
জিএম আব্বাস উদ্দিন,সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি:দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়নের শশাডাঙ্গায় মৎস্য ঘেরের ভেড়ীতে মাচা তৈরি করে সুপ্রিমহানি জাতের তরমুজ চাষ করে কৃষকরা স্বাবলম্বী হয়েছেন। তরমুজ চাষী শশাডাঙ্গা গ্রামের আবুল কাসেম এর ছেলে আবুল খালেক জানান, আমি দীর্ঘ দিন যাবৎ ৪০ বিঘা জমিতে সাদা মাছের চাষ করে আসিতেছি। এবছর দেবহাটা উপজেলা উপসহকারী কৃষি অফিসার মোস্তফা মোস্তাক আহম্মেদ এর সহযোগিতায় ও পরামর্শে আমার উক্ত ৪০ বিঘা জমির মৎস্য ঘেরের ভেড়ী বাঁধের দুই পার্শ্বে মাচা তৈরি করে সুপ্রিমহানি জাতের তরমুজ চাষ করেছি। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে ৪ প্যাকেট সুপ্রিমহানি জাতের তরমুজ এর বীজ, সার ও কীটনাশক বিনা মূল্যে পেয়েছি। এই বীজ বপন করে, ৮০ দিন পর তরমুজ গাছে এখন প্রচুর ফল ধরেছে। গত ৬ আগষ্ট প্রথমবার তরমুজ তুলেছি, কেজি প্রতি ৬০ টাকা দরে বিক্রি করে ২০ হাজার টাকার তরমুজ বিক্রয় করেছি। তরমুজ চাষী আবুল খালেক আরো জানান, আমার তরমুজ গাছে যেপরিমাণ ফল ধরেছে, তাহা বিক্রি করে এবার ২ লক্ষ টাকার অধিক টাকার তরমুজ বিক্রয় করতে পারব বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেন। দেবহাটা উপজেলা উপসহকারী কৃষি অফিসার মোস্তফা মোস্তাক আহম্মেদ জানান, কুলিয়া শশাডাঙ্গায় আমার সহযোগিতায় টিকিট, সেকেন্দ্রা, নারিকেলি ও ঘলঘলিয়াসহ বিভিন্ন বিলের মৎস্য ঘেরের ভেড়ী বাঁধে মাচা তৈরি করে অপসিজন সুপ্রিমহানি তরমুজ চাষ করে অনেক কৃষক স্বাবলম্বী হবে বলে আশা রাখি।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ রায়হান সুলতান।
যোগাযোগঃ ৭২/৭-৮ মানিকনগর, মুগদা,ঢাকা-১২০৩
মোবাইলঃ +৮৮০৯৬৩৮০৮৯০১৪
Copyright © 2025 দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র. All rights reserved.