সুন্দরগঞ্জের দেশ রূপান্তরের সাংবাদিক শেখ মামুন উর রশিদ এর সঙ্গে সুন্দরগঞ্জের সাহাবাজ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফাতেমা আক্তার মিলির এমন উদ্ধত্বপূর্ণ আচরণে ধিক্কার জানাই। যোগ্যতা আর নিয়মের তোয়াক্কা না করেই ক্ষমতার দাপটে সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষক পদ বাগিয়ে নেন তিনি।
এই মিলি গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের প্রয়াত এমপি মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনের শ্যালিকা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি সৈয়দা খুরশিদ জাহান স্মৃতির বোন।
অনিয়ম-দুর্নীতি ও নিয়োগ বাণিজ্যসহ বিদ্যালয়টিতে তিনি একক আধিপত্য বিস্তার শুরু করেন। স্বামীর বড় ভাইকে সভাপতি বানিয়ে বিভিন্ন পদে নিয়োগের নামে কোটি টাকা পকেটস্থ করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, অভিভাবক ও ভুক্তভোগীরা বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেও আজ কোন প্রতিকার পায়নি।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতনের পর লাপাত্তা ছিলেন এই নারী প্রধান শিক্ষক। দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকার পর বুধবার (২৬ মার্চ) সকালে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে হাজির হন তিনি। তখন অভিযোগের বিষয়ে সাংবাদিকেরা বক্তব্য জানতে তার কাছে গেলে তিনি রীতিমতো রেগে যান। কোন মন্তব্য না করে নানা বাজে শব্দচয়ন ও অশোভন আচরণ করেন। এক পর্যায়ে গালাগালসহ পায়ের স্যান্ডেল খুলে মারাপিট করার হুমকি দেন তিনি।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ রায়হান সুলতান।
যোগাযোগঃ ৭২/৭-৮ মানিকনগর, মুগদা,ঢাকা-১২০৩
মোবাইলঃ +৮৮০৯৬৩৮০৮৯০১৪
Copyright © 2025 দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র. All rights reserved.