ঢাকা ০৭:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশালের উজিরপুরে”মাদক থেকে দূরে রাখতে বিএনপি নেতাদের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ৫৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ সাপে কেটেছিল, বাঁচানো যেত—এন্টিভেনোম না থাকায় মৃত্যু রাণীশংকৈলে গ্রাম পুলিশের মাঝে সাইকেল বিতরণ চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডাঃ শাহাদাত হোসেন টরন্টোতে বাংলাদেশ কনসুলেট জেনারেল মোঃ ফারুক হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ, বাংলাদেশ-কানাডা বাণিজ্য সম্প্রসারণে আলোচনা ঝিনাইদহে জাতীয় নাগরিক পার্টি’র (এনসিপি) পথস/ভা অ’নু’ষ্ঠি’ত শাল্লায় মেডিকেলের ছাড়পত্র জাল তৈরীর অপরাধে মামলার বাদী কারাগারে বাকৃবিতে রোভারদের পিআরএস কর্মশালা ও সমাজ উন্নয়ন অ্যাওয়ার্ড আগৈলঝাড়ায় কোটি টাকা ব্যয়ের নির্মাণ সড়ক এখন মানুষের জনদুর্ভোগ প্রেরণার উদ্যোগে স্যানিটারী ন্যাপকিন তৈরীর উপকরণ সামগ্রী বিতরণ

রমজান মাসে ফলের বাজার উওপ্ত

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:২৩:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ ২০২৪ ১৭৮ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:-
পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলা জুড়ে ফলের দোকান গুলোতে মানুষের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা যায়,রমজান কে কেন্দ্র করে।মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে নিন্ম আয়ের মানুষেরা ঈশ্বরদী বাজারের এক শ্রেণীর সিন্ডিকেট ও ফল আর ব্যবসায়ীর কাছে জিম্মি। তারা ঈশ্বরদী উপজেলা জুড়ে পাইকারি মৃল্যে ফল বিক্রয় করছেন। আজকে ও বিভিন্ন ফলের দোকানে গিয়ে দেখা গিয়েছে তারা উচ্চ মৃল্য মৌসুমী ফল বিক্রি করছেন।৷ বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সকালে ঈশ্বরদী বাজার, কলেজ রোড, রেলগেটের ফলের কয়েকটি দোকান ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়। এই বার নিত্যপন্যের দামের অস্বস্তি নিয়ে শুরু হচ্ছে রমজান,দাম কমানোর জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ভোক্তা অধিকারীর মাধ্যমে নানা উদ্যেগ গ্রহণ করা হয়েছে এবং নতুনহাট দাশুড়িয়া হাটে বিভিন্ন ফলের দোকানে তরমুজ এবং খেজুরের উচ্চ মাধ্যমিক বিক্রি করাতে দোকানদারদের জরিমানা করা হয়েছে। এরপরও কোনো প্রভাব নেই স্থানীয় বাজার গুলোতে। বরং দাম বেড়েছে রোজার অতি প্রয়োজনীয় ইফতার সামগ্রীর দাম,আপেল প্রতি কেজি ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে প্রকার ভেদ বুঝে,খেজুর খুলা টা ২০০ টা কেজি,প্যাকেট খেজুর প্রকার ভেদ বুঝে ৮০০ থেকে ১৪০০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে, কমলা ৩৫০ থেকে ৩৮০ টকা প্রকার ভেদ বুঝে দাম বাড়ানো হয়েছে, যা গত দুদিন আগেও ই ২৫০ থেকে ২৭০ টাকা বিক্রি করতে দেখা গেছে। সাগর কলা ২৫ টাকা হালি, প্রকার ভেদ বুঝে,দেশি কলা ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, যা কয়েক দিন আগেওই ২০ টাকা হালি ছিল, মুড়ি ৮০ থেকে ১০০ টাকা,প্রকার ভেদ বুঝে বিক্রি করতে দেখা গেছে, যা দুদিন আগেও ৯০ টাকায় ছিল। এমন অবস্থা চলতে থাকলে সারাদিন রোযা রেখে ভালো কিছু দিয়ে মধ্যবিত্ত ও গরিব মানুষেরা ইফতারি করতে পারে না, বলে ধারনা করেন ইফতারি কিনতে আশা সাধারণ ক্রেতারা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

রমজান মাসে ফলের বাজার উওপ্ত

আপডেট সময় : ০৬:২৩:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার:-
পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলা জুড়ে ফলের দোকান গুলোতে মানুষের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা যায়,রমজান কে কেন্দ্র করে।মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে নিন্ম আয়ের মানুষেরা ঈশ্বরদী বাজারের এক শ্রেণীর সিন্ডিকেট ও ফল আর ব্যবসায়ীর কাছে জিম্মি। তারা ঈশ্বরদী উপজেলা জুড়ে পাইকারি মৃল্যে ফল বিক্রয় করছেন। আজকে ও বিভিন্ন ফলের দোকানে গিয়ে দেখা গিয়েছে তারা উচ্চ মৃল্য মৌসুমী ফল বিক্রি করছেন।৷ বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সকালে ঈশ্বরদী বাজার, কলেজ রোড, রেলগেটের ফলের কয়েকটি দোকান ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়। এই বার নিত্যপন্যের দামের অস্বস্তি নিয়ে শুরু হচ্ছে রমজান,দাম কমানোর জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ভোক্তা অধিকারীর মাধ্যমে নানা উদ্যেগ গ্রহণ করা হয়েছে এবং নতুনহাট দাশুড়িয়া হাটে বিভিন্ন ফলের দোকানে তরমুজ এবং খেজুরের উচ্চ মাধ্যমিক বিক্রি করাতে দোকানদারদের জরিমানা করা হয়েছে। এরপরও কোনো প্রভাব নেই স্থানীয় বাজার গুলোতে। বরং দাম বেড়েছে রোজার অতি প্রয়োজনীয় ইফতার সামগ্রীর দাম,আপেল প্রতি কেজি ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে প্রকার ভেদ বুঝে,খেজুর খুলা টা ২০০ টা কেজি,প্যাকেট খেজুর প্রকার ভেদ বুঝে ৮০০ থেকে ১৪০০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে, কমলা ৩৫০ থেকে ৩৮০ টকা প্রকার ভেদ বুঝে দাম বাড়ানো হয়েছে, যা গত দুদিন আগেও ই ২৫০ থেকে ২৭০ টাকা বিক্রি করতে দেখা গেছে। সাগর কলা ২৫ টাকা হালি, প্রকার ভেদ বুঝে,দেশি কলা ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, যা কয়েক দিন আগেওই ২০ টাকা হালি ছিল, মুড়ি ৮০ থেকে ১০০ টাকা,প্রকার ভেদ বুঝে বিক্রি করতে দেখা গেছে, যা দুদিন আগেও ৯০ টাকায় ছিল। এমন অবস্থা চলতে থাকলে সারাদিন রোযা রেখে ভালো কিছু দিয়ে মধ্যবিত্ত ও গরিব মানুষেরা ইফতারি করতে পারে না, বলে ধারনা করেন ইফতারি কিনতে আশা সাধারণ ক্রেতারা।