যশোর এইচ এম এম রোডে দুর্ভোগের শেষ নেই চলাচলে
- আপডেট সময় : ০৬:৪২:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ১৭৮ বার পড়া হয়েছে
যশোর এইচ এম এম রোডে দুর্ভোগের শেষ নেই চলাচলে
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ যশোর
যশোরের দড়াটানা হলো যশোর শহরের প্রাণকেন্দ্র। দড়াটানা থেকে যশোর শহরের চারিদিকে রাস্তা ছড়িয়ে গেছে। দড়াটানা থেকেই যেতে পারবেন শহরের সব স্থানে। যশোর এস এম রোড, এই রাস্তাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ রাস্তা দিয়ে বিভিন্ন দূর দুরান্ত থেকে আসা মানুষগুলো প্রতিনিয়ত চলাচল করে। খুবই একটা ব্যস্তময় রাস্তা কেউ মার্কেটে এসেছে, কেউ তার নিজের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে এসেছে, কেউ এ রাস্তা হয়ে বাজারের ভিতরে গেছে, হাজার হাজার রকমের কাজে আসা মানুষগুলো এ রাস্তা দিয়ে চলাচল করে। মূলত এই রাস্তায় পায়ে চলাচল করে কিন্তু মাঝেমধ্য দেখা যায় কিছু মোটরসাইকেল চলাচল করে। তার ভেতর যদি রিক্সা চলে আসে তাহলে তো শেষ ভোগান্তি আর ভোগান্তি। মানুষ হেটে চলাচল করে ৫ ফুট দূরত্ব পারতে প্রায় ১০ মনে হয় মিনিট লাগে। কোন লোক নেই দেখার কোনো প্রশাসন নেই দেখার। যেহেতু এটা রাস্তার প্রতিদিনের চিরচেনা ভোগান্তি শিকারের বিভিন্ন রূপ। জ্যামের কারনে মানুষ এটা পারতে পারে না।
প্রশাসনের কোন দোষ দেবো না কারণ প্রশাসন এ ব্যাপারে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে কিন্তু প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এই রিকশাগুলো এই রাস্তায় চলাচল করে। যেহেতু কাঠেরপুল থেকে এ রাস্তা এসে বিভিন্ন ভাবে শহরের বিভিন্ন জায়গায় চলে যাওয়া যায় সহজেই।চালাক লীগ Effectiveness পথ বাচাতে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে এই রাস্তাগুলো ব্যবহার করে। ফলে একজনের সুবিধার জন্য ৫০ জন ভোগান্তির শিকার হয়।
বিভিন্ন পথচারী সাধারণ মানুষের কাছে আলাপ কালে জানতে পারলাম এটা শহরের দৈনিন্দন একটা দুর্ভোগের পথ আবার এ পথে না আসলেও নয় প্রয়োজন মেটানোর তাগিদে আসতে হয়।শুধু রিক্সার কারণে জ্যাম এই সমস্যাগুলো তাদের কাছে দুর্ভোগ-জনক। সাধারণ মানুষ যেন একটু সুন্দর করে চলতে পারে এ ব্যাপারে প্রশাসনের ভূমিকা দেখতে চেয়েছেন।
আমি একজন পথচারী হিসেবে বলছি। এ রাস্তার দু’পাশ দিয়ে দেখলাম মার্কেট দোকান হিসাবে। গাড়ি চলাচলের কোন রাস্তা নয় এটা।মানুষ পায়ে হেঁটে চলাচল করে জিনিসপত্র কেনাকাটার জন্য । আনুমানিক ২০০ মিটার মতো রাস্তা ভাই একটু কম বেশি।
আমিও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি, যদি কিছু করা যায় অবশ্যই আপনার একটু সহযোগিতা করবেন সাধারণ মানুষ যেন একটু ভালোভাবে চলাচল করতে পারে।