জোবায়ের বিন আব্বাসঃ- ৯ জুলাই গভীর রাতে চিনিডাঙ্গা সিদ্দিকিয়া আমিনিয়া জামে মসজিদের ইমাম ও চিনিডাঙ্গা এতিমখানার শিক্ষক গাবুরা ইউনিয়ন ৯ নং সরা শ্যামনগর উপজেলার বাসিন্দা আব্দুল গাফফারের ছেলে হাফেজ আব্দুল হালিম ১২ /২ /২০২৪ উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানের চাকরিতে যোগদান করেন এবং কমিটি প্রতিমাসের ৯০০০ (নয় হাজার টাকা) করে সম্মানী দিতেন। ৯ ই জুলাই গভীর রাত্রে মসজিদের ৮০ ওয়ার্ডের আউজা সেট ১টি, মসজিদের মাইকের ইউনিট ২ টি, এতিমখানার সিলিং ফ্যান ২টি,কম্বল ৫টি, মেলামাইন থালা ১৫ টি,গামলা ২টি, বাটি ১২টি ও দুটি নারকেল চুরি করে পালিয়ে গেছে। সহযোগী হিসেবে ছিল ছাত্র আব্দুর রহমান পিতা আরিফ গ্রাম চাঁদনিমুকা, সাইফুল ইসলাম পিতা নুরালি দক্ষিণ পারুলিয়া দেবহাটা। জানা যায় হাফেজ আব্দুল হালিম এর আগে পাঁচপাতে ছিল অপরাধ করে পালিয়ে ছিল। পারুলিয়া ইউনিয়ন পলগাদা কাছারিপাড়া কুয়েত সংস্থার মসজিদে চাকরি করতো সেখান থেকেও মসজিদের দান বক্স ভেঙ্গে টাকা চুরি করে রাতের আঁধারে পালিয়ে ছিল। হালিমের এলাকায় খোঁজখবর নিয়ে জানা যায় সে একজন পেশাদার চোর বিভিন্ন জায়গায় মসজিদে ইমামতি চাকরি করার জন্য মসজিদ মাদ্রাসায় থেকে কয়েক মাস পর চুরি করে পালায়। এলাকাবাসীর দাবি এই পেশাদার চোর কে ধর্মের ছালা বুকে বেঁধে মসজিদ মাদ্রাসা গুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এলাকার দুর্নামের হাত থেকে বাঁচার জন্য উদ্ধাতন কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনের কাছে আশু কামনা করে। মসজিদ ও মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষর দাবি এই পেশাদারকে চোরকে দ্রুত ধরে আইনের আওতায় আনা হোক যেন ধর্মের নাম করে চুরি আর না করতে পারে। মাদ্রাসা মসজিদের কমিটির কাছে ক্ষতির পরিমাণ জানতে চাইলে তারা বলেন প্রায় ৬০০০০ টাকার মত মালামাল চুরি করে নিয়ে গেছে। কমিটির দাবি চুরি মালামাল গুলি মসজিদ মাদ্রাসায় দ্রুত ফিরে পাইতে পারে প্রশাসনের কাছে আশু কামনা করে। বর্তমানে সে এখন সহযোগী দুইজন ছাত্রকে নিয়ে বাবুরা নয় নং সারা তার গ্রামে বাড়িতে আছে।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ রায়হান সুলতান।
যোগাযোগঃ ৭২/৭-৮ মানিকনগর, মুগদা,ঢাকা-১২০৩
মোবাইলঃ +৮৮০৯৬৩৮০৮৯০১৪
Copyright © 2025 দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র. All rights reserved.