গাজিপুর জেলায় হোতাপাড়া মনিপরে কবিরাজ আবুকালাম আজাদ ও তার বন্ধু লিয়াকোত দির্ঘ দিন ধরে কবিরাজি করে। জন সূএে জানা যায় রংপুর জেলার জুমেরা বেগম আসে তার স্বামিকে তার কাছে ফিরিয়ে আনার জন্য, কবিরাজের কাছে এসে বলে তখন তিনি বলেন তোমার স্বামিকে এনে দেবো ২০০০০ টাকা লাগবে, তখন জুমেরা বেগম রাজি হয় পরে পানি পড়া ও কিছু কাগজ লিখে দিয়ে বলেন কিছু পানি গোসল করবে এবং কাগজ গুলো কবরে পুতে দিবে। তখন জুমেরা বেগম কবিরাজের কথা মতো কাজ করে এভাবে দুই তিন মাস কেটে যায় স্বামি যখন না আসে পুনোরায় আবার কবিরাজের কাছে যায় তখন কবিরাজ আবার কিছু কাগজ লিখে দিয়ে বলে এবার এই কাগজ গুলো শ্বসানে পুতে দিবে,এবং দুই মাস সময় দেয় কবিরাজ বলেন যদি না আসে তোমার টাকা ফেরত দিয়ে দিবো, তখন জুমেরা বেগম কবিরাজের কথায় কাজ করেন এবং দুই মাস পরে যখন স্বামি যখন না আসে পুনোরায় আবার কবিরাজের কাছে যায় জুমেরা কবিরাজকে বললেন আমার কাজ হয় নাই আপনি আমার টাকা ফেরত দেন, তখন কবিরাজ জুমরাকে বলেন তুমি যদি আমার সাথে ২১বার শারারিক মিলামিশা করো তোমার স্বামি চলে আসবে জুমেরা কবিরাজের কথায় রাজি না হয়ে বললেন,আমি আপনার মেয়ের মতো আমি আপনার সাথে এ কাজ করতে পারবো না আপনি আমার টাকা ফেরত দেন কবিরাজ রেগে জুমেরা বেগমকে বলেন টাকা দিতে পারবো না তখন জুমেরা বেগম তার বাড়িরলোককে কবিরাজের কাছে যায় তখন কবিরাজের ছেলে এসে জুমেরাকে মার ধর করেন এবং হুমকি দেন জন সূএে জানা যায় জামাল পুরের সাহানাজ বেগম কবিরাজের কাছে আসে তখন কবিরাজ সানাজকে পানি পরা ও কিছু কাগজ দেন কবরে গেরে দেওয়ার জন্য যখন সাহানাজ বেগমের কবিরাজের দেওয়া কাজ না হয় পুনোরায় সাহানাজ বেগম কবিরাজের কাছে যায় তখন কবিরাজ সাহানাজকে শারারিক মিলামিশার কথা বলেন তখন সাহানাজ বেগম কবিরাজের কথায় রাজি হয় এবং বলেন কতো দিন শারারি মিলামিশা করলে স্বামি আসবে তখন কবিরাজ বলেন সাত দিন মিলামিশা করতে হবে তখন সাহানাজ বেগম রাজি হয় তখন থেকে সাহানাজ বেগম বলেন ১১ দিন শারারিক মিলামিশা করেন যখন সাহানাজ বেগমের স্বামি না আসে পুনোরায সাহানাজ বেগম কবিরাজের কাছে যায়ে বলেন আমার কাছ আপনার করা লাগবে না আমার ১৭০০০ টাকা দিয়ে দেন তখন কবিরাজ রেগে সাহানাজ বেগমকে ঘরে আটকিয়ে তার বন্ধু লিয়াকতকে নিয়ে সাহানাজ বেগমকে ধর্ষণ করে এবং বলে যদি এ কথা কাওকে বলিস তোর তিন সন্তান জিন চালান দিয়ে ও বান মেরে মেরেফেলবো। তাই সাহানাজ এবং জুমেরা বলছেন এই দুষ্ট কবিরাজ আবুকালাম আজাদ লিয়াকত ও তার ছেলে মেহেদি হাসান মিঠুর বিচার চাই।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ রায়হান সুলতান।
যোগাযোগঃ ৭২/৭-৮ মানিকনগর, মুগদা,ঢাকা-১২০৩
মোবাইলঃ +৮৮০৯৬৩৮০৮৯০১৪
Copyright © 2025 দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র. All rights reserved.