ঢাকা ০৯:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
আগৈলঝাড়ায় গৃহবধূ ধর্ষণ মামলার আসামি আব্দুল্লাহ সরদার গ্রেপ্তার রাণীশংকৈলে জাল টাকা সহ আটক ১ রাউজানে শ্যামা সংঘের উদ্যোগে সর্বজনীন কালিপূজা ও ৪৩ তম বার্ষিক মহোৎসব রাণীশংকৈলে বিএনপি ও শিক্ষার্থীদের পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম রাণীশংকৈলে গলা টিপে হত্যা করতে না পেরে দা দিয়ে কোপ দিয়ে হত্যা করার চেষ্টা শ্যামনগরে বিএনপি নেতা সোলাইমান কবীরের বহিষ্কারের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে উদয়ন দুর্গা মন্দিরে ৮৪ তম দুর্গোৎসব ও অষ্টপ্রহর ব্যাপী মহোৎসব উদযাপিত আলমডাঙ্গায় জমি বিরোধে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ আহত ৩ চুয়াডাঙ্গায় কাঁচা ঝালের কেজি ৩২০ টাকা দিশেহারা ক্রেতা ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

দাবীকৃত চাঁদা না দেওয়ায় দেখে নেওয়ার হুমকি প্রতিকার চেয়ে নকল নবিশ লিটুর সংবাদ সম্মেলন

নিজেস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১২:০৮:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০২৪ ৭৬ বার পড়া হয়েছে

 

জিএম আবু জাফর সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি: দাবীকৃত চাঁদা না পেয়ে মনগড়া ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিকদের কাছে প্রতিকার চেয়ে সোমবার(২৯ জুলাই)বেলা সাড়ে ১১ টায় সাতক্ষীরা সদর দলিল লেখক সমিতির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের করেন সাতক্ষীরা সদর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের নকল নবিশ মোর্তজা হাসান লিটু।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে ও সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিসের বিরুদ্ধে লাগাতার অসম্মানজনক, মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট সংবাদ নাম সর্বস্ব পত্রিকা ও বিভিন্ন অনিবন্ধিত অনলাইন মাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ  প্রকাশ করছে। আপনারা জাতীর বিবেক, আপনাদের লেখনির মাধ্যমে দেশ ও জাতী উপকৃত হয়।

কিন্তু গুটি কয়েক নামধারী সাংবাদিক এর কারনে আমারমত নকল নবিশ দিশেহারা। নিজেদেরমত করে গল্প কাহিনী তৈরি করে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করছে। যার মাধ্যমে আমি কর্মস্থলে ও পারিবারিক ও সামাজিকভাবে হেও  প্রতিপন্ন হচ্ছি। আপনাদের মাধ্যমে আমি প্রতিকার চাই।

আমি সাতক্ষীরা সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিসের অস্থায়ী একজন কর্মচারি। গত আনুমানিক ১০/১৫ দিন পূর্বে সাংবাদিকতার পরিচয় বহন করে আহাদুর রহমান জনি, পিতা মো: সাদেকুজ্জামান মানিক, গ্রাম-লাবসা দর্গাপাড়া, ডাকঘর-লাবসা, সাতক্ষীরা ও মো: শাহ আলম, সম্পাদক ও প্রকাশক দৈনিক সাতক্ষীরা সংবাদ পত্রিকার পরিচয়ে এই দুই ব্যক্তি আমার সাথে হটাৎ দেখাতে জনি নামের ব্যক্তি প্রত্রিকার একটি কার্ড দেখিয়ে বলে আমি সাংবাদিক, আমার সাথে একজন সম্পাদকও আছে আপনার বিরুদ্ধে অনেক দূর্ণীতির অভিযোগ আছে , অনেক কাগজপত্র, প্রমান আছে, লিখলে চাকরি থাকবে না।

বিষয়টি থামা চাপা দিতে চান তাহলে ২ লাখ টাকা দিতে হবে। আমাদের কাছে যেসব কাগজপত্র আছে আর কারো কাছে নেই আমাদের সাথে মেটালেই হবে।

আমি তাদের স্পষ্ট ভাষায় বলি, আমি সদর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের একজন অস্থায়ী কর্মী। আমার দ্বারা দূর্ণীতি সংঘটিত হওয়ার কোন সুযোগ নেই। আমি কোন টাকা দিতে পারবো না। তখন তারা ক্ষিপ্ত হয়ে বলে, তোকে ও তোর যত অফিসার আছে সবাইকে দেখে নেবো।

তারই প্রেক্ষিতে গত ২৫/০৭/২০২৪ ইং তারিখে চাঁদা না দেওয়ার কারনে তারা আমার ও সদর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের বিভিন্ন কর্মরত, কর্মচারী ও দলিল লেখকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে শুধুমাত্র দাবীকৃত চাঁদা না পাওয়ার কারনে “ সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে সদর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করে এবং একই ভাবে  আবারও সংবাদ প্রকাশ করে।

যা আমাদের সকলের সম্মান হানির শামিল ও সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসকে প্রশ্নবিদ্ধ করা ছাড়া আর কিছুই না। তারা হুংকার দিচ্ছে চাঁদা না দিলে লেখা চলতে থাকবে। আমি একজন সামান্য কর্মচারি হলেও আমার পরিবার আছে, সমাজ আছে। আমি সম্মানের সাথে চলতে চাই। কিন্তু সাংবাদিক নামধারি এই দুই ব্যক্তি আমার ও আমার অফিসের বিরুদ্ধে মনগড়া তথ্য পত্রিকায় লিখে যেমনি ভাবে আমাকে সামাজিক ভাবে হেও প্রতিপন্ন করছে তেমনি ভাবে আমার কর্মস্থলকেও বিষিয়ে তুলেছেন।

আমি প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং আপনাদের মাধ্যমে এই অপসাংবাদিকতার বিচার চাই।

এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দলিল লেখক সমিতির সভাপতি শেখ মাহাবুব উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক ও হুমায়ুন কবির, সাবেক সভাপতি রুহুল কুদ্দুস, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শেখ আজাদ হোসেন, নজিবুল্লাহ, ওমর ফারুক, নাসির, নুরুদ্দীন, হাফিজুর রহমান, আহমাদুল কবির বাবু সহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

দাবীকৃত চাঁদা না দেওয়ায় দেখে নেওয়ার হুমকি প্রতিকার চেয়ে নকল নবিশ লিটুর সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় : ১২:০৮:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০২৪

 

জিএম আবু জাফর সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি: দাবীকৃত চাঁদা না পেয়ে মনগড়া ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিকদের কাছে প্রতিকার চেয়ে সোমবার(২৯ জুলাই)বেলা সাড়ে ১১ টায় সাতক্ষীরা সদর দলিল লেখক সমিতির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের করেন সাতক্ষীরা সদর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের নকল নবিশ মোর্তজা হাসান লিটু।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে ও সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিসের বিরুদ্ধে লাগাতার অসম্মানজনক, মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট সংবাদ নাম সর্বস্ব পত্রিকা ও বিভিন্ন অনিবন্ধিত অনলাইন মাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ  প্রকাশ করছে। আপনারা জাতীর বিবেক, আপনাদের লেখনির মাধ্যমে দেশ ও জাতী উপকৃত হয়।

কিন্তু গুটি কয়েক নামধারী সাংবাদিক এর কারনে আমারমত নকল নবিশ দিশেহারা। নিজেদেরমত করে গল্প কাহিনী তৈরি করে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করছে। যার মাধ্যমে আমি কর্মস্থলে ও পারিবারিক ও সামাজিকভাবে হেও  প্রতিপন্ন হচ্ছি। আপনাদের মাধ্যমে আমি প্রতিকার চাই।

আমি সাতক্ষীরা সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিসের অস্থায়ী একজন কর্মচারি। গত আনুমানিক ১০/১৫ দিন পূর্বে সাংবাদিকতার পরিচয় বহন করে আহাদুর রহমান জনি, পিতা মো: সাদেকুজ্জামান মানিক, গ্রাম-লাবসা দর্গাপাড়া, ডাকঘর-লাবসা, সাতক্ষীরা ও মো: শাহ আলম, সম্পাদক ও প্রকাশক দৈনিক সাতক্ষীরা সংবাদ পত্রিকার পরিচয়ে এই দুই ব্যক্তি আমার সাথে হটাৎ দেখাতে জনি নামের ব্যক্তি প্রত্রিকার একটি কার্ড দেখিয়ে বলে আমি সাংবাদিক, আমার সাথে একজন সম্পাদকও আছে আপনার বিরুদ্ধে অনেক দূর্ণীতির অভিযোগ আছে , অনেক কাগজপত্র, প্রমান আছে, লিখলে চাকরি থাকবে না।

বিষয়টি থামা চাপা দিতে চান তাহলে ২ লাখ টাকা দিতে হবে। আমাদের কাছে যেসব কাগজপত্র আছে আর কারো কাছে নেই আমাদের সাথে মেটালেই হবে।

আমি তাদের স্পষ্ট ভাষায় বলি, আমি সদর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের একজন অস্থায়ী কর্মী। আমার দ্বারা দূর্ণীতি সংঘটিত হওয়ার কোন সুযোগ নেই। আমি কোন টাকা দিতে পারবো না। তখন তারা ক্ষিপ্ত হয়ে বলে, তোকে ও তোর যত অফিসার আছে সবাইকে দেখে নেবো।

তারই প্রেক্ষিতে গত ২৫/০৭/২০২৪ ইং তারিখে চাঁদা না দেওয়ার কারনে তারা আমার ও সদর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের বিভিন্ন কর্মরত, কর্মচারী ও দলিল লেখকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে শুধুমাত্র দাবীকৃত চাঁদা না পাওয়ার কারনে “ সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে সদর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করে এবং একই ভাবে  আবারও সংবাদ প্রকাশ করে।

যা আমাদের সকলের সম্মান হানির শামিল ও সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসকে প্রশ্নবিদ্ধ করা ছাড়া আর কিছুই না। তারা হুংকার দিচ্ছে চাঁদা না দিলে লেখা চলতে থাকবে। আমি একজন সামান্য কর্মচারি হলেও আমার পরিবার আছে, সমাজ আছে। আমি সম্মানের সাথে চলতে চাই। কিন্তু সাংবাদিক নামধারি এই দুই ব্যক্তি আমার ও আমার অফিসের বিরুদ্ধে মনগড়া তথ্য পত্রিকায় লিখে যেমনি ভাবে আমাকে সামাজিক ভাবে হেও প্রতিপন্ন করছে তেমনি ভাবে আমার কর্মস্থলকেও বিষিয়ে তুলেছেন।

আমি প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং আপনাদের মাধ্যমে এই অপসাংবাদিকতার বিচার চাই।

এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দলিল লেখক সমিতির সভাপতি শেখ মাহাবুব উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক ও হুমায়ুন কবির, সাবেক সভাপতি রুহুল কুদ্দুস, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শেখ আজাদ হোসেন, নজিবুল্লাহ, ওমর ফারুক, নাসির, নুরুদ্দীন, হাফিজুর রহমান, আহমাদুল কবির বাবু সহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ