মোঃ আঃ কুদ্দুস খান,মঠবাড়ীয়া পিরোজপুর প্রতিনিধী:-রোগী আর অসহায় মানুষের সেবা করাই শ্রেষ্ট ইবাদত।আর ছোট বেলায় পড়তাম লেখা পড়া করে একজন ডাক্তার হব।অসহায় হত দরিদ্র,রোগীদের বিনা মূল্যে চিকিৎসা করব।একটি দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্র স্হাপন করব।
আর এখন দেখি তার উল্টো।পিরোজপুর জেলার মঠবাড়ীয়া উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্স বহু বছর পূর্বে ছিল একটা দুর্নীতির আখরা।তখন ছিল ডাঃ কামরুল আহসান।তার ছিল হসপিটালের আধিপত্য হাতের মুঠোয়। তিনিই সর্বেসর্বা।যাই খুশি তাই করত।ভালো ডাক্তার আসলে খারাপ আচারন সহ তাকে ২/৩ মাসের মধ্যে অপমানিত হয়ে চলে যেতে হত।
তেমনি মঠবাড়ীয়া উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্সে বহু বছর ধরে চলে তার আধিপত্য,প্রভাব,।তার যোগসাজসে মঠবাড়ীয়া যতটা ডায়গনষ্টিক সেন্টার গড়ে উঠেছে।হিসেব করলে বাংলাদেশে ততটা নাই।লোকটি দেখতে সুন্দর কিন্তু তার মনটা এত নোংড়া তা আজকের দেখলাম।১৮/০৭/২৫ ইং তারিখ শুক্রবার।লায়লা নামে এক মহিলা তার কাছে চিকিৎসার জন্য যায়।এই রোগী গত ২৫/০৪/ ২৫ তারিখ তার পরিবারের ৪ জন চিকিৎসা করিয়াছিল।এবং ৫/৬ বছর পর্যন্ত এই ডাক্তার সাহেবের স্হায়ী রেগী।তার রিসিপশনের লোকটার কাছে পুরাতন পরামর্শ পত্রটা দেওয়ার ৫০০৳ রাখল।অনেক অনুরোধ করল এবং ফেরদৌস সাহেবের কাছে আমার ফোন ধরাইয়া দিল।কিন্তু এই অমানুষ ডাঃ সাহেব আমার সাথেও খারাপ আচারন করল ঢ়ে আচারনটা একটা বাসের হেলপার বা টোকাইর মত।এবং রিসিপসনে থাকা লোকটি রোগীর সন্তান এই এসসি পড়ুয়া ছাত্রের জামার কলার ধরে চেম্বার থেকে নামিয়ে দিল।সাৎে ব্যাবহার তো টোকাইর মত।
এই যদি হয় একটা ডাক্তারের পশা আর নেশা তাহলে মানুষ যাবে কোথায়? একটা ডাকাত,চামার,হেলপার,মুচি,নাপিত তাদের মানবতা আছে অনুরোধ করলে মানবতা দেখায়।আর এই ডাক্তারী পড়ুয়া বহু বছরের পুরোনো আধিপত্য প্রভাব বিস্তার ডায়গনষ্টিক ব্যবসায়ী,সরকারী ঔষধ চোর তার আচারনটা মুখোষধারী শয়তান তার আচারনটা কোন পর্যায়ে?
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ রায়হান সুলতান।
যোগাযোগঃ ৭২/৭-৮ মানিকনগর, মুগদা,ঢাকা-১২০৩
মোবাইলঃ +৮৮০৯৬৩৮০৮৯০১৪
Copyright © 2025 দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র. All rights reserved.