তুষখালী হোতাখালের অবৈধ জাল পাতার আধিপাত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ইব্রাহীমের উপর সন্ত্রাসী হামলা

- আপডেট সময় : ০৭:২৫:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫ ১০৩ বার পড়া হয়েছে

মোঃ আঃ কুদ্দুস খান,মঠবাড়ীয়া পিরোজপুর প্রতিনীধি।
পিরোজপুরের মঠবাড়ীয়া উপজেলার জানখালী গ্রামের বলেশ্বর নদীর পারে চলে অবৈধ বাধা বেহুন্দী,চড়গড়া জাল পাতার মহড়া।যাহাতে টনে টনে মা যুক্ত পোনা ও রেনু পোনা নিধন হয়।গাত বৎসর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয় সহ মৎস্য অফিসারের নেতৃত্বে একটি মোবাইল কোট পরিচালনা কালে জাহাঙ্গীর তার ভাই সহ ৩০/৪০ জন অস্র হাতে পুলিশ ও মৎস্য অফিসারের উপর অতর্কিত সন্ত্রাসী হামলা করে।তখন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয় পুলিশ এনে গটনা নিয়ন্ত্রনে এনে, ২০ টি অবৈধ জাল বিনষ্ট করে।বর্তমানে তুষখালী টু হাংরাইল পর্যন্ত ৫০০ শত অবৈধ জাল ও ১০ টি ঘাট লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময় রফা দফা হয়।আর এর সিন্ডিকেটদের ভিতর চলে অন্তদন্ধ ও কোলাহল।গত ০৪/০৫/২৫ ইং তারিখ মৎস্যজীবি দল মঠবাড়ীয়া উপজেলা শাখার সভাপতি শাহাদাত ইমন ও সেক্রেটারী আঃ বারী হালিম এই সিন্ডিকেট নিয়ে জানখালী বাজারে একটি মিটিং করে।হালিম প্রকাশ্যে সকল ঘাটগুলো থেকে তাদের মাসিক মাসওয়ারা হিসেবে প্রতি ঘাট থেকে ৫০,০০০ হাজার টাকা দিতে হবে এই সিদ্ধান্ত নেয়।যে মিটিং এ ইব্রাহীম উপস্হিত ছিল।এবং টাকা না দিলে পিঠের চামড়া তুলে নেওয়ার হুমকি দেয় এবং বিদ্যুতের খাম্বার সাথে বেধে হালিমকে জানালে সে পুলিশের হাতে দিবে। যা বলেশ্বর টিভি নামক মিডিয়া সহ
সোসাল মিডিয়ায় প্রকাশ পায়।এবং হালিম উক্ত অবৈধ জাল ধরতে নিষেধ সহ মঠবাড়ীয়া মৎস্য অফিসারকে গালি গালাজ করে।কিন্তু গত দিন হালিমের নির্দেশ মোতাবেক হোতাখালে ইব্রাহীম হালিমের চাহিদা মোতাবেক কাজ করতে বলায় জাহাঙ্গীরের সাথে বাক বিতন্ডা হয়।আসলে জাহাঙ্গীর একজন সন্ত্রাস ও সিন্ডিকেট আওয়ামী আমলে সে আমাকে অভিজান চালালে হত্যার হুমকি দিয়েছিল।কিন্তু অদ্য সকাল ৮ ঘটিকার সময় হোতাখাল তাদের বাড়ীর সামনে বসে ,ইব্রাহীম হালিম ইমন কে যে চাদা দিতে হবে হবে ঐ টাকা নিয়া জাহাঙ্গীরের সাথে বাক বিতন্ডা হয়।৩০ মিনিট পর জাহাঙ্গীর পিতা চান মিয়া তার লোকজন নিয়া ইব্রাহীর পিতা রহমানের উপর হামলা চালিয়ে মারাত্মক জখম করে।
সব কিছু মিলিয়ে আঃ বারী হালিমের হুকুমেই উক্ত রক্তাক্ত গটনার সুত্র পাত।হালিম ও ইমন সাপলেজাতেও ট্রলার প্রতি মাসে ৫০০ টাকা আদায় করার জন্য আমার উপর চাপ দিলে আমি প্রতিবাদ করায় আমাকে মৎস্যজীবি দল থেকে বহিস্কার করে।আর তার দল একটি অংগ সংগঠন।আর আমি মুল বিএনপি।হালিম একাধারে রুত্তুম ফরাজী,বাইজিদ,আশ্রাফের চামচা।৫০০ ড্রামের টাকা ওর পকেটে।