মনিরামপুরে মাটি খননে বেরিয়ে এলো পুরাতন শ্রীকৃষ্ণ ঠাকুরের মূর্তি
- আপডেট সময় : ০৬:২১:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ মার্চ ২০২৪ ৮৬ বার পড়া হয়েছে
স্টাফ রিপোর্টার:-
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার ঢাকুরিয়া ইউনিয়নের বারপাড়া গ্রামের কল্যান কুন্ডুর ছেলে কঙ্কন কুন্ডু মূক্তেশ্বরী নদী সহ, আনুমানিক পাঁচ থেকে ছয় শতক জমির উপর মাছ চাষের জন্য পুকুর খনন কাজ করছিলো, তখন, সেখান থেকে মাটি নিয়ে নিজের ঘাস ফড়িং নামক প্রজেক্টে, ব্যবহার করার জন্য সেইখান থেকে মাটি নিয়ে আসা হয়, পরে শ্রমিক দিয়ে প্রজেক্টের সেই মাটি ড্রেসিং করার সময়,হঠাৎ সেখানে মেলে, দুইশত থেকে আড়াই শত বছর আগের শ্রীকৃষ্ণ ঠাকুরের মূর্তি। যার ওজন ১২ থেকে ১৫ কেজি , পরে শ্রমিকেরা মালিক পক্ষ কল্যান কুন্ডুর ছেলে, কঙ্কন কুন্ডুর কাছে মূর্তিটি দিলে, তিনি বুঝতে পারেন এটা সাধারন কোন মূর্তি নয় এটা কষ্টি পাথরের মূর্তি, তিনি বুঝতে পেরে ১৭/৩/২০২৪/ আনুমানিক সকাল ১২ টার দিকে যশোর জেলা প্রশাসকের কাছে জমা দিয়ে আসেন মূর্তিটি, তবে কঙ্কন কুন্ডুর বাবা, কল্যান কুন্ডু, তার নিজ বাড়িতে একটি পূজার ,উদ্দেশ্যে,জেলা প্রশাসকের অনুমতি ক্রমে, আজ সোমবার ১৮ /৩/২০২৪/ দুপুর ২,৩০ মিনিটের দিকে, বার পাড়া গ্রামে মূর্তি টিকে আবার পুনরায় আনা হলে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা পূজা উদযাপন ও চুম্বন দিতে শুরু করেন, এবং এ বিষয়ে, মনিরামপুর থানার অফিসার ইন চার্জ মোঃ এ বি এম মেহেদী মাসুদের নির্দেশে ঢাকুরিয়া ইউনিয়ন বিট পুলিশ অফিসার, এস আই মলয় বসু ও এ এস আই শ্যামল সরকার ঘটনাস্থলে এসে তদন্ত করে বিষয়টি নিশ্চিত করে, বলেন কঙ্কন কুন্ডু, নিজে শ্রীকৃষ্ণ ঠাকুরের মূর্তি নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় জমা দিয়ে আসার কারণে আজ আবার , পূজার উদ্দেশ্যে জেলা প্রশাসকের অনুমতি ক্রমে আনা হলেও, পূজা শেষ করে
এটাকে আবার পুনরায়, জেলা প্রশাসকের হাতে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার জন্য হস্তান্তর করা হবে।