ঢাকা ১০:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
চট্টগ্রামে সড়ক নিরাপত্তা কমিটির সভা: যানজট নিরসনে কার্যকর পদক্ষেপ বাকৃবির ছাত্র বিষয়ক বিভাগের উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল ০২ নং বন্দবিলা ইউনিয়নের ০৯ নং সাদীপুর ওয়ার্ড এর সাদীপুর প্রাইমারি স্কুল মাঠে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয় জামায়াতে ইসলামী জহুরপুর ইউনিয়নের উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত শাল্লা উপজেলা তরুণ দলের আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম হরিপুরে ফাঁদ পদ্ধতিতে মাজরা পোকা দমন সাবেক এমপি রনজিত রায় ও স্ত্রী-সন্তানদের স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি জব্দ দৈনিক সকালে খোঁজ খবর পত্রিকার উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানালেন বাকৃবির অধ্যাপক আগৈলঝাড়ায় গৈলা বাজার বণিক সমিতির পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

যশোর এইচ এম এম রোডে দুর্ভোগের শেষ নেই চলাচলে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:৪২:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ২৫৭ বার পড়া হয়েছে

যশোর এইচ এম এম রোডে দুর্ভোগের শেষ নেই চলাচলে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ যশোর

যশোরের দড়াটানা হলো যশোর শহরের প্রাণকেন্দ্র। দড়াটানা থেকে যশোর শহরের চারিদিকে রাস্তা ছড়িয়ে গেছে। দড়াটানা থেকেই যেতে পারবেন শহরের সব স্থানে। যশোর এস এম রোড, এই রাস্তাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ রাস্তা দিয়ে বিভিন্ন দূর দুরান্ত থেকে আসা মানুষগুলো প্রতিনিয়ত চলাচল করে। খুবই একটা ব্যস্তময় রাস্তা কেউ মার্কেটে এসেছে, কেউ তার নিজের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে এসেছে, কেউ এ রাস্তা হয়ে বাজারের ভিতরে গেছে, হাজার হাজার রকমের কাজে আসা মানুষগুলো এ রাস্তা দিয়ে চলাচল করে। মূলত এই রাস্তায় পায়ে চলাচল করে কিন্তু মাঝেমধ্য দেখা যায় কিছু মোটরসাইকেল চলাচল করে। তার ভেতর যদি রিক্সা চলে আসে তাহলে তো শেষ ভোগান্তি আর ভোগান্তি। মানুষ হেটে চলাচল করে ৫ ফুট দূরত্ব পারতে প্রায় ১০ মনে হয় মিনিট লাগে। কোন লোক নেই দেখার কোনো প্রশাসন নেই দেখার। যেহেতু এটা রাস্তার প্রতিদিনের চিরচেনা ভোগান্তি শিকারের বিভিন্ন রূপ। জ্যামের কারনে মানুষ এটা পারতে পারে না।
প্রশাসনের কোন দোষ দেবো না কারণ প্রশাসন এ ব্যাপারে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে কিন্তু প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এই রিকশাগুলো এই রাস্তায় চলাচল করে। যেহেতু কাঠেরপুল থেকে এ রাস্তা এসে বিভিন্ন ভাবে শহরের বিভিন্ন জায়গায় চলে যাওয়া যায় সহজেই।চালাক লীগ Effectiveness পথ বাচাতে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে এই রাস্তাগুলো ব্যবহার করে। ফলে একজনের সুবিধার জন্য ৫০ জন ভোগান্তির শিকার হয়।

বিভিন্ন পথচারী সাধারণ মানুষের কাছে আলাপ কালে জানতে পারলাম এটা শহরের দৈনিন্দন একটা দুর্ভোগের পথ আবার এ পথে না আসলেও নয় প্রয়োজন মেটানোর তাগিদে আসতে হয়।শুধু রিক্সার কারণে জ্যাম এই সমস্যাগুলো তাদের কাছে দুর্ভোগ-জনক। সাধারণ মানুষ যেন একটু সুন্দর করে চলতে পারে এ ব্যাপারে প্রশাসনের ভূমিকা দেখতে চেয়েছেন।

আমি একজন পথচারী হিসেবে বলছি। এ রাস্তার দু’পাশ দিয়ে দেখলাম মার্কেট দোকান হিসাবে। গাড়ি চলাচলের কোন রাস্তা নয় এটা।মানুষ পায়ে হেঁটে চলাচল করে জিনিসপত্র কেনাকাটার জন্য । আনুমানিক ২০০ মিটার মতো রাস্তা ভাই একটু কম বেশি।
আমিও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি, যদি কিছু করা যায় অবশ্যই আপনার একটু সহযোগিতা করবেন সাধারণ মানুষ যেন একটু ভালোভাবে চলাচল করতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আমি এই প্লাটফর্মটি তৈরী করেছি এ দেশের সাধারণ মানুষের কন্ঠস্বর হিসাবে পরিচালিত করার জন্য।আমরা অবিরত থাকবো সততা নিয়ে সত্যের সাথে। দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা এ দেশের নির্যাতিত ও নিপীড়িত গনমানুষের কথা বলবে এবং সত্য প্রকাশে থাকবে আপোষহীন।
ট্যাগস :

যশোর এইচ এম এম রোডে দুর্ভোগের শেষ নেই চলাচলে

আপডেট সময় : ০৬:৪২:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

যশোর এইচ এম এম রোডে দুর্ভোগের শেষ নেই চলাচলে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ যশোর

যশোরের দড়াটানা হলো যশোর শহরের প্রাণকেন্দ্র। দড়াটানা থেকে যশোর শহরের চারিদিকে রাস্তা ছড়িয়ে গেছে। দড়াটানা থেকেই যেতে পারবেন শহরের সব স্থানে। যশোর এস এম রোড, এই রাস্তাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ রাস্তা দিয়ে বিভিন্ন দূর দুরান্ত থেকে আসা মানুষগুলো প্রতিনিয়ত চলাচল করে। খুবই একটা ব্যস্তময় রাস্তা কেউ মার্কেটে এসেছে, কেউ তার নিজের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে এসেছে, কেউ এ রাস্তা হয়ে বাজারের ভিতরে গেছে, হাজার হাজার রকমের কাজে আসা মানুষগুলো এ রাস্তা দিয়ে চলাচল করে। মূলত এই রাস্তায় পায়ে চলাচল করে কিন্তু মাঝেমধ্য দেখা যায় কিছু মোটরসাইকেল চলাচল করে। তার ভেতর যদি রিক্সা চলে আসে তাহলে তো শেষ ভোগান্তি আর ভোগান্তি। মানুষ হেটে চলাচল করে ৫ ফুট দূরত্ব পারতে প্রায় ১০ মনে হয় মিনিট লাগে। কোন লোক নেই দেখার কোনো প্রশাসন নেই দেখার। যেহেতু এটা রাস্তার প্রতিদিনের চিরচেনা ভোগান্তি শিকারের বিভিন্ন রূপ। জ্যামের কারনে মানুষ এটা পারতে পারে না।
প্রশাসনের কোন দোষ দেবো না কারণ প্রশাসন এ ব্যাপারে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে কিন্তু প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এই রিকশাগুলো এই রাস্তায় চলাচল করে। যেহেতু কাঠেরপুল থেকে এ রাস্তা এসে বিভিন্ন ভাবে শহরের বিভিন্ন জায়গায় চলে যাওয়া যায় সহজেই।চালাক লীগ Effectiveness পথ বাচাতে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে এই রাস্তাগুলো ব্যবহার করে। ফলে একজনের সুবিধার জন্য ৫০ জন ভোগান্তির শিকার হয়।

বিভিন্ন পথচারী সাধারণ মানুষের কাছে আলাপ কালে জানতে পারলাম এটা শহরের দৈনিন্দন একটা দুর্ভোগের পথ আবার এ পথে না আসলেও নয় প্রয়োজন মেটানোর তাগিদে আসতে হয়।শুধু রিক্সার কারণে জ্যাম এই সমস্যাগুলো তাদের কাছে দুর্ভোগ-জনক। সাধারণ মানুষ যেন একটু সুন্দর করে চলতে পারে এ ব্যাপারে প্রশাসনের ভূমিকা দেখতে চেয়েছেন।

আমি একজন পথচারী হিসেবে বলছি। এ রাস্তার দু’পাশ দিয়ে দেখলাম মার্কেট দোকান হিসাবে। গাড়ি চলাচলের কোন রাস্তা নয় এটা।মানুষ পায়ে হেঁটে চলাচল করে জিনিসপত্র কেনাকাটার জন্য । আনুমানিক ২০০ মিটার মতো রাস্তা ভাই একটু কম বেশি।
আমিও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি, যদি কিছু করা যায় অবশ্যই আপনার একটু সহযোগিতা করবেন সাধারণ মানুষ যেন একটু ভালোভাবে চলাচল করতে পারে।