সরকারি চাকরি দেয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেন মোঃ জুয়েল নামের এক প্রতারক।
- আপডেট সময় : ১২:৪২:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ৭০ বার পড়া হয়েছে
সরকারি চাকরি দেয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেন মোঃ জুয়েল নামের এক প্রতারক।
নিজস্ব প্রতিনিধি:
পটুয়াখালী সদর উপজেলার ইটবাড়ীয়া ইউনিয়নের চাকরির প্রলোভেন দেখিয়ে বেকার যুবকদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে মোঃজাকারিয়া কায়সার (জুয়েল) এর বিরুদ্ধে।
তবে এমন প্রতারণার ঘটনা জানাজানি হলে পুরো এলাকাজুড়ে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ করেন ,চাকরি দেয়ার নাম করে অনেক পরিবারের কে নিসর্গ করে দিয়েছে মোঃ জাকারিয়া কায়সার জুয়েল । কিন্ত চাকুরী হয়নি। এখন ঐ টাকা ফেরত দিতে গড়িমসি করছেন।
উল্লেখ্য, এবিষয়ে এক ভুক্তভোগী যুবক মোঃআল-ইমরান টাকা চাইবার জন্য গেলে সে তাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধামকি দিয়ে থাকেন, হুমকি দেওয়ার পরে থানায় অভিযোগ করেন অভিযোগ অনুযায়ী তাকে ডাকা হয় থানায় এস আই মোঃ মেহেদী হাসান এর একাদিক বার বিচার মানিয়ে দেওয়া হয়। তার পরেও ভুক্তভোগী অসহায় আল-ইমরান তার টাকা ফেরত পায়নি।
আরো অনেক ভুক্তভোগীরা জানায়, উর্ধ্বস্তন কর্মকর্তা তার আত্মীয় হয় এবং তিনি চাকরি দিতে পারবেন এমন নিশ্চয়তা দেন জুয়েল ।
এভাবে স্থানীয় কয়েকজন যুবককে বোকা বানিয়ে তাদের কাছ থেকে ২ থেকে ৩ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন প্রত্যারক জুয়েল।
মেম্বার চেয়ারম্যানদের জানালে টাকা ফেরত দেয়ার জন্য একাধিক বার তারিখ দিলেও এখন পর্যন্ত টাকা বুঝিয়ে দেননি এই প্রত্যারক।
এ বিষয় স্থানীয়দের কাছে যানতে চাইলে সাংবাদিকদের বলেন চাকরির দালালিসহ বিভিন্ন প্রকার অনিয়ম করে বেরায়,তাঁরা আরো বলেন জুয়েল সম্পত্তির পাহাড় গড়েছেন।
ভুক্তভোগী মোঃ আল-ইমরান রুবেল বলেন, চাকরির শতভাগ নিশ্চয়তার কথা বলে মোঃ জুয়েল আমার কাছ থেকে ২ লক্ষ টাকা নিয়েছে। কিন্তু আমার চাকরি হয় নাই। এখন বার বার সময় নিয়েও টাকা দিচ্ছেন না আমাকে আল-ইমরান আরো জানান, তার মতোই আরো এক যুবকের কাছ থেকে এই প্রত্যারক টাকা নিয়েছেন।
এ বিষয় মুটো ফোনে ফোন দিলে তার স্ত্রী সাংবাদিকদের কাছে বলে আগামী কাল ২৪/০৩/২০২৪ শনিবার সকাল ১১ টায় আমি এবং আমার স্বামী টাকা ফেরত দিয়ে দেব।
সাংবাদিকদের ভুক্তভোগী মোঃ আল- ইমরান বলেন তার অনেক গিয়েও আমাকে টাকা দেইনি, আমি টাকা চাইতে গেলে তাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি দেয়া হয়, সে টাকা নেওয়ার সময় এক শত টাকা করে দুশত টাকার স্ট্যাম্পে লিখিত দেন সেই স্ট্যাম্প দিয়ে ও আমি টাকা না পেয়ে আমি নিরুপয় হয়ে ২৫/২/২৪ ইং তারিখে একটা মামলা করি মামলা মেজিস্ট্রেট আমলে নেন মামলাটি হলো, সি আর-২০২৪ মামলার ধারা-৪০৬,/৪২০/৫০৬