
মোঃ আঃ কুদ্দুস খান,মাঠবাড়িয়া, পিরোজপুর;
রক্ষক যখন ভক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ন।তখন আসল রক্ষক কে?যেমনটি দেখা গেল বন খেকো বন কর্মকর্তার অফিসের পাশেই।
বিষয়টি স্বচোক্ষে দেখে আসলাম রায়েন্দা স্মরন খোলা বগী বন কর্মকর্তার অফিস সংলগ্ন বলেশ্বর নদী এবং স্মরন খোলা রেঞ্জ কর্মকর্তার অফিস সংলগ্ন নদীতে।অদ্য ২৪/১০/২৫ ইং তারিখ একটি ট্রলার নিয়ে সুন্দর বনের পাশ দিয়ে বগী অফিস হয়ে স্মরন খোলা রেঞ্জ কর্মকর্তার কার্যালয় পৌছলাম।তখন দেখা গেল অবৈধ চড় গড়া জাল দিয়ে নদীর পাশে আটকানো।আর শতেক খানেক চড় গড়া জাল।যেগুলো সম্পুর্ন অবৈধ।
অন্য দিকে গত ০২/১০/২৫ ইং তারিখ থেকে ২৫/১০/২৫ ইং তারিখ পর্যন্ত চলছে নদীতে মাছ ধরা,নৌকা,ট্রলার,চালানো কোন ধরনের জাল দিয়া মাছ ধরা সম্পুর্ন নিষেধ।যার কারনে কোন জেলে নদীতে কোন প্রকার জাল,নৌকা নিয়ে নদীতে নামলে তাকে ধরে জেল,জরিমানা,জাল বিনষ্ট করে দেওয়া হয়।
অন্যদিকে এই বন কর্মকর্তারা নদীর এপারে এসে জেলেদের কাছে চাদা,জাল ধরে নিয়ে যাওয়া,মাসিক চাদা নেওয়া তাদের নিত্য দিনের ঘটনা।
বিষয়টি সম্পর্কে স্মরন খোলা রেঞ্জের এক ফরেষ্ট অফিসার কাউন্টারে বসা তাকে জিগ্যেস করলে সে বলে আমরা এই জালের পাশ দেই।এই পাশ নিয়েই ওরা মাছ ধরে।এবং নদী আমাদের আমরা অনুমতি দিয়া মাছ ধরাই।
তাহলে আমার প্রশ্ন এপারে কেন ওরা এসে একই জাল ধরে নিয়া যায়?
দুর্নীতি এবং চুরিই কি তাদের চাকুরী না বন বিভাগের কর্মকর্তার বন খেকো আর মাছ খেকো নীতি?
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ রায়হান সুলতান।
যোগাযোগঃ ৭২/৭-৮ মানিকনগর, মুগদা,ঢাকা-১২০৩
মোবাইলঃ +৮৮০৯৬৩৮০৮৯০১৪
Copyright © 2025 দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র. All rights reserved.