ঢাকা ০৩:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
প্রত্যয় লিডারশীপ কর্মশালা-২৫ সম্পন্ন বাকৃবিতে জুলাই স্মারক বিতর্ক প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন ‘জন্মভূমি অথবা মৃত্যু’ দৈনিক বাংলাদেশের চিত্রের চট্টগ্রাম ক্রাইম রিপোর্টার আহাম্মদ নূর দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ — সকলের দোয়া প্রার্থনা নেহালপুর ইউনিয়নে কুন্দিপুর গ্রামে জিলানির গাঁজা ও ইয়াবার রমরমা মাদক ব্যবসা প্রসাশন নিরব ভূমিকা ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক আধার মানিক শ্রীশ্রী গৌরাঙ্গ বাড়ী নিবন্ধিত সাতক্ষীরার ইটাগাছা পুলিশ ফাঁড়িতে কর্তব্যরত অবস্থায় পুলিশ কর্মকর্তার মৃত্যু নেহালপুর ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর বোয়ালমারীর বাক্কা ও কুন্দিপুরের রাশেদুল ও আলামিনের গাঁজা ও ইয়াবার মাদকের রমরমা ব্যবসা খাগড়াছড়ি ২৯৮ আসনে নির্বাচনী হাওয়া রাজাপুরে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত কুলিয়ায় বাজারে ২টা বেকারীর নোংরা পরিবেশ ও অপদ্রব্যের মিশ্রণ করায় ১২ হাজার জরিমানা

যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপিত হয়েছে।

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৮:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪ ১৬৩ বার পড়া হয়েছে

যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দিবসটি উপলক্ষে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রচার, আবৃত্তি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, ভাষণ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।

পরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফছানা কাওছারের সভাপতিত্বে, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সংসদ সদস্য মাজহারুল ইসলাম সুজন, বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি ফিরোজ কবির, উপজেলা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলেয়া পারভীন, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী,সহ-সভাপতি জুলফিকার আলী, সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. আবু হাসনাত বাবু, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি মজিবর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আজহার আলী, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি মোমিনুল ইসলাম ভাসানি, উপজেলা বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, সাংবাদিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

এসময় বক্তারা বলেন, ৭ মার্চের ভাষন ছিল পৃথিবীর অন্যতম সেরা ভাষন। এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ভাষনের ফলে বাঙ্গালি জাতি মুক্তির দিশা পেয়েছিল। মূলত এই দিনের পর থেকেই পূর্ব বাংলায় স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হয়। বাঙ্গালি জাতি মুক্তিযুদ্ধের জন্য ভেতরে ভেতরে প্রস্তুতি নিয়েছিল। বাঙ্গালি জাতির স্বাধীনতার জন্য এই ভাষনটি সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যার ফলে জাতিসংঘ এই ভাষনটিকে ঐতিহাসিক ভাষন হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপিত হয়েছে।

আপডেট সময় : ০৪:৫৮:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪

যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দিবসটি উপলক্ষে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রচার, আবৃত্তি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, ভাষণ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।

পরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফছানা কাওছারের সভাপতিত্বে, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সংসদ সদস্য মাজহারুল ইসলাম সুজন, বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি ফিরোজ কবির, উপজেলা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলেয়া পারভীন, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী,সহ-সভাপতি জুলফিকার আলী, সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. আবু হাসনাত বাবু, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি মজিবর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আজহার আলী, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি মোমিনুল ইসলাম ভাসানি, উপজেলা বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, সাংবাদিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

এসময় বক্তারা বলেন, ৭ মার্চের ভাষন ছিল পৃথিবীর অন্যতম সেরা ভাষন। এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ভাষনের ফলে বাঙ্গালি জাতি মুক্তির দিশা পেয়েছিল। মূলত এই দিনের পর থেকেই পূর্ব বাংলায় স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হয়। বাঙ্গালি জাতি মুক্তিযুদ্ধের জন্য ভেতরে ভেতরে প্রস্তুতি নিয়েছিল। বাঙ্গালি জাতির স্বাধীনতার জন্য এই ভাষনটি সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যার ফলে জাতিসংঘ এই ভাষনটিকে ঐতিহাসিক ভাষন হিসেবে উল্লেখ করেছেন।