ঢাকা ০৫:০৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ১৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ঝালকাঠতে জেলা জাতীয় পার্টির বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত ৯দিনের ছুটি শেষে প্রাণচাঞ্চল্যে মুখরিত পবিপ্রবি ক্যাম্পাস দেবহাটা বহেরা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট হেলাল উদ্দিন ও সাদিয়া অনৈতিক অবস্থায় জনগণের হাতে আটক স্বামীর লোভের কারনে আত্মহত্যার পথ বেচে নিল চট্টগ্রামের মেয়ে আবিদা তাসমিন আগৈলঝাড়ায় গৃহবধূ ধর্ষণ মামলার আসামি আব্দুল্লাহ সরদার গ্রেপ্তার রাণীশংকৈলে জাল টাকা সহ আটক ১ রাউজানে শ্যামা সংঘের উদ্যোগে সর্বজনীন কালিপূজা ও ৪৩ তম বার্ষিক মহোৎসব রাণীশংকৈলে বিএনপি ও শিক্ষার্থীদের পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম রাণীশংকৈলে গলা টিপে হত্যা করতে না পেরে দা দিয়ে কোপ দিয়ে হত্যা করার চেষ্টা শ্যামনগরে বিএনপি নেতা সোলাইমান কবীরের বহিষ্কারের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে

দেবহাটা বহেরা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট হেলাল উদ্দিন ও সাদিয়া অনৈতিক অবস্থায় জনগণের হাতে আটক

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১২:৫৬:০২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৩ বার পড়া হয়েছে

জিএম আব্বাস উদ্দীন, সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধিঃ- দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়নের বহেরা গ্রামের উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট হেলাল উদ্দিন( ৩৩), এর সাথে বহেরা গ্রামের আব্দুল মজিদ সাহাজির তালাকপ্রাপ্ত কন্যা সাদিয়া খাতুন (২৪) এর অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অবস্থায় স্থানীয় জনতা তাদেরকে আটক করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার বিকাল ৩.৩০ ঘটিকার সময়ে বহেরা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অফিস কক্ষের ভিতরে। অভিযুক্ত হেলাল উদ্দিন জামালপুর জেলার হারিয়াবাড়ী গ্রামের সাহেব মিয়া ছেলে। জানা যায়, বহেরা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট হেলাল উদ্দিন ২ বছর যাবৎ এখানে স্বাস্থ্য সহকারী হিসাবে কর্মরত আছেন। সেই সুবাদে এই বহেরা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের দো’তলায় সরকারি কোয়ার্টারে তিনি ফ্যামিলি ছাড়াই রাত্রিযাপন করেন। গ্রামের বাড়িতে তার স্ত্রী সন্তান থাকা সত্বেও তিনি অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েন। উৎসুক জনতা তাদের আটকে রেখে গ্রাম পুলিশ মাসুম বিল্লাহ ও ১’২ ও ৩ ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যা ও কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান-২,ফতেমা খাতুন এর কাছে হস্তান্তর করেন। সন্ধার পরে ইউপি সদস্যা ও প্যানেল চেয়ারম্যান-২, ফতেমা খাতুন দেবহাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম কিবরিয়া হাসানকে জানালে তিনি এস আই আদনান সহ সঙ্গীয় ফোর্স ঘটনা স্হলে পাঠায়। এব্যাপারে দেবহাটা থানার পুলিশ গ্রাম্যভাবে মিমাংসার পরামর্শ দিয়ে চলে যান। এই রিপোর্ট লেখা পযর্ন্ত এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে ছেলে ও মেয়ে বিবাহ করতে রাজি থাকায় উভয়ের সম্মতি ক্রমে বিবাহের প্রস্তুতি চলছিল।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

দেবহাটা বহেরা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট হেলাল উদ্দিন ও সাদিয়া অনৈতিক অবস্থায় জনগণের হাতে আটক

আপডেট সময় : ১২:৫৬:০২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫

জিএম আব্বাস উদ্দীন, সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধিঃ- দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়নের বহেরা গ্রামের উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট হেলাল উদ্দিন( ৩৩), এর সাথে বহেরা গ্রামের আব্দুল মজিদ সাহাজির তালাকপ্রাপ্ত কন্যা সাদিয়া খাতুন (২৪) এর অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অবস্থায় স্থানীয় জনতা তাদেরকে আটক করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার বিকাল ৩.৩০ ঘটিকার সময়ে বহেরা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অফিস কক্ষের ভিতরে। অভিযুক্ত হেলাল উদ্দিন জামালপুর জেলার হারিয়াবাড়ী গ্রামের সাহেব মিয়া ছেলে। জানা যায়, বহেরা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট হেলাল উদ্দিন ২ বছর যাবৎ এখানে স্বাস্থ্য সহকারী হিসাবে কর্মরত আছেন। সেই সুবাদে এই বহেরা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের দো’তলায় সরকারি কোয়ার্টারে তিনি ফ্যামিলি ছাড়াই রাত্রিযাপন করেন। গ্রামের বাড়িতে তার স্ত্রী সন্তান থাকা সত্বেও তিনি অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েন। উৎসুক জনতা তাদের আটকে রেখে গ্রাম পুলিশ মাসুম বিল্লাহ ও ১’২ ও ৩ ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যা ও কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান-২,ফতেমা খাতুন এর কাছে হস্তান্তর করেন। সন্ধার পরে ইউপি সদস্যা ও প্যানেল চেয়ারম্যান-২, ফতেমা খাতুন দেবহাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম কিবরিয়া হাসানকে জানালে তিনি এস আই আদনান সহ সঙ্গীয় ফোর্স ঘটনা স্হলে পাঠায়। এব্যাপারে দেবহাটা থানার পুলিশ গ্রাম্যভাবে মিমাংসার পরামর্শ দিয়ে চলে যান। এই রিপোর্ট লেখা পযর্ন্ত এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে ছেলে ও মেয়ে বিবাহ করতে রাজি থাকায় উভয়ের সম্মতি ক্রমে বিবাহের প্রস্তুতি চলছিল।