ঢাকা ১২:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
গৌরনদীতে চোর সন্দেহে যুবককে গণপিটুনি, ৩ দিন পর মৃত্যু নীলফামারীতে মাদ্রাসার সুপারের অনিয়মের বিরুদ্ধে মানববন্ধন সাতক্ষীরায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের উদ্যোগে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে ছাত্রদলের পানি-স্যালাইন ও কলম বিতরণ শতাধিক মামলা সত্ত্বেও চট্টগ্রাম শহরজুড়ে চুরি-ডাকাতি:নিয়ন্ত্রণে ডাকাত -৩ সুবল কাটি বালিকা বিদ্যালয়ে মোঃ জাকির হোসেনের প্রথম সভা দামুড়হুদায় অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনরের গো গ্রীন সেন্টার পরিদর্শন মানবতাই শ্রেষ্ঠ, ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা:(মাতপ,স) সিলেট তদন্ত কমিটির বিচার কার্যকাল বিলম্ব হওয়ায় বাকৃবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল খুবির ভর্তি পরীক্ষায় জুলাই আন্দোলন ও মুগ্ধকে নিয়ে প্রশ্ন মেহেদীর রং শুকানোর আগেই না ফেরার দেশে ফটিকছড়ির প্রবাসী মঞ্জু

যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপিত হয়েছে।

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৮:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪ ১৩৭ বার পড়া হয়েছে

যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দিবসটি উপলক্ষে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রচার, আবৃত্তি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, ভাষণ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।

পরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফছানা কাওছারের সভাপতিত্বে, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সংসদ সদস্য মাজহারুল ইসলাম সুজন, বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি ফিরোজ কবির, উপজেলা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলেয়া পারভীন, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী,সহ-সভাপতি জুলফিকার আলী, সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. আবু হাসনাত বাবু, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি মজিবর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আজহার আলী, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি মোমিনুল ইসলাম ভাসানি, উপজেলা বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, সাংবাদিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

এসময় বক্তারা বলেন, ৭ মার্চের ভাষন ছিল পৃথিবীর অন্যতম সেরা ভাষন। এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ভাষনের ফলে বাঙ্গালি জাতি মুক্তির দিশা পেয়েছিল। মূলত এই দিনের পর থেকেই পূর্ব বাংলায় স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হয়। বাঙ্গালি জাতি মুক্তিযুদ্ধের জন্য ভেতরে ভেতরে প্রস্তুতি নিয়েছিল। বাঙ্গালি জাতির স্বাধীনতার জন্য এই ভাষনটি সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যার ফলে জাতিসংঘ এই ভাষনটিকে ঐতিহাসিক ভাষন হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপিত হয়েছে।

আপডেট সময় : ০৪:৫৮:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪

যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দিবসটি উপলক্ষে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রচার, আবৃত্তি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, ভাষণ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।

পরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফছানা কাওছারের সভাপতিত্বে, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সংসদ সদস্য মাজহারুল ইসলাম সুজন, বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি ফিরোজ কবির, উপজেলা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলেয়া পারভীন, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী,সহ-সভাপতি জুলফিকার আলী, সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. আবু হাসনাত বাবু, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি মজিবর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আজহার আলী, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি মোমিনুল ইসলাম ভাসানি, উপজেলা বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, সাংবাদিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

এসময় বক্তারা বলেন, ৭ মার্চের ভাষন ছিল পৃথিবীর অন্যতম সেরা ভাষন। এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ভাষনের ফলে বাঙ্গালি জাতি মুক্তির দিশা পেয়েছিল। মূলত এই দিনের পর থেকেই পূর্ব বাংলায় স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হয়। বাঙ্গালি জাতি মুক্তিযুদ্ধের জন্য ভেতরে ভেতরে প্রস্তুতি নিয়েছিল। বাঙ্গালি জাতির স্বাধীনতার জন্য এই ভাষনটি সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যার ফলে জাতিসংঘ এই ভাষনটিকে ঐতিহাসিক ভাষন হিসেবে উল্লেখ করেছেন।