কালিগঞ্জে দীর্ঘদিন অনুপস্থিত থাকায় প্রাথমিকের ২ শিক্ষক বিভাগীয় জবাবদিহির মুখে
 
																
								
							
                                - আপডেট সময় : ০৫:৩৬:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫ ৯ বার পড়া হয়েছে

মোঃ মহাসিন, খুলনা বিভাগীয়, প্রতিনিধি;
সাতক্ষীরা কালিগঞ্জে দীর্ঘদিন বিদ্যালয়ে অননুমোদিতভাবে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগে কালীগঞ্জ উপজেলার ড্যামরাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক গাজী ইয়াসির আরাফাত ওরফে বাবলু এবং এন. এন. টি. সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা নার্গিস সুলতানার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজু হয়েছে।
সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রুহুল আমিন বাদী হয়ে অনুপস্থিত ওই দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিভাগীয় মামলা দায়ের করেন।
বিভাগীয় মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, সহকারী শিক্ষক গাজী ইয়াসির আরাফাত ২০২৪ সালের ৪ সেপ্টেম্বর থেকে এবং সহকারী শিক্ষিকা নার্গিস সুলতানা ২০২৫ সালের ২৪ জুন থেকে অননুমোদিতভাবে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত রয়েছেন। তাদের অনুপস্থিতির কারণে বিদ্যালয়ে পাঠদান কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে এবং প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে।
সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩(খ) ও ৩(গ) ধারার আলোকে তাদের এ কার্যকলাপ “অসদাচরণ” ও “পলায়ন” হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।
কেন তাদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে না, সে বিষয়ে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে লিখিত জবাব দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তারা ব্যক্তিগত শুনানি দিতে আগ্রহী কিনা, তাও লিখিতভাবে জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিষয়টির অনুলিপি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, খুলনা বিভাগের বিভাগীয় উপপরিচালক, কালীগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এবং সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
সহকারী শিক্ষিকা নার্গিস সুলতানার বাড়ি রামগোবিন্দপুর গ্রামে। তিনি ২২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে চাকরিতে যোগ দেন। সাতক্ষীরার মোহাম্মদ তরিকুল ইসলামের সঙ্গে তার বিবাহ হয়। স্বামী বাগেরহাট সরকারি কলেজের শিক্ষক হওয়ায় বর্তমানে তিনি চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়ে সেখানে অবস্থান করছেন।
অন্যদিকে, ধলবাড়িয়া ইউনিয়নের দাঁড়িওয়ালা গ্রামের বাসিন্দা সহকারী শিক্ষক গাজী ইয়াসির আরাফাত শিক্ষকতার পাশাপাশি উকশা গ্রামে “উসকস সমবায় সমিতি” নামে একটি সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন। সেখানে মোটা অঙ্কের টাকার প্রলোভনে হাজারো লোকের কাছ থেকে কোটি
 
																			 
										


















