ক্রাইম রিপোর্টার:-
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা বেগমপুর ইউনিয়নের খোরশেদ পুর আবাসন প্রকল্পে মৃত্যু আফছার ফোরী ছেলে মোঃ রফিকুল মিয়া (৪৩) গাঁজা ও ইয়াবার মাদকের রমরমা ব্যবসা করে আসছে, তার ঘর নং ৩/১৫ প্রসাশন নাকের ডগায় এই রফিকুল মিয়া মাদকের মামলাই কয় একবার গ্রেফতার করেছে পুলিশ,জেল হাজতে গেছেন, আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে বের হয়ে আবারও মাদকের রমরমা ব্যবসা করে আসছে,এই মাদকের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে তাদের হাতে হতে হয় লাঞ্ছনা,পুলিশ নিরব কেন,দিনমজুর কাজ করে থাকে তার আড়ালে গাঁজার ও ইয়াবার রমরমা ব্যবসা করে আসছে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত,বিক্রয় করে থাকে,এলাকাবাসী এই গাজা সহজেই হাতের নিকটে পাচ্ছে কেউ দুর্দান্ত থেকে গাজা সংগ্রহ করা লাগে না। এলাকায় এই গাজা সহজেই হাতের নিকটে পেয়ে অল্প বয়সে স্কুল কলেজের ছাত্র অল্প বয়সের তরুণ সমাজ এই মাদকের দিকে ঝুঁকে পড়ছে, রফিকুল মিয়া পদ পদবী না থাকলেও আওয়ামী লীগের নেতাদের সাথে দীর্ঘদিন রাজনীতি করার প্রভাবে তার গাঁজাও ইয়াবার বিক্রয় কোনো বাধা আসে না, এলাকার তথ্য মতে জানা গেছে বিশাল এক নেটওয়ার্ক তৈরি করছেন মোঃ রফিকুল এবং সে পাইকারি গাজা ও ইয়াবা বিক্রয় করে থাকেন, এই গাঁজার টাকা টাকা জোগাতে এলাকায় চুরি ছিনতাই দিন দিন বেড়েই চলেছে এলাকার মানুষ এই চুরি ছিনতাই থেকে মুক্তি চাই,বেগমপুর পুলিশ ক্যাম্পে অভিযোগ থাকার পরও তারা কোন অভিযান পরিচালনা করে না, পুলিশ নিরব ভূমিকা পালন করার জন্য মাদক ব্যবসায়ীরা মাদক বিক্রয় করে যাচ্ছেন, এই গাঁজা ও ইয়াবার বিক্রেতাদের উচ্ছেদ করার না গেলে সমাজ বড় একটা ক্ষতির দিকে যাচ্ছে, মোঃরফিকুল বাড়ী খোরশেদ পুর আবাসনের গ্রামেরে শেষর দিকে হওয়াতে তার গাঁজা ও ইয়াবা ব্যাবসা করতে আরো সুবিধা হয়,তার বাড়ীর সামনে প্রতিদিন নিত্যনতুন মোটরসাইকেল করে এই মাদক দ্রব্য কিনতে আসে, তার বাড়ীতে গেলে সহজে বাড়ীর লোকজনের কাছ থেকে পাওয়া যায়,এই মাদকের ধোঁয়া থেকে মুক্তি চায় এলাকায় সুশীলসমাজের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে এই মাদকের ধোঁয়ায়। নাম গোপনীয়তা রেখে এক মাদক সেবন করে এই লোকের সাথে কথা বলে জানা গেছে এই গাঁজা অতি অল্প টাকায় মাদক সেবন কারী হাতের কাছে পাওয়া যায় বলে অল্পতেই নেশা হয় এই কারনে এই নেশা করে থাকি।