ঢাকা ১১:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
মুন্ডুমালা বাজারে অব্যবস্হাপনায় ও যানজটে জনজীবনে চরম দুর্ভোগ নেই সংযোগ সড়ক,২৭ লাখ টাকার সেতুতে উঠতে হয় মই বেয়ে নোয়াখালী সংগঠকদের নিয়ে এবি পাটির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় দুমকীতে গাঁজা সেবনে বৃদ্ধকে এক মাসের কারাদণ্ড দুমকীতে ডেঙ্গুর ছোবলে প্রাণ হারালেন ছাত্র হিজবুল্লাহ নেতা জাকারিয়া র‌্যাবের অভিযানে নীলফামারীর চাঞ্চল্যকর ধর্ষণ মামলার পলাতক অভিযুক্ত গ্রেফতার চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু মা ইলিশ সংরক্ষন অভিযান/২৫ উপজেলা টাস্কফোর্স কমিটির প্রস্তুতি সভা বিশ্ব নদী দিবসে সাতক্ষীরায় নৌকায় মানববন্ধন শৈলকূপায় হচ্ছে প্রবাসী কর্মীদের বিশাল প্রশিক্ষণ কেন্দ্র! ৮০টি কেন্দ্রের মেগা প্রকল্পে ভিআইপি অগ্রাধিকার ঝিনাইদহে

পোশাক রফতানিতে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশ

নিজেস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১০:৪৯:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০২৪ ১৪১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রিয়াজ মিয়া:-
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক (আরএমজি) নিয়ে এবার ভিন্ন তথ্য প্রকাশ করেছে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও)। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) দেয়া তথ্যের বিপরীতে যা ৯ বিলিয়ন ডলার কম। এদিকে গত বছরও বিশ্ববাজারে তৈরি পোশাক রফতানিতে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। আর বরাবরের মতোই শীর্ষ রফতানিকারকের স্থান ধরে রেখেছে চীন।

তৈরি পোশাক বা আরএমজি রফতানিতে ২০২৩ সালেও বিশ্বে দ্বিতীয় শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। সম্প্রতি প্রকাশিত ডব্লিইটিও’র ওয়াল্ড ট্রেড স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩: কি ইনসাইটস অ্যান্ড ট্রেন্ডস শীর্ষক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, তৈরি পোশাক রফতানিতে বরাবরের মতোই শীর্ষ স্থানে রয়েছে চীন।

বর্তমানে বিশ্ববাজারে দেশটির আধিপত্য ৩১ দশমিক ৬ শতাংশ। এর পরেই দ্বিতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশের ৭ দশমিক ৪ শতাংশ আর তৃতীয় স্থানে থাকা ভিয়েতনামের অবস্থান প্রায় ৬ শতাংশ।

গত জুলাইয়ের শুরুতে দেশের আরএমজি রফতানির তথ্যে গরমিল করেছে ইপিবি। বিষয়টি সামনে আনে বাংলাদেশ ব্যাংক। ধারাবাহিকভাবে এবার ডব্লিউটিও ২০২৩ সালের এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রফতানির যেঊ পরিসংখ্যান উল্লেখ করা হয়েছে, তা ইপিবির চেয়ে নয় বিলিয়ন ডলার কম।

যদিও ইপিবির তথ্য, একই সময় বাংলাদেশ আরএমজি খাতে রফতানি করেছে প্রায় সাড়ে ৪৭ বিলিয়ন ডলার। বিপরীতে ডব্লিউটিওর প্রতিবেদন বলছে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ রফতানি করেছে প্রায় ৩৮ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক।

সংস্থাটি বলছে, ২০২২ সালে ৪৫ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রফতানি করেছিল বাংলাদেশ। অর্থাৎ, বছর ব্যবধানে রফতানি কমেছে ৭ বিলিয়ন ডলার।

গত বছর বিশ্বের শীর্ষ তৈরি পোশাক রফতানিকারক চীন ১৬৫ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রফতানি করেছে। আর একক দেশ হিসেবে বিশ্বে তৃতীয় শীর্ষ তৈরি পোশাক রফতানিকারক ভিয়েতনাম ৩১ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রফতানি করে। চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে থাকা তুরস্ক ও ভারত রফতানি করেছে যথাক্রমে ১৯ বিলিয়ন ডলার ও ১৫ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

পোশাক রফতানিতে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ১০:৪৯:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রিয়াজ মিয়া:-
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক (আরএমজি) নিয়ে এবার ভিন্ন তথ্য প্রকাশ করেছে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও)। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) দেয়া তথ্যের বিপরীতে যা ৯ বিলিয়ন ডলার কম। এদিকে গত বছরও বিশ্ববাজারে তৈরি পোশাক রফতানিতে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। আর বরাবরের মতোই শীর্ষ রফতানিকারকের স্থান ধরে রেখেছে চীন।

তৈরি পোশাক বা আরএমজি রফতানিতে ২০২৩ সালেও বিশ্বে দ্বিতীয় শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। সম্প্রতি প্রকাশিত ডব্লিইটিও’র ওয়াল্ড ট্রেড স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩: কি ইনসাইটস অ্যান্ড ট্রেন্ডস শীর্ষক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, তৈরি পোশাক রফতানিতে বরাবরের মতোই শীর্ষ স্থানে রয়েছে চীন।

বর্তমানে বিশ্ববাজারে দেশটির আধিপত্য ৩১ দশমিক ৬ শতাংশ। এর পরেই দ্বিতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশের ৭ দশমিক ৪ শতাংশ আর তৃতীয় স্থানে থাকা ভিয়েতনামের অবস্থান প্রায় ৬ শতাংশ।

গত জুলাইয়ের শুরুতে দেশের আরএমজি রফতানির তথ্যে গরমিল করেছে ইপিবি। বিষয়টি সামনে আনে বাংলাদেশ ব্যাংক। ধারাবাহিকভাবে এবার ডব্লিউটিও ২০২৩ সালের এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রফতানির যেঊ পরিসংখ্যান উল্লেখ করা হয়েছে, তা ইপিবির চেয়ে নয় বিলিয়ন ডলার কম।

যদিও ইপিবির তথ্য, একই সময় বাংলাদেশ আরএমজি খাতে রফতানি করেছে প্রায় সাড়ে ৪৭ বিলিয়ন ডলার। বিপরীতে ডব্লিউটিওর প্রতিবেদন বলছে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ রফতানি করেছে প্রায় ৩৮ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক।

সংস্থাটি বলছে, ২০২২ সালে ৪৫ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রফতানি করেছিল বাংলাদেশ। অর্থাৎ, বছর ব্যবধানে রফতানি কমেছে ৭ বিলিয়ন ডলার।

গত বছর বিশ্বের শীর্ষ তৈরি পোশাক রফতানিকারক চীন ১৬৫ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রফতানি করেছে। আর একক দেশ হিসেবে বিশ্বে তৃতীয় শীর্ষ তৈরি পোশাক রফতানিকারক ভিয়েতনাম ৩১ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রফতানি করে। চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে থাকা তুরস্ক ও ভারত রফতানি করেছে যথাক্রমে ১৯ বিলিয়ন ডলার ও ১৫ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক।