ঢাকা ০৩:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
অন্ধকারে আলোর পথ দেখালেন ইউপি সদস্য শরিফুল ইসলাম নিজস্ব অর্থায়নেই সোলার লাইট স্থাপন এস আলমের ২০০ একর জমি ক্রোকের আদেশ দিনাজপুরে সংগঠিত হয়ে গেল রংপুর বিভাগীয় কমিটির কর্মীসভা মনিরামপুরে বিএনপির ঐতিহাসিক ঐক্য: একক প্রার্থীর পক্ষে একতাবদ্ধ নেতা-কর্মীরা নেকমরদ সরকারি কলেজের প্রাচীর ঘেঁষে ঘর নির্মাণ রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিবি’র অভিযানে মাদক ও অস্ত্র সহ ৪ জন গ্ৰেফতার শ্যামনগর থানা পুলিশের অভিযানে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে অস্ত্রসহ ০২ জন জলদস্যু গ্রেফতার চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসে প্রথম মৃত্যু, আক্রান্ত বাড়ছে ধীরে ধীরে রংপুর জেলার গ্রাম-বাংলা থেকে হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় খেজুর বরিশালের আগৈলঝাড়ায় বিষপানে গৃহবধূর মৃত্যু

যশোর এইচ এম এম রোডে দুর্ভোগের শেষ নেই চলাচলে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:৪২:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ৩০৬ বার পড়া হয়েছে

যশোর এইচ এম এম রোডে দুর্ভোগের শেষ নেই চলাচলে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ যশোর

যশোরের দড়াটানা হলো যশোর শহরের প্রাণকেন্দ্র। দড়াটানা থেকে যশোর শহরের চারিদিকে রাস্তা ছড়িয়ে গেছে। দড়াটানা থেকেই যেতে পারবেন শহরের সব স্থানে। যশোর এস এম রোড, এই রাস্তাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ রাস্তা দিয়ে বিভিন্ন দূর দুরান্ত থেকে আসা মানুষগুলো প্রতিনিয়ত চলাচল করে। খুবই একটা ব্যস্তময় রাস্তা কেউ মার্কেটে এসেছে, কেউ তার নিজের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে এসেছে, কেউ এ রাস্তা হয়ে বাজারের ভিতরে গেছে, হাজার হাজার রকমের কাজে আসা মানুষগুলো এ রাস্তা দিয়ে চলাচল করে। মূলত এই রাস্তায় পায়ে চলাচল করে কিন্তু মাঝেমধ্য দেখা যায় কিছু মোটরসাইকেল চলাচল করে। তার ভেতর যদি রিক্সা চলে আসে তাহলে তো শেষ ভোগান্তি আর ভোগান্তি। মানুষ হেটে চলাচল করে ৫ ফুট দূরত্ব পারতে প্রায় ১০ মনে হয় মিনিট লাগে। কোন লোক নেই দেখার কোনো প্রশাসন নেই দেখার। যেহেতু এটা রাস্তার প্রতিদিনের চিরচেনা ভোগান্তি শিকারের বিভিন্ন রূপ। জ্যামের কারনে মানুষ এটা পারতে পারে না।
প্রশাসনের কোন দোষ দেবো না কারণ প্রশাসন এ ব্যাপারে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে কিন্তু প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এই রিকশাগুলো এই রাস্তায় চলাচল করে। যেহেতু কাঠেরপুল থেকে এ রাস্তা এসে বিভিন্ন ভাবে শহরের বিভিন্ন জায়গায় চলে যাওয়া যায় সহজেই।চালাক লীগ Effectiveness পথ বাচাতে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে এই রাস্তাগুলো ব্যবহার করে। ফলে একজনের সুবিধার জন্য ৫০ জন ভোগান্তির শিকার হয়।

বিভিন্ন পথচারী সাধারণ মানুষের কাছে আলাপ কালে জানতে পারলাম এটা শহরের দৈনিন্দন একটা দুর্ভোগের পথ আবার এ পথে না আসলেও নয় প্রয়োজন মেটানোর তাগিদে আসতে হয়।শুধু রিক্সার কারণে জ্যাম এই সমস্যাগুলো তাদের কাছে দুর্ভোগ-জনক। সাধারণ মানুষ যেন একটু সুন্দর করে চলতে পারে এ ব্যাপারে প্রশাসনের ভূমিকা দেখতে চেয়েছেন।

আমি একজন পথচারী হিসেবে বলছি। এ রাস্তার দু’পাশ দিয়ে দেখলাম মার্কেট দোকান হিসাবে। গাড়ি চলাচলের কোন রাস্তা নয় এটা।মানুষ পায়ে হেঁটে চলাচল করে জিনিসপত্র কেনাকাটার জন্য । আনুমানিক ২০০ মিটার মতো রাস্তা ভাই একটু কম বেশি।
আমিও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি, যদি কিছু করা যায় অবশ্যই আপনার একটু সহযোগিতা করবেন সাধারণ মানুষ যেন একটু ভালোভাবে চলাচল করতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

যশোর এইচ এম এম রোডে দুর্ভোগের শেষ নেই চলাচলে

আপডেট সময় : ০৬:৪২:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

যশোর এইচ এম এম রোডে দুর্ভোগের শেষ নেই চলাচলে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ যশোর

যশোরের দড়াটানা হলো যশোর শহরের প্রাণকেন্দ্র। দড়াটানা থেকে যশোর শহরের চারিদিকে রাস্তা ছড়িয়ে গেছে। দড়াটানা থেকেই যেতে পারবেন শহরের সব স্থানে। যশোর এস এম রোড, এই রাস্তাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ রাস্তা দিয়ে বিভিন্ন দূর দুরান্ত থেকে আসা মানুষগুলো প্রতিনিয়ত চলাচল করে। খুবই একটা ব্যস্তময় রাস্তা কেউ মার্কেটে এসেছে, কেউ তার নিজের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে এসেছে, কেউ এ রাস্তা হয়ে বাজারের ভিতরে গেছে, হাজার হাজার রকমের কাজে আসা মানুষগুলো এ রাস্তা দিয়ে চলাচল করে। মূলত এই রাস্তায় পায়ে চলাচল করে কিন্তু মাঝেমধ্য দেখা যায় কিছু মোটরসাইকেল চলাচল করে। তার ভেতর যদি রিক্সা চলে আসে তাহলে তো শেষ ভোগান্তি আর ভোগান্তি। মানুষ হেটে চলাচল করে ৫ ফুট দূরত্ব পারতে প্রায় ১০ মনে হয় মিনিট লাগে। কোন লোক নেই দেখার কোনো প্রশাসন নেই দেখার। যেহেতু এটা রাস্তার প্রতিদিনের চিরচেনা ভোগান্তি শিকারের বিভিন্ন রূপ। জ্যামের কারনে মানুষ এটা পারতে পারে না।
প্রশাসনের কোন দোষ দেবো না কারণ প্রশাসন এ ব্যাপারে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে কিন্তু প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এই রিকশাগুলো এই রাস্তায় চলাচল করে। যেহেতু কাঠেরপুল থেকে এ রাস্তা এসে বিভিন্ন ভাবে শহরের বিভিন্ন জায়গায় চলে যাওয়া যায় সহজেই।চালাক লীগ Effectiveness পথ বাচাতে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে এই রাস্তাগুলো ব্যবহার করে। ফলে একজনের সুবিধার জন্য ৫০ জন ভোগান্তির শিকার হয়।

বিভিন্ন পথচারী সাধারণ মানুষের কাছে আলাপ কালে জানতে পারলাম এটা শহরের দৈনিন্দন একটা দুর্ভোগের পথ আবার এ পথে না আসলেও নয় প্রয়োজন মেটানোর তাগিদে আসতে হয়।শুধু রিক্সার কারণে জ্যাম এই সমস্যাগুলো তাদের কাছে দুর্ভোগ-জনক। সাধারণ মানুষ যেন একটু সুন্দর করে চলতে পারে এ ব্যাপারে প্রশাসনের ভূমিকা দেখতে চেয়েছেন।

আমি একজন পথচারী হিসেবে বলছি। এ রাস্তার দু’পাশ দিয়ে দেখলাম মার্কেট দোকান হিসাবে। গাড়ি চলাচলের কোন রাস্তা নয় এটা।মানুষ পায়ে হেঁটে চলাচল করে জিনিসপত্র কেনাকাটার জন্য । আনুমানিক ২০০ মিটার মতো রাস্তা ভাই একটু কম বেশি।
আমিও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি, যদি কিছু করা যায় অবশ্যই আপনার একটু সহযোগিতা করবেন সাধারণ মানুষ যেন একটু ভালোভাবে চলাচল করতে পারে।