ঢাকা ০৮:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
কালিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের দেওয়া আগুনে কেড়ে নিল ১ কৃষকের লক্ষ টাকার স্বপ্ন ঢাকা সাভার আশুলিয়ায় ছুরিকাঘাতে পোশাক শ্রমিক নিহত, আটক ২ আমদানি-রপ্তানি বন্ধ হলে ভারতও ক্ষতিগ্রস্থ হবে—- সাতক্ষীরায় নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সাখাওয়াত মাদক সেবনের অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত চুয়াডাঙ্গা ভিমরুল্লার চঞ্চলসহ ৩জন গ্রেফতার হারুয়ালছড়ি বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত বন্য খেজুর থেকে ভিনেগার: বাকৃবির গবেষণা যে কারণে বাজার থেকে উধাও বোতলজাত সয়াবিন স্বেচ্ছাসেবকরা নিঃস্বার্থ সেবার মাধ্যমে জনগণের দুঃসময়ের বন্ধু হিসেবে স্বীকৃত – স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নিউজ ৭১ অনলাইন পোর্টালে”প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত আশাশুনির হাঁড়িভাঙ্গা বাজারে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপিত হয়েছে।

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৮:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪ ৮৩ বার পড়া হয়েছে

যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দিবসটি উপলক্ষে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রচার, আবৃত্তি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, ভাষণ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।

পরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফছানা কাওছারের সভাপতিত্বে, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সংসদ সদস্য মাজহারুল ইসলাম সুজন, বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি ফিরোজ কবির, উপজেলা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলেয়া পারভীন, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী,সহ-সভাপতি জুলফিকার আলী, সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. আবু হাসনাত বাবু, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি মজিবর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আজহার আলী, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি মোমিনুল ইসলাম ভাসানি, উপজেলা বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, সাংবাদিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

এসময় বক্তারা বলেন, ৭ মার্চের ভাষন ছিল পৃথিবীর অন্যতম সেরা ভাষন। এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ভাষনের ফলে বাঙ্গালি জাতি মুক্তির দিশা পেয়েছিল। মূলত এই দিনের পর থেকেই পূর্ব বাংলায় স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হয়। বাঙ্গালি জাতি মুক্তিযুদ্ধের জন্য ভেতরে ভেতরে প্রস্তুতি নিয়েছিল। বাঙ্গালি জাতির স্বাধীনতার জন্য এই ভাষনটি সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যার ফলে জাতিসংঘ এই ভাষনটিকে ঐতিহাসিক ভাষন হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপিত হয়েছে।

আপডেট সময় : ০৪:৫৮:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪

যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দিবসটি উপলক্ষে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রচার, আবৃত্তি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, ভাষণ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।

পরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফছানা কাওছারের সভাপতিত্বে, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সংসদ সদস্য মাজহারুল ইসলাম সুজন, বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি ফিরোজ কবির, উপজেলা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলেয়া পারভীন, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী,সহ-সভাপতি জুলফিকার আলী, সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. আবু হাসনাত বাবু, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি মজিবর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আজহার আলী, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি মোমিনুল ইসলাম ভাসানি, উপজেলা বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, সাংবাদিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

এসময় বক্তারা বলেন, ৭ মার্চের ভাষন ছিল পৃথিবীর অন্যতম সেরা ভাষন। এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ভাষনের ফলে বাঙ্গালি জাতি মুক্তির দিশা পেয়েছিল। মূলত এই দিনের পর থেকেই পূর্ব বাংলায় স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হয়। বাঙ্গালি জাতি মুক্তিযুদ্ধের জন্য ভেতরে ভেতরে প্রস্তুতি নিয়েছিল। বাঙ্গালি জাতির স্বাধীনতার জন্য এই ভাষনটি সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যার ফলে জাতিসংঘ এই ভাষনটিকে ঐতিহাসিক ভাষন হিসেবে উল্লেখ করেছেন।