ঢাকা ০৩:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
অন্ধকারে আলোর পথ দেখালেন ইউপি সদস্য শরিফুল ইসলাম নিজস্ব অর্থায়নেই সোলার লাইট স্থাপন এস আলমের ২০০ একর জমি ক্রোকের আদেশ দিনাজপুরে সংগঠিত হয়ে গেল রংপুর বিভাগীয় কমিটির কর্মীসভা মনিরামপুরে বিএনপির ঐতিহাসিক ঐক্য: একক প্রার্থীর পক্ষে একতাবদ্ধ নেতা-কর্মীরা নেকমরদ সরকারি কলেজের প্রাচীর ঘেঁষে ঘর নির্মাণ রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিবি’র অভিযানে মাদক ও অস্ত্র সহ ৪ জন গ্ৰেফতার শ্যামনগর থানা পুলিশের অভিযানে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে অস্ত্রসহ ০২ জন জলদস্যু গ্রেফতার চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসে প্রথম মৃত্যু, আক্রান্ত বাড়ছে ধীরে ধীরে রংপুর জেলার গ্রাম-বাংলা থেকে হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় খেজুর বরিশালের আগৈলঝাড়ায় বিষপানে গৃহবধূর মৃত্যু

সাতক্ষীরার মেধাবী ছাত্র উমর ফারুক এক পায়ে ভর করে মাদ্রাসায় যেতে হিমশিম খাচ্ছে।। কৃত্রিম পা পাওয়ার আবেদন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৫৫:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪ ৭৭ বার পড়া হয়েছে

এস,এম মোস্তাফিজুর রহমান (আশাশুনি) সাতক্ষীরা প্রতিনিধি।। সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর গ্রামের মেধাবী মাদ্রাসা ছাত্র মোঃ উমর ফারুক একটি পা কেটে ফেলায় ক্রেসে ভর করে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে মাদ্রাসায় যেতে হিমশিম খাচ্ছে । সহৃদয়বান ব্যক্তি,সরকারি-বে-সরকারি প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের কাছে একটি কৃত্রিম পায়ের আকুতি জানিয়েছেন। প্রতাপনগর গ্রামের শাজাহান মোড়লের ছেলে উমর ফারুক প্রতাপনগর এবিএস ফাজিল মাদ্রাসার ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। সে অত্যন্ত বিনয়ী ও মেধাবী ছাত্র। প্রায় তিন বছর আগে চলন্ত ভেক্যুতে এক্সিডেন্ট করলে তার বাম পা কেটে ফেলতে হয়। পিতা শাহজাহান অত্যন্ত গরীব,দিন মজুর হওয়ায় চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। ধার দেনা করে অতি কষ্টে একটি পা লাগাতে সক্ষম হন। কিন্তু অল্প কিছুদিন পর তা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে ক্রেসে ভর করে চলা ছাড়া কোন উপায় নেই তার। বাড়ি থেকে মাদ্রাসা,মাদ্রাসা থেকে বাড়ির দূরত্ব প্রায় তিন-তিন ছয় কিলোমিটার। এই দীর্ঘ পথ সে নিয়মিত ক্রেসে ভর করে যাতায়াত করে। যা তার জন্য খুবই কষ্টকর। উপরন্ত রাস্তাটি পীচের কার্পেটিং এর জন্য খুড়া হয়েছে। বর্তমানে ক্রেস দিয়ে মাদ্রাসায় আসা-যাওয়া তার জন্য খুবই কষ্টকর হয়ে পড়েছে। শিক্ষা গ্রহনে অদম্য আগ্রহী উমর ফারুক হতাশ হয়ে পড়লেও আগ্রহ তাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তার আকুতি তাকে হেটে চলার সুযোগ সহজ করতে কৃত্রিম পা পাইয়ে দিতে যে কেউ এগিয়ে আসবেন। উমরের পরিবারের পক্ষ থেকে সমাজের বৃত্তবান ব্যক্তি,কোন এনজিও বা মানবিক সংগঠন অথবা সরকারিভাবে এলমে দ্বীনের এই অসহায় শিক্ষার্থীর জন্য একটি কৃত্রিম পা সংযোজনের ব্যবস্থা করতে এগিয়ে আসতে আবেদন করা হয়েছে। সহৃদয় ব্যক্তিবর্গ ও সরকারি-বেসরকারি কোন প্রতিষ্ঠান তার পাশে দাড়াতে চাইলে মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মাওঃ
অহিদুজ্জামান (মোবাঃ ০১৯৪৯-১২৩১০৭) এর সাথে যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

সাতক্ষীরার মেধাবী ছাত্র উমর ফারুক এক পায়ে ভর করে মাদ্রাসায় যেতে হিমশিম খাচ্ছে।। কৃত্রিম পা পাওয়ার আবেদন

আপডেট সময় : ১০:৫৫:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪

এস,এম মোস্তাফিজুর রহমান (আশাশুনি) সাতক্ষীরা প্রতিনিধি।। সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর গ্রামের মেধাবী মাদ্রাসা ছাত্র মোঃ উমর ফারুক একটি পা কেটে ফেলায় ক্রেসে ভর করে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে মাদ্রাসায় যেতে হিমশিম খাচ্ছে । সহৃদয়বান ব্যক্তি,সরকারি-বে-সরকারি প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের কাছে একটি কৃত্রিম পায়ের আকুতি জানিয়েছেন। প্রতাপনগর গ্রামের শাজাহান মোড়লের ছেলে উমর ফারুক প্রতাপনগর এবিএস ফাজিল মাদ্রাসার ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। সে অত্যন্ত বিনয়ী ও মেধাবী ছাত্র। প্রায় তিন বছর আগে চলন্ত ভেক্যুতে এক্সিডেন্ট করলে তার বাম পা কেটে ফেলতে হয়। পিতা শাহজাহান অত্যন্ত গরীব,দিন মজুর হওয়ায় চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। ধার দেনা করে অতি কষ্টে একটি পা লাগাতে সক্ষম হন। কিন্তু অল্প কিছুদিন পর তা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে ক্রেসে ভর করে চলা ছাড়া কোন উপায় নেই তার। বাড়ি থেকে মাদ্রাসা,মাদ্রাসা থেকে বাড়ির দূরত্ব প্রায় তিন-তিন ছয় কিলোমিটার। এই দীর্ঘ পথ সে নিয়মিত ক্রেসে ভর করে যাতায়াত করে। যা তার জন্য খুবই কষ্টকর। উপরন্ত রাস্তাটি পীচের কার্পেটিং এর জন্য খুড়া হয়েছে। বর্তমানে ক্রেস দিয়ে মাদ্রাসায় আসা-যাওয়া তার জন্য খুবই কষ্টকর হয়ে পড়েছে। শিক্ষা গ্রহনে অদম্য আগ্রহী উমর ফারুক হতাশ হয়ে পড়লেও আগ্রহ তাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তার আকুতি তাকে হেটে চলার সুযোগ সহজ করতে কৃত্রিম পা পাইয়ে দিতে যে কেউ এগিয়ে আসবেন। উমরের পরিবারের পক্ষ থেকে সমাজের বৃত্তবান ব্যক্তি,কোন এনজিও বা মানবিক সংগঠন অথবা সরকারিভাবে এলমে দ্বীনের এই অসহায় শিক্ষার্থীর জন্য একটি কৃত্রিম পা সংযোজনের ব্যবস্থা করতে এগিয়ে আসতে আবেদন করা হয়েছে। সহৃদয় ব্যক্তিবর্গ ও সরকারি-বেসরকারি কোন প্রতিষ্ঠান তার পাশে দাড়াতে চাইলে মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মাওঃ
অহিদুজ্জামান (মোবাঃ ০১৯৪৯-১২৩১০৭) এর সাথে যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।