ঢাকা ১১:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নতুন কুঁড়ি ও মার্কস অলরাউন্ডার কৃতিত্বে ফেনীর দুই শিক্ষার্থী কুতুবদিয়া কালী মন্দিরে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে মতবিনিময় সভা রাজাপুরে ধানের শীষের পক্ষে গোলাম আজম সৈকতের গণসংযোগ শার্শায় সাংবাদিক মনি’র মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন কাউখালি বেকুটিয়ায় বিশ্ব নদী দিবস ২০২৫ইং পালিত শাল্লায় বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক কর্মচারী ফোরাম’র উপজেলা শাখায় কমিটি গঠন করা হয় বিশ্ব নদী দিবস ২০২৫ উপলক্ষে গ্রীন ভয়েসের মানববন্ধন কুলিয়া চরবালিথা মুনষ্টার তরুণ সংঘের নবনির্বাচিত কমিটির সদস্যদের সংবর্ধনা উজিরপুরে বিএনপি নেতা বহিষ্কার: ধর্মীয় সম্প্রীতি ভাঙা ও কুকীর্তির গল্প শ্যামনগরে বিশ্ব নদী দিবসে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

সংযুক্ত আরব আমিরাত প্রবাসী প্রতারক দালালের খপ্পরে পড়ে অনেক পরিবার নিঃস্ব

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৩৮:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ ৯৯ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার: সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজার রোলা এলাকায় বসবাসকারী খুলনা বিভাগের বাগেরহাট জেলার সরণখোলা উপজেলার বাসিন্দা মোঃ রফিকুল্লাহ গাজালী হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার (+97152 8260909)বিভিন্নভাবে মানুষকে ভালো কাজ দিবে বলে মোটা অংকের টাকা পয়সা নিয়ে দুবাইতে নিয়ে যায় ।সেখানে যাওয়ার পরে কোন রকম একটি রুমে থাকতে দেয়। রুমের পৌঁছানোর পরে আর কোন খোঁজখবর রাখেন না একটা পর্যায়ে দেখা যায় যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে বিভিন্ন জনকে বিভিন্ন সমস্যার কথা বলে কারো কাছে অসুস্থতার কথা বলে কারো কাছে টাকা পয়সা নাই এরকম বলে সময় নিতে থাকে। একটা পর্যায়ে সবার কাছে অতিরিক্ত টাকা দাবি করে।যারা অতিরিক্ত টাকা দিতে ইচ্ছুক হয় তাদেরকে কোম্পানির কাছে পৌঁছে দেয় আর যারা অতিরিক্ত টাকা দিতে না পারে তাদেরকে রুমে রেখে দেয়। তাদের উপরে মানসিক নির্যাতন চলে।আর যারা টাকা দিতে রাজি হয় তাদের থেকে বড় অংকের টাকা দাবি করে বসে একটা পর্যায়ে উপায় না পেয়ে বিভিন্নভাবে দেশ থেকে টাকা সংগ্রহ করে প্রতারক দালাল কে দেয়। কোম্পানিতে পৌঁছে দেওয়ার পরে কোম্পানি আইডি করে দেয় একটা সময় কিছুদিন গেলে কোম্পানি আবার চাপ দিতে থাকে ঘটনার সূত্রে জানা যায় যে যারা প্রতারক দলের মাধ্যমে কাজের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত বসবাস করে তাদের থেকে যে টাকা নিয়েছে ভিসা বাবদ কোন টাকা কোম্পানিতে জমা দেয়নি একটা পর্যায়ে গিয়ে কোম্পানি তাদের কাছ থেকে লিখিত রাখে যে ছয় মাসের ভিতরে কোম্পানির টাকা পরিশোধ করতে হবে। তথ্য সূত্রে বরিশালের আতিক এর কাছ থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাত পৌছার আগে চার লাখ টাকা নেয় কিন্তু ওখানে পৌছার পর কোম্পানির কাছে না নিয়ে আলাদা রুমে রেখে দেয়। এভাবে দুইমাস অতিবাহিত হলেও মেডিকেল ফিঙ্গার কিছু না করে টাকার জন্য চাপ দিতে থাকে।পরে পরিবারের সাথে আলাপ করে এক লাখ টাকা দেয়। তাতেও কাজ হয়নি দীঘ আট মাস হয়ে গেলেও কোন খোঁজখবর রাখেন না।পরে দুবাই Cid কাগজপত্র না থাকার কারনে দেশে পাঠিয়ে দেয়।বাকি যারা ওখানে কোম্পানির কাছে কাজের উদ্দেশ্যে গিয়েছে কোম্পানি তাদের কাছ থেকে লিখিত রাখে কোম্পানির এ লিখিত সমস্যার কারণে অনেকেই লেবারকোটে মামলা করে বাংলাদেশে ফিরে আসতে বাধ্য হয় এদের মধ্যে বরিশালের মোঃ জলিল মুন্সী ও আতিক আজিজ রংপুরের তৌফিকুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জের হৃদয় ও ভগ্নিপতি কামাল । খুলনা শহরের রাজু। রাজশাহীর ইমরান সরদার ।ঢাকার জিলানী ও খুলনার রিপন।প্রতারক দালালের সহযোগী হিসেবে কাজ করে তার আপন ভাতিজা সজীব ও সাব্বির। সজীব তার প্রতারক চাচার সাথে শারজা বসবাস করে এবং সাব্বির বাংলাদেশের থেকে সবকিছু করে দেয়। জানামতে প্রতারক দালাল মোঃ রফিক উল্লাহ গাজালীর বড় ভাই খুলনা শহরের এক মসজিদের ইমাম। প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন থাকবে এরকম প্রতারকদের কারণে যাতে কোন পরিবার নিঃস্ব না হয়। সে বিষয়ে নজর দেওয়ার জন্য। এবং তাকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক দেওয়ার জন্য। ভুক্তভোগীদের টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

সংযুক্ত আরব আমিরাত প্রবাসী প্রতারক দালালের খপ্পরে পড়ে অনেক পরিবার নিঃস্ব

আপডেট সময় : ০২:৩৮:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার: সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজার রোলা এলাকায় বসবাসকারী খুলনা বিভাগের বাগেরহাট জেলার সরণখোলা উপজেলার বাসিন্দা মোঃ রফিকুল্লাহ গাজালী হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার (+97152 8260909)বিভিন্নভাবে মানুষকে ভালো কাজ দিবে বলে মোটা অংকের টাকা পয়সা নিয়ে দুবাইতে নিয়ে যায় ।সেখানে যাওয়ার পরে কোন রকম একটি রুমে থাকতে দেয়। রুমের পৌঁছানোর পরে আর কোন খোঁজখবর রাখেন না একটা পর্যায়ে দেখা যায় যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে বিভিন্ন জনকে বিভিন্ন সমস্যার কথা বলে কারো কাছে অসুস্থতার কথা বলে কারো কাছে টাকা পয়সা নাই এরকম বলে সময় নিতে থাকে। একটা পর্যায়ে সবার কাছে অতিরিক্ত টাকা দাবি করে।যারা অতিরিক্ত টাকা দিতে ইচ্ছুক হয় তাদেরকে কোম্পানির কাছে পৌঁছে দেয় আর যারা অতিরিক্ত টাকা দিতে না পারে তাদেরকে রুমে রেখে দেয়। তাদের উপরে মানসিক নির্যাতন চলে।আর যারা টাকা দিতে রাজি হয় তাদের থেকে বড় অংকের টাকা দাবি করে বসে একটা পর্যায়ে উপায় না পেয়ে বিভিন্নভাবে দেশ থেকে টাকা সংগ্রহ করে প্রতারক দালাল কে দেয়। কোম্পানিতে পৌঁছে দেওয়ার পরে কোম্পানি আইডি করে দেয় একটা সময় কিছুদিন গেলে কোম্পানি আবার চাপ দিতে থাকে ঘটনার সূত্রে জানা যায় যে যারা প্রতারক দলের মাধ্যমে কাজের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত বসবাস করে তাদের থেকে যে টাকা নিয়েছে ভিসা বাবদ কোন টাকা কোম্পানিতে জমা দেয়নি একটা পর্যায়ে গিয়ে কোম্পানি তাদের কাছ থেকে লিখিত রাখে যে ছয় মাসের ভিতরে কোম্পানির টাকা পরিশোধ করতে হবে। তথ্য সূত্রে বরিশালের আতিক এর কাছ থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাত পৌছার আগে চার লাখ টাকা নেয় কিন্তু ওখানে পৌছার পর কোম্পানির কাছে না নিয়ে আলাদা রুমে রেখে দেয়। এভাবে দুইমাস অতিবাহিত হলেও মেডিকেল ফিঙ্গার কিছু না করে টাকার জন্য চাপ দিতে থাকে।পরে পরিবারের সাথে আলাপ করে এক লাখ টাকা দেয়। তাতেও কাজ হয়নি দীঘ আট মাস হয়ে গেলেও কোন খোঁজখবর রাখেন না।পরে দুবাই Cid কাগজপত্র না থাকার কারনে দেশে পাঠিয়ে দেয়।বাকি যারা ওখানে কোম্পানির কাছে কাজের উদ্দেশ্যে গিয়েছে কোম্পানি তাদের কাছ থেকে লিখিত রাখে কোম্পানির এ লিখিত সমস্যার কারণে অনেকেই লেবারকোটে মামলা করে বাংলাদেশে ফিরে আসতে বাধ্য হয় এদের মধ্যে বরিশালের মোঃ জলিল মুন্সী ও আতিক আজিজ রংপুরের তৌফিকুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জের হৃদয় ও ভগ্নিপতি কামাল । খুলনা শহরের রাজু। রাজশাহীর ইমরান সরদার ।ঢাকার জিলানী ও খুলনার রিপন।প্রতারক দালালের সহযোগী হিসেবে কাজ করে তার আপন ভাতিজা সজীব ও সাব্বির। সজীব তার প্রতারক চাচার সাথে শারজা বসবাস করে এবং সাব্বির বাংলাদেশের থেকে সবকিছু করে দেয়। জানামতে প্রতারক দালাল মোঃ রফিক উল্লাহ গাজালীর বড় ভাই খুলনা শহরের এক মসজিদের ইমাম। প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন থাকবে এরকম প্রতারকদের কারণে যাতে কোন পরিবার নিঃস্ব না হয়। সে বিষয়ে নজর দেওয়ার জন্য। এবং তাকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক দেওয়ার জন্য। ভুক্তভোগীদের টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য।