। এর বাইরে অন্য কোথাও বা কোনো কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন না। এর মাধ্যমে সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ যাতায়াত বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। তিনি জানান, এর আগেও পাস ইস্যুর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রবেশ করতে হতো। তবে ভেতরে অবাধ যাতায়াত ছিল। বর্তমানে তা নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।

মূল্যস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গভর্নরের আউট অফ বক্স থিওরির ব্যর্থতা, রিজার্ভ ক্ষয় অব্যাহত থাকা, ব্যাংক একীভূতকরণের মাধ্যমে ব্যাংক লুটকারীদের দায় মুক্তির খবর ধামাচাপা দিতেই সাংবাদিকরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রবেশে করাকরি করা হয়েছে বলে মনে করলেন এই বিটের অন্যান্য সাংবাদিকরা।

সাধারণত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা অবাধে প্রবেশ করে থাকেন। তবে গত এক মাস ধরে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশ করতে পারছেন না সাংবাদিকরা। এ নিয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ জন্ম নেয়। এতে বিক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সামনে অবস্থান নেন।

অন্যদিকে বিষয়টি সমাধানের জন্য বেলা ১১টার দিকে অর্থনীতি বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সভাপতি মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মীরধা ও সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে দুই সদস্যের প্রতিনিধি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে বৈঠক করেন।

বৈঠকে শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত মতে এখন থেকে সাংবাদিকরা ব্যাংকের নির্দিষ্ট অনুমতিপত্র (প্রবেশ পাস) নিয়ে শুধু মুখপাত্রের কাছেই আসতে পারবেন। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো কর্মকর্তা যদি সাংবাদিকদের পাস দেন সে ক্ষেত্রে তারা শুধু সেই কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন। অন্য কোনো ফ্লোরে যেতে পারবেন না।

তবে এ বিটের বিপোর্টার ওবায়দুল্লাহ রনি বলেন, সাংবাদিকদের জন্য আগে বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ যাতায়াত ছিল। বর্তমানে সেখানে প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। এখন সাংবাদিকরা পাস ইস্যুর মাধ্যমে ব্যাংকের শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন। এর বাইরে অন্য কোথাও বা কোনো কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন না। এর মাধ্যমে সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ যাতায়াত বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। তিনি জানান, এর আগেও পাস ইস্যুর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রবেশ করতে হতো। তবে ভেতরে অবাধ যাতায়াত ছিল। বর্তমানে তা নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।
মূল্যস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গভর্নরের আউট অফ বক্স থিওরির ব্যর্থতা, রিজার্ভ ক্ষয় অব্যাহত থাকা, ব্যাংক একীভূতকরণের মাধ্যমে ব্যাংক লুটকারীদের দায় মুক্তির খবর ধামাচাপা দিতেই সাংবাদিকরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রবেশে করাকরি করা হয়েছে বলে মনে করলেন এই বিটের অন্যান্য সাংবাদিকরা।