ঢাকা ০৫:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঢাকুরিয়া কলেজের তিন শিক্ষার্থীর গৌরবময় সাফল্যে কলেজের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও সম্মাননা

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৪:৫০:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫ ৬৭ বার পড়া হয়েছে

এমদাদুল হক,ক্রাইম রিপোর্টার মনিরামপুর:-

যশোরের মনিরামপুর উপজেলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকুরিয়া কলেজ, যেটি বহু বছর ধরে শিক্ষা, নৈতিকতা এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার মাধ্যমে নিজেদের সুপ্রতিষ্ঠিত করে তুলেছে। সম্প্রতি এ কলেজের তিনজন মেধাবী শিক্ষার্থী দেশের বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কলেজের সুনাম আরও এক ধাপ উজ্জ্বল করেছেন।

এই সাফল্যে কলেজের পক্ষ থেকে তাঁদের ফুলেল শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভিনন্দন জানানো হয়। ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি, সদ্য দায়িত্বপ্রাপ্ত এডহক কমিটির সভাপতি ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক জনাব ফজলুল হক। তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কলেজের নিষ্ঠাবান ও দূরদর্শী অধ্যক্ষ বাবু তাপস কুমার কুন্ডু।

এই আয়োজন ছিল আবেগঘন, গর্বিত এবং অনুপ্রেরণামূলক। উপস্থিত ছিলেন মনিরামপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সম্মানিত সভাপতি জনাব জাকির হোসেন, সাংবাদিক মোঃ ইমদাদুল হক সহ কলেজের শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং অসংখ্য শিক্ষার্থী।

ঢাকুরিয়া কলেজ শুধু একাডেমিক ফলাফলেই নয়, অবকাঠামোগত ও প্রশাসনিক দিক থেকেও উন্নয়নের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছে। সদ্য দায়িত্ব নেওয়ার মাত্র ২০-২৫ দিনের মধ্যেই অধ্যাপক ফজলুল হক কলেজ মাঠে ১শত গাড়ি মাটি দিয়ে মাঠ ভরাট ও সুন্দরভাবে ড্রেসিংয়ের ব্যবস্থা করেছেন, যা স্থানীয় মানুষজনের মাঝে প্রশংসিত হয়েছে। এলাকাবাসী তাঁকে একজন সক্রিয়, কর্মঠ ও কলেজবান্ধব নেতৃত্ব হিসেবে বিবেচনা করছেন।

অন্যদিকে, অধ্যক্ষ বাবু তাপস কুমার কুন্ডু তাঁর দীর্ঘ অভিজ্ঞতা, সততা ও নেতৃত্বগুণ দিয়ে কলেজ পরিচালনায় অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছেন। তাঁর নেতৃত্বেই কলেজটি নিয়মিত পাঠদান, সহ-শিক্ষামূলক কার্যক্রম এবং ফলাফল—সবক্ষেত্রে এগিয়ে চলেছে।

ঢাকুরিয়া কলেজ আজ শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়—এটি এই অঞ্চলের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সামাজিক অগ্রগতির প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠেছে। মফস্বলের ভেতরে এ ধরনের একটি কলেজের এমন অগ্রগতি নিঃসন্দেহে এলাকাবাসীর জন্য গর্বের বিষয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। এই পত্রিকার মূল স্লোগান হলো "সত্য প্রকাশে আপোষহীন"।আমরা এ দেশের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের কথা বলি।একজন অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে অন্যায় প্রতিরোধে সাহায্য করতে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।দৈনিক বাংলাদেশের চিত্র পত্রিকা গনমানুষের কথা বলে।
ট্যাগস :

ঢাকুরিয়া কলেজের তিন শিক্ষার্থীর গৌরবময় সাফল্যে কলেজের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও সম্মাননা

আপডেট সময় : ০৪:৫০:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫

এমদাদুল হক,ক্রাইম রিপোর্টার মনিরামপুর:-

যশোরের মনিরামপুর উপজেলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকুরিয়া কলেজ, যেটি বহু বছর ধরে শিক্ষা, নৈতিকতা এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার মাধ্যমে নিজেদের সুপ্রতিষ্ঠিত করে তুলেছে। সম্প্রতি এ কলেজের তিনজন মেধাবী শিক্ষার্থী দেশের বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কলেজের সুনাম আরও এক ধাপ উজ্জ্বল করেছেন।

এই সাফল্যে কলেজের পক্ষ থেকে তাঁদের ফুলেল শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভিনন্দন জানানো হয়। ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি, সদ্য দায়িত্বপ্রাপ্ত এডহক কমিটির সভাপতি ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক জনাব ফজলুল হক। তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কলেজের নিষ্ঠাবান ও দূরদর্শী অধ্যক্ষ বাবু তাপস কুমার কুন্ডু।

এই আয়োজন ছিল আবেগঘন, গর্বিত এবং অনুপ্রেরণামূলক। উপস্থিত ছিলেন মনিরামপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সম্মানিত সভাপতি জনাব জাকির হোসেন, সাংবাদিক মোঃ ইমদাদুল হক সহ কলেজের শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং অসংখ্য শিক্ষার্থী।

ঢাকুরিয়া কলেজ শুধু একাডেমিক ফলাফলেই নয়, অবকাঠামোগত ও প্রশাসনিক দিক থেকেও উন্নয়নের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছে। সদ্য দায়িত্ব নেওয়ার মাত্র ২০-২৫ দিনের মধ্যেই অধ্যাপক ফজলুল হক কলেজ মাঠে ১শত গাড়ি মাটি দিয়ে মাঠ ভরাট ও সুন্দরভাবে ড্রেসিংয়ের ব্যবস্থা করেছেন, যা স্থানীয় মানুষজনের মাঝে প্রশংসিত হয়েছে। এলাকাবাসী তাঁকে একজন সক্রিয়, কর্মঠ ও কলেজবান্ধব নেতৃত্ব হিসেবে বিবেচনা করছেন।

অন্যদিকে, অধ্যক্ষ বাবু তাপস কুমার কুন্ডু তাঁর দীর্ঘ অভিজ্ঞতা, সততা ও নেতৃত্বগুণ দিয়ে কলেজ পরিচালনায় অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছেন। তাঁর নেতৃত্বেই কলেজটি নিয়মিত পাঠদান, সহ-শিক্ষামূলক কার্যক্রম এবং ফলাফল—সবক্ষেত্রে এগিয়ে চলেছে।

ঢাকুরিয়া কলেজ আজ শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়—এটি এই অঞ্চলের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সামাজিক অগ্রগতির প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠেছে। মফস্বলের ভেতরে এ ধরনের একটি কলেজের এমন অগ্রগতি নিঃসন্দেহে এলাকাবাসীর জন্য গর্বের বিষয়।