ঢাকা ০৬:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ২৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
এলাকার প্রভাবশালী নেতার কারণে বলি হতে যাচ্ছে নবদম্পতির নতুন জীবন মাদারগঞ্জে ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন বাতিলের দাবীতে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল  সাতক্ষীরায় এক নারীকে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ, আদালতের নির্দেশে সদর থানায় মামলা জীবননগর থানাধীন শাহাপুর পুলিশ ক্যাম্প কর্তৃক মাদক বিরোধী অভিযানে ২০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার গ্রেফতার-০১জন চাঞ্চল্যকর অপহরণ পলাতক আসামী গ্রেফতার: ভিকটিম উদ্ধার রাণীশংকৈলে বৈরী আবহাওয়ার কারণে শাপলা রানীর পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছাতে দেরী হয়ায় পরীক্ষা দেওয়া হলো না ঝিনাইদহে বিনামূল্যে পাট বীজ ও সার পেলেন ৮’শত কৃষক জাতীয়তাবাদী তরুণদল রংপুর বিভাগীয় পূর্ব কমিটি বিলুপ্তি ও নতুন কমিটির অনুমোদন সম্প্রীতির কালিগঞ্জ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করলেন কালিগঞ্জবাসী কৃষিগুচ্ছের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন বাকৃবির, পরীক্ষা আগামী শনিবার

‘রপ্তানি আয়ের ৮৪ ভাগই আসে পোশাক খাত থেকে’

নিজেস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৭:৩২:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪ ৭৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রিয়াজ মিয়া

দেশের রপ্তানি আয়ের ৮৪ শতাংশের বেশি পোশাক খাত থেকে অর্জিত হয় বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য খসরু চৌধুরীর এক লিখিত প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ তথ্য জানান। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, আজকের বদলে যাওয়া বাংলাদেশের পেছনে সহায়ক হিসেবে কাজ করা পোশাক শিল্প মালিকদের কল্যাণে বস্ত্র অধিদপ্তর বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করছে। দেশের অভ্যন্তরীণ বস্ত্র চাহিদা পূরণ, রপ্তানি বৃদ্ধি এবং ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে দেশের বস্ত্র খাতকে যুগোপযোগীকরণ, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা অর্জনের সহায়তাকরণ, টেকসই উন্নয়ন এবং বিনিয়োগ আকৃষ্টকরণের জন্য ‘বস্ত্র আইন, ২০১৮’ পাস হয়েছে। যা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছে বস্ত্র অধিদপ্তর।

বস্ত্রমন্ত্রী বলেন, বস্ত্র অধিদপ্তরের আওতাধীন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে বছরে গড়ে ৫০০০ এর অধিক শিক্ষার্থী টেক্সটাইল বিষয়ে পাস করে বের হচ্ছে। পাসকৃত শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন দেশি-বিদেশি শিল্প প্রতিষ্ঠানের চাকরিতে নিয়োজিত হয়ে বস্ত্রখাতে অবদান রাখছে।

বস্ত্রমন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমানে বস্ত্র অধিদপ্তরের আওতাধীন ৯টি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং ১৫টি টেক্সটাইল ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট, ৪১টি টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট চলমান রয়েছে। বস্ত্র অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত টেক্সটাইল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সমূহ নতুন নতুন কোর্স সংযোজনের মাধ্যমে এ শিল্পের কারিগরি সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে।

বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী বলেন, বস্ত্র অধিদপ্তর স্থানীয় এবং বিদেশি বস্ত্রশিল্প প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন প্রদান করছে। যার ফলে এ শিল্পের সম্প্রসারণ ও বিপণন বাড়ছে।

তিনি আরও বলেন, বায়িং হাউজ নিবন্ধনের প্রজ্ঞাপন, ২০১৯ জারি করা হয়েছে এবং সে অনুযায়ী বস্ত্র অধিদপ্তর কাজ করছে। এ পর্যন্ত ১০৮৩টি স্থানীয় এবং বিদেশি বায়িং হাউজ নিবন্ধিত হয়েছে। এ সকল বায়িং হাউজ পণ্যের নতুন বাজার সম্প্রসারণ এবং এ শিল্পের বিকাশে সহায়ক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

‘রপ্তানি আয়ের ৮৪ ভাগই আসে পোশাক খাত থেকে’

আপডেট সময় : ০৭:৩২:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রিয়াজ মিয়া

দেশের রপ্তানি আয়ের ৮৪ শতাংশের বেশি পোশাক খাত থেকে অর্জিত হয় বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য খসরু চৌধুরীর এক লিখিত প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ তথ্য জানান। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, আজকের বদলে যাওয়া বাংলাদেশের পেছনে সহায়ক হিসেবে কাজ করা পোশাক শিল্প মালিকদের কল্যাণে বস্ত্র অধিদপ্তর বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করছে। দেশের অভ্যন্তরীণ বস্ত্র চাহিদা পূরণ, রপ্তানি বৃদ্ধি এবং ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে দেশের বস্ত্র খাতকে যুগোপযোগীকরণ, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা অর্জনের সহায়তাকরণ, টেকসই উন্নয়ন এবং বিনিয়োগ আকৃষ্টকরণের জন্য ‘বস্ত্র আইন, ২০১৮’ পাস হয়েছে। যা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছে বস্ত্র অধিদপ্তর।

বস্ত্রমন্ত্রী বলেন, বস্ত্র অধিদপ্তরের আওতাধীন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে বছরে গড়ে ৫০০০ এর অধিক শিক্ষার্থী টেক্সটাইল বিষয়ে পাস করে বের হচ্ছে। পাসকৃত শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন দেশি-বিদেশি শিল্প প্রতিষ্ঠানের চাকরিতে নিয়োজিত হয়ে বস্ত্রখাতে অবদান রাখছে।

বস্ত্রমন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমানে বস্ত্র অধিদপ্তরের আওতাধীন ৯টি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং ১৫টি টেক্সটাইল ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট, ৪১টি টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট চলমান রয়েছে। বস্ত্র অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত টেক্সটাইল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সমূহ নতুন নতুন কোর্স সংযোজনের মাধ্যমে এ শিল্পের কারিগরি সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে।

বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী বলেন, বস্ত্র অধিদপ্তর স্থানীয় এবং বিদেশি বস্ত্রশিল্প প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন প্রদান করছে। যার ফলে এ শিল্পের সম্প্রসারণ ও বিপণন বাড়ছে।

তিনি আরও বলেন, বায়িং হাউজ নিবন্ধনের প্রজ্ঞাপন, ২০১৯ জারি করা হয়েছে এবং সে অনুযায়ী বস্ত্র অধিদপ্তর কাজ করছে। এ পর্যন্ত ১০৮৩টি স্থানীয় এবং বিদেশি বায়িং হাউজ নিবন্ধিত হয়েছে। এ সকল বায়িং হাউজ পণ্যের নতুন বাজার সম্প্রসারণ এবং এ শিল্পের বিকাশে সহায়ক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।